আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন
আমি সাধারণত কখনো ইসলামীক পোস্ট করি নাই। আজকে মনে হলো এই গাজওয়াতুল হিন্দ বিষয়টি নিয়ে সবাইকে বিস্তারিত জানানো উচিত। আজ অনেক মুসলিম ভাই-বোনদের মধ্যে এই সর্ম্পকে একদম শূন্য জ্ঞান দেখা যায়।
তাই এই বিষয়টি নিয়ে জানাতে আজ চলে আসলাম।

গাজওয়াতুল হিন্দ


গাজওয়াতুল হিন্দ হল রাসূলুল্লাহ (সা) কর্তৃক ভবিষ্যৎ বাণীতে বর্ণিত ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলিম ও মুশরিকদের মধ্যে ভবিষ্যৎ এর চূড়ান্ত যুদ্ধ। যাতে মুসলিমরা চুড়ান্ত ভাবে জয় লাভ করবে।
গাযওয়াতুল হিন্দ বা হিন্দুস্তানের চূড়ান্ত যুদ্ধের শহীদরা বদর অথবা ওহুদের যুদ্ধের শহীদদের মত মর্যাদা পাবে।এই যুদ্ধে মোট মুসলিমদের এক তৃতীয়াংশই শহীদ হবে, আরেক অংশ পালিয়ে যাবে আর শেষ অংশ জিহাদ চালিয়ে যাবে। মুসলমানদের জয় হবে কিন্তু এটা এতোটাই ভয়াবহ যে হয়তো অল্প কিছু সংখ্যক মুসলিমই বেঁচে থাকবেন, বিজয়ের খোশ আমদ করার জন্য।

আসুন এ সম্পর্কে কয়েকটি হাদীস জেনে নেইঃ-
প্রথম হাদীসটিঃ-
 রাসুল (সা) একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন এমন সময় এক সাহাবি রাসুল(সা) কে জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ আপনি এমন করছেন কেন।রাসুল (সা)বললেন আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি।সাহাবি জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন।
 রাসুল (সা)বললেন পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপুজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক। 
ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা এত বেশি মারা যাবে যে রক্তে মুসলিমদের পায়ের টাকুনি পর্যন্ত ডুবে যাবে। ঐ যুদ্ধে মুসলিমরা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে: এক ভাগ বিশাল মুশরিক বাহিনি দেখে ভয়ে পালিয়ে যাবে তারাই হলো জাহান্নামী। আর এক ভাগ সবাই যুদ্ধে শহিদ হবেন।। শেষ ভাগ আল্লাহর ওপর ভরসা করে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন।নবীজি মুহাম্মদ ﷺ বলেন এই যুদ্ধ বদর সমতুল্য (সুবহানাল্লাহ) তিনি আরো বলেছেন ঐ সময় মুসলিমরা যে যেখানেই থাকুক না কেন তারা যেন 
সেই যুদ্ধে শরিক হন। 
হাদীসটির রেফারেন্সঃ-
✅ইবনে নাসায়ী খন্ড ০১,পৃষ্টা ১৫২ 

✅সুনানে আবু দাউদ খন্ড ০৬,পৃষ্টা ৪২

হযরত সা্ওবান (রাঃ) এর হাদিসঃ-

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হিন্দুস্তানের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন,

“ অবশ্যই আমাদের একটি দল হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আল্লাহ্ সেই দলের যোদ্ধাদের সফলতা দান করবেন, আর তারা রাজাদের শিকল/বেড়ি দিয়ে টেনে আনবে । এবং আল্লাহ্ সেই যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিবেন (এই বরকতময় যুদ্ধের দরুন)”। এবং সে মুসলিমেরা ফিরে আসবে তারা ঈসা ইবন-ই-মারিয়াম কে সিরিয়ায় (শাম) পাবে ।

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন,

“ আমি যদি সেই গাযওয়া পেতাম, তাহলে আমার সকল নতুন অ পুরাতন সামগ্রী বিক্রি করে দিতাম এবং এতে অংশগ্রহণ করতাম । যখন আল্লাহ্ (সুবঃ) আমাদের সফলতা দান করতেন এবং আমরা ফিরতাম, তখন আমি একজন মুক্ত আবু হুরায়রা হতাম; যে কিনা সিরিয়ায় হযরত ঈসা (আঃ) কে পাবার গর্ব নিয়ে ফিরত । ও মুহাম্মাদ (সাঃ) ! সেটা আমার গভীর ইচ্ছা যে আমি ঈসা (আঃ) এর এত নিকটবর্তী হতে পারতাম, আমি তাকে বলতে পারতাম যে আমি মুহাম্মাদ (সাঃ) এর একজন সাহাবী ।”

বর্ণনাকারী বলেন যে হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) মুচকি হাসলেন এবং বললেনঃ ‘ খুব কঠিন, খুব কঠিন ’ ।

হাদীসটির রেফারেন্সঃ-

? ইমাম আহমাদ (রঃ) ‘মুসনাদ’
• ইমাম নিসাই (রঃ) ‘আস সুনান আল মুজতাবা’
• শায়খ নাসিরুদ্দিন আলবানী (রঃ) হাদিসটিকে সহীহ বলেছেন
• তদ্রূপ ‘আস সুনান আল কুবরা’
• ইবনে আবি আসিম (রঃ) ‘কিতাবুল জিহাদ’
• ইবনে আদি (রঃ) ‘আল কামিল ফী যাউফা আর রীযাল’
• তাবরানী (রঃ) ‘আল মজাম আল অস্ত’
• বায়হাকী (র) ‘আস সুনান আল কুবরা’
• ইবনে কাসীর (রঃ) ‘আল বিদায়া ওয়া নিহায়া’
• ইমাম ওয়েলমি (রঃ) ‘মুসনাদ আল-ফিরদাউস’
• ইমাম সুয়ুতি (রঃ) ‘আল জাম্য আল কাবীর’
• ইমাম মানভী (রঃ) আল জামায় আল কাবীরের তাফসীর ‘ফায়েয আল কাদের’
• ইমাম বুখারী (রঃ) ‘আল তারীক আল কাবীর’
• ইমাম মাযী (রঃ) ‘তেহজিব আল কামাল’
• ইবনে আসাকার (রঃ) ‘দামাস্কাসের ইতিহাস’

হযরত কা’ব (রাঃ ) এর হাদিসঃ-

এটা হযরত কা’ব (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত হাদিসে মুহাম্মাদ (সাঃ) বলেনঃ

“ জেরুসালেমের (বাই’ত-উল-মুক্বাদ্দাস) একজন রাজা তার একটি সৈন্যদল হিন্দুস্তানের দিকে পাঠাবেন, যোদ্ধারা হিন্দের ভূমি ধ্বংস করে দিবে, এর অর্থ-ভান্ডার ভোগদখল করবে, তারপর রাজা এসব ধনদৌলত দিয়ে জেরুসালেম সজ্জিত করবে, দলটি হিন্দের রাজাদের জেরুসালেমের রাজার দরবারে উপস্থিত করবে, তার সৈন্যসামন্ত তার নির্দেশে পূর্ব থেকে পাশ্চাত্য পর্যন্ত সকল এলাকা বিজয় করবে, এবং হিন্দুস্তানে ততক্ষণ অবস্থান করবে যতক্ষন না দাজ্জালের ঘটনাটি ঘটে । ”

রেফারেন্সঃ

নাঈম বিন হাম্মাদ (রঃ) উস্তায ইমাম বুখারী (রঃ) এই হাদিসটি বর্ণনা করেন তার ‘আল ফিতান’ গ্রন্থে । এতে, সেই উধৃতিকারীর নাম উল্লেখ নাই যে কা’ব (রাঃ) থেকে হাদিসটি বর্ণনা করেছে । কিন্তু কিছু আরবী শব্দের ব্যবহার করা হয়েছে, তাই এটা এর সাথে সংযুক্ত বলেই বিবেচিত হবে । এসব শব্দাবলী নিম্নরূপঃ (আলমুহকামউবনু না’ফি-ইন আম্মান হাদ্দাসাহু আন কাবিরিন)।

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) এর আরেকটি হাদীসঃ- হাদিসটি আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত । তিনি বলেন আমার অন্তরঙ্গ বন্ধু হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) আমকে বলেছেন যেঃ

“ এই উম্মাহর মধ্যে একটি দল সিন্ধ এবং হিন্দ এর দিকে অগ্রসর হবে ”

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন আমি যদি এই অভিযানে শরীক হতে পারতাম এবং শহীদ হতে পারতাম তাহলে উত্তম হত ; আর যদি আমি গাজী হয়ে ফিরে আসতাম তবে আমি একজন মুক্ত হযরত আবু হুরায়রা হতাম, যাকে সর্বশক্তিমান আল্লাহ্ জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দিতেন ।

আরেকটি হাদীসে রয়েছেনঃ-
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেছেন, ‘এমন একটি পরিস্থিতির উদ্ভব না হওয়া পর্যন্ত কেয়ামত সংঘটিত হবে না, যখন উত্তরাধিকারও বন্টিত হবে না, গনিমতের জন্য আনন্দও করা হবে না’। এরপর তিনি সিরিয়ায় দিকে আঙ্গুল তুলে আঙ্গুল তুলে এর ব্যাখ্যা প্রদান করলেন। বললেন, ‘সিরিয়ার ইসলামপন্থীদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে বিরাট এক বাহিনী প্রস্তুতি গ্রহণ করবে। ইসলামপন্থীরাও তাদের মোকাবেলায় প্রস্তুত হয়ে যাবে’।
বর্ণনাকারী বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কি রোমানদের (খ্রিস্টানদের) কথা বলতে চাচ্ছেন? আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বললেন, ‘হ্যাঁ, সেই যুদ্ধটি হবে ঘোরতর। মুসলমানরা জীবনের বাজি লাগাবে। তারা প্রত্যয় নিবে, বিজয় অর্জন না করে ফিরব না। উভয়পক্ষ লড়াই করবে। এমনকি যখন রাত উভয়ের মাঝে আড়াল তৈরি করবে, তখন উভয়পক্ষ আপন আপন শিবিরে ফিরে যাবে। কোন পক্ষই জয়ী হবে না। এভাবে একদল আত্মঘাতী জানবাজ শেষ হয়ে যাবে।
তারপর আরেকদল মুসলমান মৃত্যুর শপথ নিবে যে, হয় বিজয় অর্জন করব, নয়ত জীবন দিয়ে দিব। উভয়পক্ষ যুদ্ধ করবে। রাত তাদের মাঝে আড়াল তৈরি করলে চূড়ান্ত কোন ফলাফল ছাড়াই উভয়পক্ষ আপন আপন শিবিরে ফিরে যাবে। এভাবে মুজাহিদদের এই জানবাজ দলটিও নিঃশেষ হয়ে যাবে।
তারপর আরেকদল মুসলমান শপথ নিবে। হয় জয় ছিনিয়ে আনব, নতুবা জীবন দিয়ে দিব। তারা যুদ্ধ করবে। সন্ধ্যা পর্যন্ত যুদ্ধ চলবে। রাত নেমে এলে উভয়পক্ষই উভয়পক্ষই জয় না নিয়ে শিবিরে ফিরে যাবে। এই জানবাজ দলটিও নিঃশেষ হয়ে যাবে।
চতুর্থ দিন অবশিষ্ট মুসলমানগণ যুদ্ধের জন্য শত্রুর মোকাবিলায় দাঁড়িয়ে যাবে। এবার আল্লাহ শত্রুপক্ষের জন্য পরাজয় অবধারিত করবেন। মুসলমানরা ঘোরতর যুদ্ধ করবে – এমন যুদ্ধ, যা অতীতে কখনও দেখা যায়নি। পরিস্থিতি এমন দাঁড়াবে যে, মৃতদের পাশ দিয়ে পাখিরা উড়বার চেষ্টা করবে; কিন্তু মরদেহগুলো এত দূর পর্যন্ত  ছড়িয়ে থাকবে কিংবা লাশগুলো এত দুর্গন্ধ হয়ে যাবে যে, পাখিগুলো মরে মরে পড়ে যাবে। যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সৈন্যদের পরিজন তাদের গণনা করবে। কিন্তু শতকরা একজন ব্যতীত কাউকে জীবিত পাবে না। এমতাবস্থায় গনিমত বণ্টনে কোন আনন্দ থাকবে কি? এমতাবস্থায় উত্তরাধিকার বণ্টনের কোন সার্থকতা থাকবে কি?
পরিস্থিতি যখন এই দাঁড়াবে, ঠিক তখন মানুষ আরও একটি যুদ্ধের সংবাদ শুনতে পাবে, যা হবে এটির চেয়েও ভয়াবহ। কে একজন চিৎকার করে করে সংবাদ ছড়িয়ে দেবে যে, দাজ্জাল এসে পড়েছে এবং তোমাদের ঘরে ঘরে ঢুকে তোমাদের পরিবার পরিজনকে ফেতনায় নিপাতিত করার চেষ্টা করছে। শুনে মুসলমানরা হাতের জিনিসপত্র সব দিয়ে ছুটে যাবে। দাজ্জাল আগমনের সংবাদের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তারা আগে দশজন অশ্বারোহী প্রেরণ করবে। আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আমি এই দশজন ব্যক্তির নাম, তাদের পিতার নাম, তাদের ঘোড়াগুলোর কোনটির কি রং সব জানি। সে যুগে ভূপৃষ্ঠে যত অশ্বারোহী সৈনিক থাকবে, তারা হবে শ্রেষ্ঠ সৈনিক”। (সহিহ মুসলিম, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ২২২৩; মুসতাদরাকে হাকেম, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫২৩; মুসনাদে আবী ইয়া’লা, খণ্ড ৯, পৃষ্ঠা ২৫৯)

আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই বরকতময় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার তৈফিক দান করুক। (আমিন)

30 thoughts on "আসুন জেনে নেই গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে। ভবিষ্যতের যে যুদ্ধে মুসলিমরা চূড়ান্ত ভাবে বিজয় অর্জন করবেন মুশরিকদের বিরুদ্ধে।(নবীর ভবিষ্যৎ বাণী)"

  1. Rafid Anam Rakib Contributor says:
    Allah Amader Toufik Dan Korun,,ameen
    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      আমিন
  2. VIP Contributor says:
    Thanks for share
    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      ওয়েলকাম ব্রোহ
  3. EagleEye98 Contributor says:
    আমি প্রস্তুত আছি ভাই।
    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      আলহামদুলিল্লাহ
  4. Zubaer Ahmed Contributor says:
    جزاك ألله،
    এই ভাই,এতদিন কোথায় ছিলেন?,,দারুন পোস্ট ,,এখন বেশি বেশি এই পোস্ট গুলো দেঁয়ার চেষ্টা করুন,,আশাকরি সবাই উপকৃত হবে ,
    আর সকল ভাইদেরকে বলবো,, ইউটিউবে গিয়ে ,,ummah network,, লিখে সার্চ করুন,,এবং সে চ্যানেলের ভিডিও গুলো দেখুন,আপনার ভাবনাকে পাল্টে দিবে ইনশাআল্লাহ
    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      জাযাকাল্লাহু ভাই..জি এই চ্যানেল গুলো অনেক ভালো…
    2. Syntax Ghost Contributor says:
      They promote terrorism.
    3. Monnaf Contributor says:
      ummah network এর ভিডিও দেখলাম, সুন্দর গ্রাফিক্সের মাধ্যমে উপস্থাপন করে ইসলামিক ভিডিও তৈরি করেছে, কিন্তু আন্ডাররেটেড কেন?
  5. MD Shakib Hasan Contributor says:
    বাহ অসাধারণ লিখেছেন। আশা করছি আপনার কাছে থেকে আরো কিছু পাওয়া যাবে
    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      ধন্যবাদ ব্রোহ
  6. S Contributor says:
    thanks
    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      ওয়েলকাম
  7. ℝ???? ℍ???? Author says:
    Alhamdulillah…..

    Thanks you bro….

    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      ওয়েলকাম ব্রোহ
  8. Mehedi+Hasan Contributor says:
    Goto kal hujur mosjid a ai neyai alochona korcilo…tnx
    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      ওয়েলকাম ব্রোহ
  9. Bokul Contributor Post Creator says:
    ওয়েলকাম ব্রোহ
  10. Raashid Contributor says:
    সুবাহানআল্লাহ
  11. Nishan khan Subscriber says:
    আল্লাহপাক আমাদের কবুল করুক। আমীন।।
    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      আমিন
  12. Swapnil Contributor says:
    Trickbd এর মতো সাইটে কিভাবে এইসব Terrorist মার্কা পোস্ট এপ্রুভ হয়???

    এইসব জংগী মনোভাবের পোস্ট কেন এমন পাব্লিক ব্লগে পোস্ট হয়??

    1. Bokul Contributor Post Creator says:
      খারাপ লাগলে রিপোর্ট দিন.. তারপর দেখি আডমিন কাকে ব্যান দেই। আমি কি আমার ব্যক্তিগত কোনো কথা বলেছি? সত্যি যেটা সেটা বলেছি। ট্রিকবিডি সবাইকে অজানা কিছু জানানোর ফোরাম। এখানে অফিসিয়াল ভাবে ইসলামিক ক্যাটাগরীও দেওয়া রয়েছে..
    2. Bokul Contributor Post Creator says:
      আর আপনি ত জংগি বলে আমাদের ধর্মকে এখানে আঘাত করলেন। আপমার ভালো লাগে নাই,কারণ আপনি অন্য ধর্মালম্বী,আপনি পোস্ট টি ইগ্নোর করবেন। ট্রিকবিডির কাছে অনুরোধ যারা হাদীসের পোস্টের কমেন্টে এইসব বিরুপ মন্তব্য করবে তাদের ব্যান করার জন্য।
    3. Tahmid Rashidin Contributor says:
      বোকা*দা মার্কা দাদাদের লাগছে।আমাদের জঙ্গী বলার আগে অবশ্য ভারতের দিকে একটু তাকাইয়া দেখতেন।হিন্দুত্ববাদীদের দ্বারা কিভাবে সংখ্যালগুরা নির্যাতিত হচ্ছে এটা ভাই সবাই জানে।এই দেশে বেশি শান্তিতে আছেন তো তাই কথা।তাই আগেরবার অন্যদের জ্ঞান দেওয়ার আগে নিজের জাতেরও খবর রাইখেন।
    4. Zubaer Ahmed Contributor says:
      বেটা,,তুমি পাগল নাকি?,,তোমরা যা শুরু করলা?
  13. Nishan khan Subscriber says:
    ঠিক বলছেন
  14. Monnaf Contributor says:
    অনেক তথ্যবহুল পোস্ট ?

Leave a Reply