গরমে এমনিতেই অসুস্থ হয়ে
পড়ছেন অনেকেই। যারা সুস্থ
রয়েছেন তারাও ক্লান্ত,
দুর্বল হয়ে পড়ছেন।
ডিহাইড্রেশন ও অতিরিক্ত
পেটের সমস্যা এড়াতে
সবচেয়ে আগে খেয়াল
রাখতে হবে ডায়েটের। যতই
খেতে ভালবাসুন না কেন,
এই সময় কিন্তু সুস্থ থাকতে
একটু সংযম করে চলতেই হবে।
জেনে নিন কোন ১০ খাবার
গরমে না খাওয়াই ভালো।
রোস্টেড খাবার:
গরমে ঝাল-মশলাযুক্ত খাবার
এড়িয়ে চলতে গিয়ে আবার
বেশি রোস্টেড, সেঁকা
খাবার খাবেন না। চিকেন
তন্দুরি বা রোস্টেড মিট
উনুনের গনগনে আঁচে সেঁকা
হয়। ফলে শরীর গরম করে
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে
পারে।
স্পাইসি খাবার:
বিরিয়ানি, ঝাল ঝাল
মশলাদার খাবার খেতে
সকলেই ভালবাসেন। কিন্তু
গরমে সুস্থ থাকতে অন্তত এই
দু’মাস একটু সামলে চলুন।
অতিরিক্ত লঙ্কা, আদা,
জিরে, দারচিনি খেলে
শরীর গরম হয়ে অসুস্থ হয়ে
পড়বেন।

আমিষ:
রেড মিট, ডিম, চিংড়ি,
কাঁকড়া জাতীয় খাবার
শরীর বেশি গরম করে।
এই সময় আমিষের বদলে
তেতো, লাউ, চালকুমড়ো,
কাঁচা পেঁপে জাতীয় সব্জি
বেশি করে খান।
ময়দার রুটি:
রুটি হজমের সময় ভাতের
তুলনায় বেশি তাপ উত্পন্ন
করে। গরম কালে তাই রুটির
বদলে ভাত খান। এতে শরীর
ঠান্ডা থাকবে, ঘুম ভাল
হবে।
রোস্টেড খাবার:
গরমে ঝাল-মশলাযুক্ত খাবার
এড়িয়ে চলতে গিয়ে আবার
বেশি রোস্টেড, সেঁকা
খাবার খাবেন না। চিকেন
তন্দুরি বা রোস্টেড মিট
উনুনের গনগনে আঁচে সেঁকা
হয়। ফলে শরীর গরম করে
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে
পারে।
পাকাআম:
গরমে পাকা আম খাব না?
এটাও হতে পারে। খাবেন।
অবশ্যই খাবেন। তবে বেশি
নয়। আম শরীর গরম করে।
অল্পবয়সীদের ব্রণর সমস্যাও
দেখা দেয়। বরং কাঁচা আম
দিয়ে ডাল বা চাটনি খান।
দুধ ও চিজ:
দুগ্ধজাত খাবার বেশি
খেলে হজমে সমস্যা হয়। দুধ
বা চিজ না খেয়ে দই খান।
এতে শরীর ঠান্ডা থাকবে।
ভাজা ও জাঙ্ক ফুড:
বার্গার, পিজা, ফ্রে়ঞ্চ
ফ্রাইজ-এর লোভ গরমে
সামলে চলুন। ফুড পয়জনিং
হতে পারে।
আইসক্রিম ও কোল্ড
ড্রিঙ্ক:
অ্যাঁ? গরমে এগুলো খাব না
তো কখন খাব? জানেন কি
খাওয়ার সময় ঠান্ডা
লাগলেও পেটে গিয়ে শরীর
গরম করে আইসক্রিম, কোল্ড
ড্রিঙ্ক?
চা ও কফি:
দুটোই শরীর গরম করে। গরম
কালে তাই যতটা সম্ভব চা,
কফি কম খাওয়ার চেষ্টা
করুন। পানি খান বেশি করে।
ড্রাই ফ্রুটস:
ড্রাই ফ্রুটস স্বাস্থ্যকর
খাবার হলেও শরীর যথেষ্ট
গরম করে। গরম কালে তাই
ড্রাই ফ্রুটস কম খাওয়াই
ভাল। তার বদলে টাটকা ফল
খান। শশা, তরমুজ, ফুটি, বেল
এই সময় দারুণ উপকারী।

♦♦♦♦Visit My Site .. ♦♦♦

Leave a Reply