বর্তমান সময়ে ব্রন সমস্যা নিয়ে চিন্তিত না এমন ছেলে/মেয়ের সংখ্যা খুবই কম
বয়ঃসন্ধি কালের শুরু থেকে ২১ বছর পর্যন্ত এই সমস্যা টা সাধারনত বেশি দেখা যায়।
অনেকে হয়ত বা বিভিন্ন ডাক্তারের থেকে চিকিৎসা নিয়ে ভাল আছেন বা কোন ভাল ফলাফল পান নাই..
আর এ সম্পর্কে আমি কয়েকটা ডক্তারের সঙ্গে কথাও বলেছি।
তাদের বক্তব্য অনেকটা এরকম “এটিকে আসলে কোন রোগ হিসাবে ধরা যায় না… বয়সের তারতম্য ভেদে প্রায় সকলেরই এটি হয়ে থাকে এটি সম্পূর্ন নির্মূল সম্ভব না হলেও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব”।
আর এখন আমি আপনাদের যে টিপস গুলো দিচ্ছি এর সাহায্যে প্রায় বিনা খরচেই ব্রন থেকে অনেকটা মুক্ত থাকতে পারবেন । ?
১- প্রথমত মুখমণ্ডল পরিষ্কার রাখুন । যতদূর সম্ভব ধুলোবালি ও রোদ এরিয়ে চলুন। প্রতিবার বাইরে থেকে আসার পর ঠান্ডা পানি/সাবান/ফেস ওয়াস দিয়ে মুখমণ্ডল ধুয়ে ফেলুন।
২- সাবান, ফেসওয়াস, সানস্ক্রিন বা কোন ক্রিম জাতীয় কিছু ব্যবহার করলে একই ব্রান্ডের টা ব্যবহার করুন। ব্রান্ড পরিবর্তন করার ফলেও ব্রন হতে পারে।
৩- বেশি করে পানি পান করুন। পেপে, গাজর ও আশ জাতীয় খাবার ব্রন কমাতে সাহায্য করে। মিস্টি জাতীয় খাবার পরিহার করুন।
৪- রাতে সর্বনিম্ন ৬ ঘন্টা করে ঘুমানো বাধ্যতামূলক। আর রোজ একই সময়ে ঘুমাতে ও ঘুম থেকে উঠতে হবে।
৫- এর পাশা পাশি নিমের পাতা বেটে তা ঘুমানোর পুর্বে মুখে লাগাতে পারেন.. এটিই সব থেকে কার্যকর ও দ্রুত প্রক্রিয়া।
৬- নিমের পাতায় কারো সমস্যা থাকলে সমপরিমান মধু ও লেবুর রস একত্র করে পেস্ট বানিয়ে ব্যবহার করুন।
৭- আলোভেরার পাতার রস মুখে লাগালেও ভাল ফলাফল পাবেন!
৮- উপরের নিয়ম গুলো মেনে চললে আশা করি এক সপ্তাহেই আপনার ব্রন অনেকাংশে দূর হয়ে যাবে।
আর ব্রন ভালো হবার পরেও ব্রনের কালো বা লাল দাগ ও ক্ষত থেকেই যায়। এক্ষেত্রে বেটনোভিট ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।
প্রিয় ভিজিটর! নিজ অভিঙ্গতা থেকে এবং অনেক সময় ধরে পোস্ট টা করলাম ।
আশা করি কেউ কপি করবেন না এবং খারাপ কমেন্ট করবেন না ??
শেষকথাঃ
এই আর্টিকেল থেকে যদি আপনি সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন তবে কমেন্টে ধন্যবাদ জানাতে ভুলবেন না। আর্টিকেলটি শেয়ার করতে পারেন আপনার বন্ধুদের সাথে। আর আমার লেখা এরকমের আরো আর্টিকেল পড়ার জন্য এই ব্লগ টি ভিজিট করতে পারেন।
ব্ৰণ চিৱতৱে শেষ কৱতে আপনি medicin নিতে পাৱেন ।
total 200taka lagbe
১০০% গেৱান্টি
ফেসবুক এ আমি fb/ir.magnet