আসলে বাংলা নাটক তেমন দেখা হয়না। মাঝেমধ্যে দেখি। বেশীরভাগই ফালতু কাহিনী, ওভারএক্টিং দিয়ে ভরপুর। আর কয়েকটা তো সীমানা অতিক্রম করে গেছে। যাইহোক, সেই কথা থাক। আমার কাজ আমি করি।
মূলত নগরীতে বসবাসরত ব্যাচেলরদের জীবনযাপন নিয়ে নির্মিত হয়েছে ধারাবাহিক নাটক “ব্যাচেলর পয়েন্ট”।
আগে প্রাথমিক বিষয়গুলো দিয়ে শুরু করি।
রচনা, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: কাজল আরেফিন অমি।
নাটকের নাম: ব্যাচেলর পয়েন্ট। (Bachelor Point) পার্সোনাল রেটিং: ৯/১০
ধরন: কমেডি।
অভিনয়ে: তৌসিফ মাহবুব। জিয়াউল হক পলাশ। মিশু সাব্বির। শামীম হাসান সরকার। চাষী আলম। এফ এস নাঈম। আব্দুল্লাহ রানা। মুকিত জাকারিয়া। মাসুম বাশার। হিন্দোল রায়। আনোয়ার হোসেন। তানজিন তিশা। সাবিলা নূর। নাদিয়া মিম। তাসনুভা এলভিন। মুনিরা মিঠু। সিফাত সাহরিন। গুলশান আরা আহমেদ। লিউনা লুভাইন ইসলাম। আরো অনেকে।
ক্যারেক্টার পরিচিতিঃ
নেহাল: (সিধাসাধা) ভার্সিটিতে প্রথম দিন। সবার সাথে পরিচয় হচ্ছে।
তৌসিফ মাহবুব। তার পুরো পরিবার আমেরিকা থাকে। ঢাকা চলে এসেছে—স্বদেশ প্রেমের কারণে।
কাবিলা: (মোস্ট ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার এভার) চুরির কারণে মায়ের হাতে চড় খাওয়ার পর।
জিয়াউল হক পলাশ। বাড়ী নোয়াখালী। মা এলাকার চেয়ারম্যান। হাতটানের অভ্যাসের কারণে মা অতিষ্ঠ হয়ে ঢাকা পাঠিয়ে দেয়।
আরেফিন: (দারুণ গালাগালি করতে পারে) ভাত খাওয়ার সময় সৎ মাকে গাল দিচ্ছে। (সম্ভবত খাবারের সমস্যা)
শামীম হাসান সরকার। মা বাবার একমাত্র সন্তান। মা মারা যাওয়ার পর বাবা আরেকটা বিয়ে করে। ব্যাপারটা সে মেনে নিতে পারেনা। এ নিয়ে বাবার সাথে প্রায় ঝগড়া হয়। শেষপর্যন্ত তাকে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়া হয়।
শুভ: (লঞ্চম্যান) সিগারেট খাওয়ার সময় ধরা খাওয়ার পর। শাস্তি দেয়া হচ্ছে—এক পায়ে দাঁড় করিয়ে কানে ধরানো হচ্ছে।
মিশু সাব্বির। একমাত্র ছেলে। কড়া টাইপের বাবা। বাড়ী বরিশাল। সম্ভবত এই কারণেই লঞ্চ নিয়ে বেশী কথা বলে। বাবার প্রায়ই সন্দেহ হয়, সে নেশাপানি করে। একবার সিগারেট খেতে গিয়ে ধরাও খায়। সে যাতে নেশাপানি করতে না পারে, তারজন্যে তাকে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়া হয়।
হাবু ভাই: (দারুণ অলস একটা চরিত্র। অফকোর্স ইন্টারেস্টিং) ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে কী সব যেন বলছে।
চাষী আলম। বাড়ী বরিশাল। সারাদিন শুয়ে বসে কাটায়। কারণ জিজ্ঞেস করলে, উত্তর আসে—একদিন বিদেশে যাবে। সেখানে অনেক পরিশ্রম করতে হবে তো, তাই শক্তি জমা করছে রেস্ট নিয়ে। রিলেশন চলে বাসার কাজের বুয়া রেহানা আপার সাথে। (যদিও রেহানা নিজেকে বুয়া পরিচয় দিতে রাজি নয়)।
এই তিনজন (হাবু ভাই আর আরেফিন ছাড়া। তারা আগে থেকেই ঢাকায় ছিলো) ঢাকায় আসে। একই ভার্সিটিতে ভর্তি হয়। ভর্তি হওয়ার পর একজন আরেকজনের সাথে পরিচিত হয়। তারপর একই ফ্ল্যাটে উঠে (নেহাল আলাদাভাবে উঠে)। কাবিলা আর শুভকে ওই ফ্ল্যাটে নিয়ে যায় আরেফিন। সেইখানেই থাকে হাবু ভাই। এরপর শুরু হয় এই পাঁচ ব্যাচেলরের কাহিনী। প্রতিদিন নানা মজার ঘটনা দিয়ে চলতে থাকে কাহিনী।
দুঃখিত ডাউনলোড করার কোন লিঙ্ক নেই। অনেক খুঁজেছি। ইউটিউব থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন—Vidmate, Videoder, Tubemate দিয়ে। যদি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে চান তাহলে Y2mate.com এ গিয়ে ভিডিওটার লিঙ্ক পেস্ট করে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
ব্যাচেলর ট্রিপ রিলিজড!
ব্যাচেলর পয়েন্টে তারা বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান করে। সেই বেড়াতে যাওয়া নিয়েই ব্যাচেলর ট্রিপ এর কাহিনী।
Download from Desiupload
Download from Uppit
Download from y2mate – 360p
হ্যাপি ওয়াচিং
পাঞ্জে,
ট্রিকবিডি নাটক-মুভি রিভিউবিডি হতে আর কত দেরী?
ব্যাচেলোর পয়েন্ট তো অনেক আগে দেখছি।
এপিসোড ৫২ পর্যন্ত।
আর ব্যাচেলোর ট্রিপ ও কিছুদিন আগে দেখছি।
তবুও রিভিউ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি কি এটা জানেন?
পরের পর্বগুলো কবে থেকে বাহির হবে?
জানলে একটু দয়া করে জানাবেন।