ঔষধ ছাড়া স্বাস্থ্য ভাল রাখার ৩০ টি ডাক্তারী পরামর্শ স্বাস্থ্য ভাল রাখার মূলমন্ত্র হল খাদ্য ও শান্তি। তবে মানব জীবনে শান্তি এমনিতেই আসে না, শান্তি কিনতে হয় শুধু অর্থ দিয়েই নয় বরং ত্যাগ দ্বারা (Peace buy by sacrifice)। আমাদের মতাে সল্পন্নোত দেশের বেশীর ভাগ লােকই ৪০ বছর পেরিয়ে যাবার পর শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে তারপর সতর্ক হই ও ডাক্তার দেখাই এবং স্বাস্থ্য বিধি পালন করা শুরু করি। ফলে সৃষ্টিকর্তা আমাদের কাংক্ষিত বয়স পর্যন্ত বাচিয়ে রাখেন না। তাই ছোট বেলা, ছাত্র জীবন, যৌবন বয়স থেকে স্বাস্থ্য জ্ঞান রেখে সচেতন হলে রােগের আক্রমন কম হবে এবং সুস্থ জীবন যাপন
➥ স্বাভাবিক জীবন
বিপদে মনে করা উচিৎ নয় যে সব কিছু হারিয়ে গেছে, এতে মন বেশী নিরাশ হয়, সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত প্রাকৃতিক নিয়মে স্বাভাবিক জীবন যাপন করলে অকালে জীবন প্রদীপ নিভে যায় না।
➥ জ্ঞানার্জন ও মননিয়ন্ত্রণ
জ্ঞানার্জন, শৃংখলাবদ্ধতা, সচেতনাতা ও মন নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে স্বাস্থ্য রক্ষা করা যায়। মানুষের সুখ নির্ভর করে সু-স্বাস্থ্যের উপর। অনেক বাড়ী-গাড়ী, টাকা-পয়সার মালিকেরও স্বাস্থ্য ভাল না থাকলে শুধু বাড়ি-গাড়ী সুখ দিতে পারে না। মহামূল্যবান এই স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য নিয়মানুবর্তিতার কোন বিকল্প নেই। স্বাস্থ্য শুধু ভাল ভাল খাবারের উপরই নির্ভর করে না, পরিবেশগত কারণে মানুষের মন-মানসিকতা ভাল রাখতে না পারলেও স্বাস্থ্য সুস্থ থাকে না। এ জন্য প্রয়ােজন প্রচুর জ্ঞান , নতুন নতুন চিন্তাধারা, শৃংখলা ও নিয়মানুবর্তিতা। মানুষ যে যে স্থানে অবস্থান করে সেখানের পরিবেশসহ সব কিছুকে স্বাভাবিক ভাবতে হয় এবং সাথে সাথে দৃঢ় মনােবল রাখতে হয় এবং মনে মনে এই ধারনা সর্বদা বজায় রাখা প্রয়ােজন যে সব কিছুকেই নিজে স্বাভাবিক করে নিব এবং অন্যান্য মানুষ অন্যায় ব্যবহার/অন্যায় কাজ করলেও তার সাথে খারাপ ব্যবহার করবােনা, খারাপ কাজ করব না, কেউ খারাপ হলে তার মত খারাপ হতে পারি না। এ ধারণার সাথে সাথে অন্যায় কারীকে বুঝানাের চেষ্টা করা উচিত। কিন্তু সে সুপথে না এলেও মন খারাপ করা উচিত নয় এবং ধৈর্যের সাথে মন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। মন নিয়ন্ত্রণের সাথে সাথে নিম্নোক্ত নিয়মগুলাে কথাগুলাে মনেরেখে রীতিমত পালন, অনুসরণ করলে মন ও স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।
➥ Prevention is better than cure
অসুখ হলে ঔষুধ খেয়ে ভাল হবাে ধাৱনা ত্যাগ করে পূর্ব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে অসুখই না হতে পারে। ইংকেজীতে একটা কথা আছে Prevention is better than cure (রোগ মুক্তির চেয়ে রােগ প্রতিরােধ উত্তম) অর্থাৎ “রােগ হলে, পর মুক্তির জন্য ভাক্তার দেখাবাে, ঔষধ খাবাে”- এমন চিন্তা না করে রােগ সৃষ্টির পূর্বেই সতর্কতার সাথে জীবন যাপন ও উত্তম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। প্রতি বছর ঋতু পৱির্বনের সময়ে শারররীক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ঋতু পরিবর্নের আগেই রােগ প্রতিরােধে সতর্ক থাকতে হবে। মানুষের কোন অসুখ ঔষধে সম্পূর্ণ নির্মূল হয়না অর্থাৎ সম্পূর্ন সারে না, তবে অনেক ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রন করা যায় বা অসুখ কমানাে যায় মাত্র। দাত থাকতে দাতের মর্যাদার মত সব কিছুই নিজেরই করতে হবে। তাই সবার আগে প্রতিরােধের সর্বোচ্চ চেষ্টা করলে ঔষধের ঝামেলা পােহাতে হবে না।
➥ জীবন পুষ্প শয্যা নয়
(জীবন পুষ্প শয্যা নয়) কথাটি সর্বদা মনে রেখে ছাত্রজীবন/কর্ম জীবন অবসর জীবনেও ধৈর্য ধরে ও জান খাটিয়ে চলতে হবে। অনেক সমস্যার মাঝেও স্বাস্থ ভাল রাখতে হলে মনকে সতেজ ও সজীব রাখার কৌসল অবলম্বন করতে হবে। এজন্যে জীবনের গৌরবময় আনন্দের কোন ঘটনার কথা মাঝে মধ্যে মনে করুণ/স্বরণে আনুন ও গৌরব বােধ করুন। আর মনকে রিফ্রেশ করুন, দেখবেন জীবনের অনেক সমস্যার মাঝেও ভাল আছেন।
➥ মানুষের কল্যাণ
সৃষ্টি কর্তার আদেশ মেনে চলার জন্য সঠিক ধর্মজ্ঞান অর্জন ও ধর্ম চর্চা করতে হবে। মানুষের কল্যাণেও সময় এবং সামর্থ থাকলে অর্থ ব্যয় করলে শরীরে মানসিক শক্তি বাড়ে, ফলে মনে প্রশান্তি আসে।
➥ হাটা ও যােগ ব্যায়াম
সকালে ঘুম থেকে উঠে পানি চিকিৎসা গ্রহন প্রার্থনা করে নিয়মিত অন্ততঃ ৩০-৪৫ মিনিট হাটাচলা ও যােগ ব্যায়াম করা উচিত। হাটার সময় সমতল জায়গায় প্রফুল্ল মনে হাটতে হবে। দৈনিক ৭/৮ ঘন্টা ঘুমানাে উচিত।
➥ নিয়মিত খাবার খাওয়া
সকালে, দুপুরে ও রাতে নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত খাবার খাওয়া যেমন পরিশ্রমী বয়স্ক নারী দিনে ২২০০ ক্যালরী এবং পরিশ্রমী পুরুষ ২৫০০ ক্যালরী পরিমাণ খাদ্য খেতে হবে।
➥ তাড়াহুড়া
সকাল থেকে রাতে ঘুমানাের পূর্ব পর্যন্ত কোন কাজেই তাড়াহুড়া করা যাবে না। তাড়াহুড়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। মনে রাখা প্রয়ােজন যে ভাড়াহুড়া করে মানুষ যত লাভ বা সুবিধা করতে চায় তার চেয়ে লােকসান হয় বেশী।
➥ পৃথিবীটা খুবই কঠিন জায়গা
মনে রাখতে হবে যে, পৃথিবীটা খুবই কঠিন জায়গা, তাই সকল কিছুকেই নমনীয় ও স্বাভাবিক ভাবতে হবে, কোন কিছুতেই উত্তেজিত হওয়া যাবে না। উত্তেজিত মনে শান্তি থাকে না। মন নিরাশ করে একদিন টেনশনে থাকলে অনেক দিনের শরীরেরবআয়ু কমে যায় তাই টেনশন মুক্ত থাকার চেষ্টা করা দরকার। টেনশনে খাদ্য হজমের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয় এবং গ্যাষ্টিক আলসারসহ নানা রােগ দেখা দেয়
➥ মন ভাল-তাে জগৎ ভাল
কথায় বলে – “মন ভাল-তাে জগৎ ভাল”। মন ভাল না থাকলে বিষন্নতায় দানা বাঁধে এবং টেনশন মাথায় চাপিয়ে বসে। ফলে কোন রােগ হলে উহা আরাে বৃদ্ধি পায় এবং নতুন-নতুন নানা রােগ-ব্যাধির সৃষ্টি হয়। মনকে ভাল রাখতে পারলে ও মনকে নিয়ন্ত্রন করতে পারলে অর্ধেক রােগ-ব্যাধি এমনিতেই সেরে যায় এবং নতুন-নতুন রােগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তাই মনকে নিয়ন্ত্রন করা এবং ধীর স্থির জীবন যাপনের কোন বিকল্প নাই।
➥ গৌরব উজ্জল স্মৃতি স্বরণ করা
বেশীভাগ মানুষের জীবনে গৌরজ্জোল কিছু না কিছু বিষয় স্মৃতি থাকে। মাকে মাঝে উহা স্বরন করলে মন শিহরিয়া উঠবে এবং শরীর ভাল থাকবে। অন্যদিকে দৈনিক মন খােলাভাবে দুই বার হাসিতে পারলেও মনের জড়া/ টেনশন অনেকটা কমে যাবে। টেনশন কমলে মানসিক রোগ কমে যায়।
➥ স্থির ব্যক্তিত্ব
মানুষ পৃথিবীতে কদিন বাঁচে এ কথাটি স্বরণ রেখে চলতে পারলে নিজের মধ্যে স্থিরি ব্যক্তিত্ব গড়ে উঠবে, আর এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাদের স্থি ব্যক্তিত্ব গড়ে উঠবে তাদের অসুখ-বিসুখও কম হবে।
➥ সাহস
সাহসেই কপাল ফেরে তবে তা সঠিকভাবে সময়ােপযােগী প্রয়োগ করতে হবে।
➥ নিজের ভুল ধরা
অধিকাংশ মানুষ সাধারনত নিজে নিজের ভুল বুঝতে পারে না, কিন্তু বাস্তববাদী লােক নিজে নিজের সমালােচনা করতে পারে বলে নিজের ভুলও সে বুঝতে পারে। সকলেরই উচিত নিজের ভিতরে বাস্তব মনস্তাত্বিক জ্ঞান সঞ্চার করা। মনস্তাত্বিক জ্ঞন থাকলে নিজের ভুল ত্রুটি বুঝা সহজ হয় এবং সে মতে চললে শান্তিরির দ্বার উন্মােচিত হয়।
➥ সংকীর্নতা পরিহার করা ও নিজেকে সেরা ভাবা
সংকির্ণতার বসতী হয়ে কেউ আমার অন্যায় সমালােচনা করলেও তার সমালােচনা করব না বরং মন ভাল রাখার জন্য ভাববাে যে তারা বুঝে না তাই অন্ধকারে ডুবে সমালোচনায় মগ্ন আছে, আমি তাে তাদের থেকে উত্তম তাই তাদের কোন সমালােচনা আমি করতে পারি না। কিন্তু নিজেকে সেরা ভেবে আবার হিংসার আশ্রয় নেয়া যাবে না। তবে নযায় নীতির দিকে তাকিয়ে সৎকাজ করে নিজেকে সেরা ভাবতে অবশ্য কোন দোষ নাই।
➥ আত্মসমালােচনা/সমালােচনা
অহেতুক বা শুনা কথায় কারও সমালােচনা করা ভাল নয়। আমি যার সমালােচনা করবাে হয় সে আমার এক ভাই কিংবা বােন নামের মানুষ। পৃথিবীর সকলের মন মানসিকতা আমার মত হবে এমটা আশা করা ঠিক হবে না। বিভিন্ন পরিবেশের মানুষের আশা-আকাঙ্কা ও ব্যবহারে তারতম্য থাকতে পারে কিন্তু কারও সাথে খারাপ ব্যবহার করে না বরং বিচিত্র এ জগতের মানুষ তা ভেবে মনটাকে প্রশান্তি দেয়া উচিত। জীবনের শেষ পরিণতি তথা একদিন মৃত্যু নিশ্চিত এ কথা ভাবলে এবং আত্ম সমালােচনা করলে প্রতিপক্ষের উপর চরম প্রতিশােধের মানসিক চাপ কমবে এবং জীবনের বাকী সময়টাও নিরিবিলি শান্তিতে কাটান সম্ভব হবে।
➥ পরিশ্রম
মনে রাখা প্রয়োজন যে প্রতিভার এক ভাগ প্রেরনা থেকে হয় আর নিরানববই ভাগই থেকে আসে। সম্পদ কোন দিন সভ্যতা আনতে পারে না কিন্তু সভ্যতা সম্পদ আনতে পারে। স্বার্থপর ব্যক্তিরা যা দেয় তার চেয়ে বেশী আশা করে। সমালােচককে কখনও শত্রু ভাবা উচিত নয় সে বন্ধুও বটে। অপরের প্রতি বিশ্বস্ত হতে হলে আগে নিজের বিশ্বস্ত হতে হয়। যারা বেশী জানে বলে ধারনা করে তারা খুবই কম জানে। প্রাথমিকভাবে কেউ মূল্য না দিলেও আমি আমার নীতিতে অটল থাকবাে ও সৎ কাজ করবাে-এ প্রতিজ্ঞা সকলের করা উচিত। ভালবাসা এবং যত্ন দিয়ে মরুভুমিতেও ফুল ফোটানাে সম্ভব যায়।
➥ খারাপ ব্যবহারের বিনিময়ে ভাল ব্যবহার
ভাল ব্যবহারের বিনিময়ে ভাল ব্যবহার ভাল বটে কিন্তু খারাপ ব্যবহারের বিনিময়ে ভাল ব্যবহার করা সর্বোত্তম। অন্যদিনে ক্ষমা মহত্বের লক্ষণ। ক্ষমায় শান্তির পথ অবারিত হয়। তবে অন্যের জন্য গুরুতর বিপদ ডেকে আনে এমন কিছুকে নির্বিচারে ক্ষমতা
➥ ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না
অসহ্য বলে কোন কিছুই নেই কারণ সময়ে সব সহ্য হয়ে যায়। সর্বদা বিতর্কমূলক কথা এড়িয়ে চলবাে কথায় আছে তর্কে তর্ক বাড়ে। যে কখনও প্রতারিত হয় না নিশ্চয়ই তার চোখের সংখ্যা চুলের সমান। ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না রাতি অনুসরণ করে চললে জীবন উন্নততর হয়।
➥ লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু
লােভে পাপ, পাপে মৃত্যু এটা মনে রেখে প্রত্যেকের ন্যায় নীতি অনুসরন করে চলা উচিত। লােভ, অহংকার ও বক্রতা ত্যাগ করে ৬টি রিপুকে দমন করে দৈনিক জীবন যাপন করতে হবে। মিথ্যা কথা, গীবত করা এবং পরচর্চা/সমালােচনা থেকে বিরত থাকলে জীবনে শান্তি আসে।
➥ অতিরিক্ত যে কোন কিছু খারাপ
বিপদে-আপদে ধৈয্য ধরতে হবে। সীমার মধ্যে যথটা সম্ভব হাসি-খুশী থাকলে শরীর ও মন ভাল থাকবে। Excess of Anything is bad (অতিরিক্ত যে কোন কিছু খারাপ) কথাটি মনে রেখে পথ চলতে হবে/জীবন পরিচালনা করতে হবে। ➥ অলসতা অলসতা ত্যাগ করতে হবে, সৃষ্টির রহস্য জানতে হবে এবং ধর্ম-কর্মের মধ্যে থেকে জীবনকে স্বার্থক করতে হবে।
➥ সম্মানী লােক
সম্মানী লােক সে যে মানুষত্বের সমাদর করে, যে সংকীর্ণতা পরিহার করে, যে তর্ক করেনা, যে অহমিকার আশ্রয় নেয় না, যে বাস্তব বুঝে চলে, যে ন্যায়ের সমঝোত পছন্দ করে এবং যে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হয়।
➥ আশা ও ধৈর্য
যার স্বাস্থ্য আছে তার আশা আছে, আর যার আশা ও স্বাস্থ্য আছে তার সব কিছুই আছে। যেখানে আশা শেষ সেখানেই মানুষের ধ্বংশ শুরু। যার ধৈর্য আছে সে যা আশা করে তা পেতে পারে।
➥ নেতা মানা
খেলার মাঠে নেতা হিসাবে ৱেফারীর আদেশ ভুল হলেও যেমন তা তাৎক্ষণিকভাবে মেনে নিতে হয় সেরূপ মহিলাদের স্ব স্ব স্বামীকে নেতা মেনে চলা উটিত, নিজের বুদ্ধির সাথে স্বামীর বৃদ্ধির সম্মেলন ঘটালে পরিবারে শান্তি আসে।
➥ হিংসুক
হিংসুক এই চিন্তাতেই শুকিয়ে যায় যে তার প্রতিবেশী কেন সুখে আছেন, তাই হিংসুক সুখ
➥ সত্যের গৌরব
লােভে পাপ, পাবে মৃত্যু সর্বদা স্বরণ রাখবে। এ কথা সর্বজন বিদিত যে দাপট ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু সত্যের গৌরব চিরস্থায়ী। dreams photo
➥ অল্পতে খুশী থাকা
আশা করা ভাল কিন্তু পেতেই হবে এরূপ আশা করার তা না পেলে মানুষ হতাশ হয। তাই স্বাভাবিক আশা করতে হয়। পৃথিবীতে সেই ব্যক্তি সবচেয়ে সুখী হয় যে অল্পে। থাকে এবং কম আশা করে।
➥ সবচেয়ে আপন
পৃথিবীতে আমরা যাদের বন্ধু ও আপন ভাবছি তারা আমার সত্যিকার আপন নয়। আমার সত্যিকার আপন হলাে-আমার হাত, আমার পা এবং আমার যােগ্যতা ও দক্ষতা এছাড়া পৃথিবীতে আমার আর কোন আপন নেই।
➥উত্তম সম্পদ
মনে রাখতে হবে স্বাস্থ্য ও আনন্দ একজন আর একজনের পরাম বন্ধু। স্বাস্থ্য অপেক্ষা উত্তম কোন সম্পদ এ জগতে নেই, আর স্বাবলম্বন অপেক্ষা উত্তম কোন নেয়ামত নেই ।
➥ শেষ কথা: আমি ট্রিকবিডিতে নতুন। যদি আমার লেখার ভিতর কিছু ভুল থাকে, অবশ্যই আমাকে ধরিয়ে দিবেন আমি শুদ্রে নিবো।
➥সকল প্রকার টিপস & ট্রিক জানতে আমার ব্লগ সাইট ভিজিট করতে পারেন।
4 thoughts on "[স্বাস্থ্য টিপস] ঔষুধ ছাড়া স্বাস্থ্য ভালো রাখার ৩০ টি কার্যকারী উপায়"