হ্যালো,,,, সবাইকে নমষ্কার জানিয়ে শুরু করব আমি আমার আজকের পোষ্ট ।

আজকে আমরা জানতে চলেছি যে, ছোট বাচ্চাদের সামনে কোন কোন কাজ করলে তারা খারাপ দিকে যেতে পারে অর্থাৎ, কোন কাজ গুলো ছোট বাচ্চাদের সামনে করা উচিত নয় ।

আর পোষ্ট শুরু করার আগে আপনাদের একটা কথা জানিয়ে রাখতে চাই যে,

মানুষ মাত্রই ভুল হয়ে থাকে । আর আমিও একজন মানুষ, আমার এই পোষ্টটিতে যদি কোনো ভুল থেকে থাকে ,, তাহলে একটু কষ্ট করে কমেন্টে সেটা জানিয়ে দেবেন । আমি ভুলটি ঠিক করে দেবো । তো চলুন মুল কথায় ।….

প্রত্যেক বাবা-মাই চান তার সন্তান যেন ভালোভাবে বেড়ে ওঠে। এটা তখনই সম্ভব যখন
বাবা-মা সন্তানকে সঠিক
পথ দেখাবে।

যদি বাবা-
মা খারাপ শব্দ ব্যবহার করে বা অন্যের সঙ্গে ভালো ব্যবহার না করে, তবে এর প্রভাব শিশুর উপরও পড়তে পারে। আপনি যা করবেন সন্তানও তাই শিখবে। তাই
প্রত্যেক বাবা-মায়ের উচিত নিজেদের আচরণ নম্র, ভদ্র রাখা। এছাড়া শিশুর সামনে কী করা উচিত আর কী
উচিত না, তা বাবা-মায়ের
জানাটা জরুরি।

যেমনঃ-

ফোন ও টিভি কম ব্যবহার
করুন সন্তান যদি আপনাকে সারাদিন টিভি বা ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখে, তবে সেও আপনার মতোই এইভাবে সময় কাটাবে।

তাই,

টিভি ও ফোনের পিছনে কম সময় ব্যয় করুন।

কাউকে অপমান করবেন নাঃ

আপনি যদি প্রতিবেশী, বা
বন্ধু বা পরিবারের কোনও
সদস্যকে অপমান করেন, তাহলে তা শিশুর উপর খারাপ প্রভাব

ফেলতে পারে। আপনার সঙ্গে কারো মতপার্থক্য থাকতেই পারে বা আপনি কাউকে অপছন্দও করতে পারেন, কিন্তু শিশুর সামনে তাদের প্রতি ক্ষোভ ব্যক্ত করবেন না।

আপনি এরকম করলে সন্তানও সেই ব্যক্তিকে কোনও সময় অপমান করতে পারে।

আপনি যা করবেন, তারাও সেটাই শিখবে।

খাবার নষ্ট করবেন না :

সন্তানকে খাওয়ার গুরুত্ব
ব্যাখ্যা করুন, জীবনে
খাওয়ার গুরুত্ব কতটা তা
তাদের বোঝান। তাই আপনি নিজেও খাদ্য অপচয় করবেন
না। খাবার নষ্ট করা যে খুব
খারাপ অভ্যাস সেটা
তাদের বুঝিয়ে বলুন।
ভদ্রতা বজায় রাখুন : সন্তান আশেপাশে থাকলে স্বামী-স্ত্রী ভদ্রতা বজায় রাখুন।

শিশুর সামনে তেমন কাজ করা থেকে বিরত থাকুন, যা তাদের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে। সর্বদা শৃঙ্খলা বজায় রাখুন এবং ভাল আচরণ
করুন।

চিৎকার করবেন না :

খুব
বিরক্ত হলে বা রেগে
গেলেও সন্তানের সামনে
চিৎকার করবেন না। বরং
মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখার
চেষ্টা করুন। আপনি যদি
সন্তানের সামনে এমনটা
করেন, তবে তার মনে হতে পারে যে এটি করা ঠিক।

গায়ের রঙ নিয়ে মন্তব্য করবেন না
:

কারো গায়ের
রঙ, রুপ বা শারীরিক গঠন নিয়ে খারাপ ধারণা মনে আনবেন না। আপনি যদি এইরকম আচরণ করেন, তবে সন্তানও এই পথ অনুসরণ করবে।

আশা করি আমার সকল কথাই আপনি স্পষ্টভাবে বুঝতে পেরেছেন ।

যদি বুঝতে কোনো সমস্যা হয়ে থাকে দয়া করে কমেন্টে জানিয়ে দিন , আমি ঠিক করে দেবো ।

তো আজ এখানেই শেষ করছি ।

সবাই
ভালো থাকবেন,,
সুস্থ থাকবেন,,
এবং TRICKBD এর সাথেই থাকবেন ।

আর আমার ছোট্ট একটি নতুন প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইট রয়েছে ।

যেকোনো প্রশ্ন করতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিসিট করে আসুন ।

নমষ্কার ।

Website Link :::= মতুয়া বিশ্ব

2 thoughts on "বাচ্চাদের সামনে কখনোই যে কাজগুলো করা উচিত নয় । [ বাচ্চার সুন্দর ভবিষ্যত নিশ্চিত করুন ]"

    1. Mr.Juel Contributor Post Creator says:
      Tnx 4 Ur Cmnt

Leave a Reply