হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন, আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন। ধূমপায়ী ব্যাক্তিদের অভাব নেই আমাদের চারপাশে।
তার মধ্যে থাকতে পারে আপনার বাবা,দাদা,কাকা কিংবা অন্য কোনো প্রিয়জন।

বর একটা কথা আমরা সবাই জানি যে,
ধুমপান করলে ফুসফুস ধ্বংসের দিকে এগোতে থাকে।

আর আপনি কখনোই চাইবেন না যে, আপনার প্রিয় মানুষটার এমন বিপদ হোক। তাই আজ আমি আপনাদের এমন কিছু খাবারের নাম বলবো যেগুলো ধূমপায়ী ব্যাক্তির ফুসফুসকে রক্ষা করবে। আশা করি আমার করা এই পোস্টটি থেকে অনেকেই উপকৃত হবেন। আর আমার সকল পোস্টটি আপনাদের উপকারের জন্যই।
তো চলুন শুরু করিঃঃ
প্রথমেই রয়েছে

আদাঃ

ধূমপানের ফলে শরীরে যে নিকোটিন জমা হয়, তা রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটায়। রক্তে নিকোটিনের মাত্রা কম করতে সাহায্য করে আদা। প্রতিদিন কাঁচা আদা খেলে ফুসফুসে নিকোটিন স্তর পরিষ্কার হয়। পাশাপাশি ধূমপানের নেশাও কমে।

বেদানাঃ

ধূমপানের ফলে স্বাভাবিকের তুলনায় হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। রক্তচাপ বেড়ে গিয়ে অক্সিজেনের মাত্রা কমিয়ে দেয়। বেদানা খেলে রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। রক্ত সঞ্চালনও ভালো হয়।

বাদামঃ

ধূমপান করার ফলে রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে যায়। বাদামের মধ্যে থাকা ভিটামিন ই রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

গাজরঃ

ধূমপানের অভ্যাস শরীরে ভিটামিন এ ও সি-এর মাত্রা কমিয়ে দেয়। প্রতিদিন গাজর খেলে ভিটামিন এ, সি, ও কে- এর সঠিক মাত্রা বজায় থাকে।

অন্যান্য ফলঃ

______________

ExtRA tiPS

____________

প্রতিদিন খাবারের ৫ ভাগ ফল ও সবুজ পাতাযুক্ত সবজি খেলে ধূমপায়ীদের ক্রনিক অবসট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। এ জন্য আপেল ও নাশপাতির মতো ফল খেতে পারেন। কারণ যারা প্রতিদিন খাবারের পাঁচ ভাগ ফল ও সবজি খান, তারা প্রায় ৩৫-৪০ শতাংশ সিওপিডি তৈরির কম ঝুঁকিতে থাকেন।

শেষ কথা

আশা করি পোস্ট টি খুবই ভালো লেগেছে এবং পোস্ট টি দ্বারা আপনারা উপকৃত হবেন।

তো বন্ধুরা আজকের পর্ব এখানেই শেষ করছি।
সবাই ভালো থাকবেন,

সুস্থ থাকবেন,,
এবং ট্রিকবিডির সাথেই থাকবেন।

এই আশাতে এখানেই শেষ করছি।

নমস্কার”

3 thoughts on "ধূমপায়ী ব্যাক্তিদের ফূসফূস ভলো রাখার কার্যকরী উপায়।"

    1. Mr.Juel Contributor Post Creator says:
      ?

Leave a Reply