উপদেশ নিতে আমরা কে না চাই? তবে সেই উপদেশগুলো যদি হয় নবী সাঃ থেকে তাহলে তো আর কথাই নেই।
তাহলে আর দেরী না করে উপদেশগুলো জেনে নিন।
তামীম আদ-দারী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী করীম (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘দ্বীন হচ্ছে উপদেশ’। অর্থাৎ যথাযথভাবে কল্যাণ কামনা করা। কথাটি নবী করীম (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তিনবার বললেন। আমরা বললাম, কার জন্য? তিনি বললেন, ‘আল্লাহর জন্য, তাঁর কিতাবের জন্য, তাঁর রাসূলের জন্য, মুসলিম নেতাদের জন্য এবং সাধারণ মুসলমানের জন্য (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৯৬৬)।
ঊপদেশ, হাদিস নং ১
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
জারীর ইবনু আব্দুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আমি রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সাথে বায়’আত বা শপথ করেছি ছালাত প্রতিষ্ঠা করার, যাকাত প্রদান করার এবং সকল মুসলমানের কল্যাণ কামনা করার (বুখারী হা/৫৭, ৫২৪; মুসলিম হা/৫৬)।
ঊপদেশ, হাদিস নং ২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
জারীর ইবনু আব্দুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আমি রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সাথে বায়’আত বা শপথ করেছি ছালাত প্রতিষ্ঠা করার, যাকাত প্রদান করার এবং সকল মুসলমানের কল্যাণ কামনা করার (বুখারী হা/৫৭, ৫২৪; মুসলিম হা/৫৬)।
ঊপদেশ, হাদিস নং ২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা তোমাদের তিনটি কাজে সন্তুষ্ট হন এবং তিনটি কাজে অসন্তুষ্ট হন। (১) যখন তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর এবং তাঁর সাথে বিন্দুমাত্র শরীক করো না। (২) আল্লাহর বিধানকে শক্তভাবে আঁকড়ে ধর আর বিচ্ছিন্ন হও না এবং (৩) আল্লাহ যাকে তোমাদের কাজের নেতা হিসাবে নির্বাচন করেন, তার জন্য তোমরা পরস্পরে কল্যাণ কামনা কর। এ তিনটি কাজে আল্লাহ তোমাদের প্রতি সন্তুষ্ট হন। আর তোমাদের প্রতি অসন্তুষ্ট হন- (১) অপ্রয়োজনীয় কথা বললে (২) সম্পদ নষ্ট করলে এবং (৩) অনর্থক বেশী প্রশ্ন করলে’ (আহমাদ হা/৮৭৮৫; ইবনু হিব্বান হা/৩৩৮৮)।
ঊপদেশ, হাদিস নং ৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আবু হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘শেষ যামানায় কিছু সংখ্যক মিথ্যাবাদী দাজ্জালের আবির্ভাব ঘটবে। তারা তোমাদের নিকট এমন সব অলীক কথা-বার্তা উপস্থিত করবে, যা না তোমরা শুনেছ না তোমাদের বাপ-দাদা শুনেছে। সাবধান! তোমরা তাদের থেকে বেঁচে থাকো এবং তাদেরকে তোমাদের থেকে বাঁচাও। অর্থাৎ সম্পূর্ণরূপে বিরত থাক। যাতে তোমাদের পথভ্রষ্ট করতে না পারে এবং তোমাদের বিপথগামী করতে না পারে’ (মুসলিম, মিশকাত হা/১৫৪)।
ঊপদেশ, হাদিস নং ৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
৫- হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাছে জানতে চাইলাম, আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয় আমল কোনটি? তিনি (প্রিয়নবি) বললেন, ‘নামাজকে তার ওয়াক্তের (সময়মতো) মধ্যে আদায় করা।’ (বুখারি)
অর্থাৎ, নামাজের সময়সূচি মেনে সময়মতো নামাজ আদায় করা।
সংগ্রহেঃ
2 thoughts on "নবী সাঃ থেকে সেরা চারটি উপদেশ"