এই বছরের প্রথম মাসটা চলে গেছে। কিন্তু আর যে বাকি কয়েকটা মাস স্মার্টলি ব্যবহার করবে, সে আগামী বছর এ কিছু অর্জন করার অনুভূতি নিয়ে শুরু করবে।

আপনার মাথা থেকে এটা দূর করুন যে এই বছরে কতগুলো মাস চলে গেছে। সম্পূর্ণ বছর টাকে বাঁচানোর জন্য একটি মাসই যথেষ্ট হয়।

একটি মাসকে বাঁচানোর জন্য একটি সপ্তাহ যথেষ্ট। আর একটি সপ্তাহকে বাঁচানোর জন্য একটি দিনই যথেষ্ট। আরেকটি দিনকে বাঁচানোর জন্য একটি ঘণ্টায় যথেষ্ট।

আমার ২০২২ সালটা বেস্ট বছর তৈরি হয়েছিল, কেবলমাত্র একটি মাস কঠোর পরিশ্রম করার কারণে। এই বছরের আর মাত্র কয়েকটা মাস বাকি আছে, আর আমি যা কিছু বলছি আপনি এই কয়েকটা মাস আমার কথা মেনে চলুন_

তাহলে আগামী জানুয়ারিতে আপনি দেখতে পাবেন, যে গত বছরে আপনি কত কিছু করেছেন। আমি আজকে আপনাদেরকে ১০ টি এমন রুলস নিয়ে কথা বলবো যার মধ্যে বেশিরভাগ কথাই হয়তো আপনি কখনোই শুনেন নি।

আর এখানে বলা প্রত্যেকটি কথাকে আমি নিজের জীবনে পরীক্ষা করে দেখেছি। কিন্তু শুরুতেই আমি বলতে চাই আপনি একটু মন দিয়ে পড়ুন।

আর এখন যদি আপনি নিজেকে ঘরের মধ্যে বন্ধ করে দেন, তাহলে খুব দূরত্ব আপনার সামনে সফলতার দরজা খুলে যাবে, ইনশাআল্লাহ!

আপনাকে কেবলমাত্র কয়েকটা মাসের জন্য নিজেকে নিখোঁজ করে দিতে হবে। এই কিছুদিনের জন্য আপনি স্বার্থপর হয়ে যান। আর সফল হয়ে যাবার পরে আপনি সবার হয়ে যান। কেউ কোথাও যাবে না! সবকিছু এখানেই থাকবে। আপনি কেবলমাত্র পাওয়ারফুল হয়ে যান। মানুষ নিজে থেকেই আপনার সাথে যুক্ত হয়ে যাবে।

Rules-01:


দ্রুত কোন কিছুই হয় না! দ্রুত চলে আসার আগে এবং দ্রুত চলে আসা মোটিভেশন, এই দুটো দিয়েই কোন কিছু করা যায় না।
প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যেই জোস থাকে, প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যেই স্বপ্ন থাকে। কিন্তু আপনাকে কি করতে হবে ? আপনি আপনার শরীরকে শক্তিশালী তৈরি করুন।
আপনারা যারা এই পেইজটি পড়ছেন তাদেরকে আমি একটা প্রশ্ন করতে চাই! আপনারা আপনাদের শরীরের উপরে কতটা পরিশ্রম করেন?
অনেকেই যখন জিমে যাওয়ার কথা বলে, তখন তাদেরকে অনেকেই একটা কথা বলে! যে এইসব করে কি হবে? তাদেরকে আমি বলতে চাই_

Rules-02:


আপনার শরীরের মধ্যে testosterone মাত্রা বৃদ্ধি করুন। জিমে যাওয়ার অর্থ কেবলমাত্র বডি তৈরি করা নয়। বরং নিজের শরীরের testosterone কে বাড়িয়ে তোলা।
আর যখন আপনার শরীরের মধ্যে testosterone বেড়ে যাবে, তখন আপনার মধ্যে এনার্জি অনেক বেশি হবে। সব সময় কিভাবে মোটিভেট থাকব, কিভাবে এনার্জি তে থাকবো, এই প্রশ্নের উত্তর আপনি হয়তো অনেক শুনেছেন।
বেশিরভাগ মানুষ একই কাজ দীর্ঘ সময় ধরে এই কারণেই করতে পারে না, কারণ তাদের ব্রেইনে এনার্জি থাকে না।
যদি আপনি ১০০০ কিলোমিটার রাস্তা যেতে চান, তাহলে আপনি ৫০০ কিলোমিটার যাওয়ার ফুয়েল নিয়ে যেতে পারবেন না। আপনি যতই চেষ্টা করেন না কেন, যতই বুদ্ধি লাগান না কেন, তেলের কাজটা তেলই করতে পারবে।
আমাদের ফোকাস না করতে পারার এবং আমাদের দুর্বল হওয়ার একটি বড় কারণ হলো আমাদের শরীল। আর জিম করাটা আমাদের ব্রেইনের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
আপনার যদি জীবনে অনেক দূর পর্যন্ত যেতে হয়, তাহলে আপনার মধ্যে অনেক বেশি এনার্জি থাকতে হবে। তাই আপনার ব্রেইন কে কাজে লাগানোর জন্য আপনার শরীর কেউ মজবুত করতে হবে।
কারণ শরীরের মধ্যেই ব্রেইন থাকে। যদি আপনার মধ্যে ক্ষমতা থাকে, তাহলে আপনি খুশি খুশি পরিশ্রম করতে পারবেন। তা না হলে এক ঘন্টার কাজ করার জন্য আপনার মোটিভেশন এর প্রয়োজন হবে।
কিন্তু এখানে আপনাকে একটা কথা মনে রাখতে হবে, কেবলমাত্র হাল্ক এর মত শরীর তৈরি করে কোন লাভ নেই। বরং টনিস্টারের মতো ব্রেইনও থাকতে হবে থানাসকে মারার জন্য।এখানে থানাস অর্থ আপনার খারাপ সময়।

Rules-03:


‘man mentality’ যদি আপনার বয়স ১৮ বছর পার হয়ে গেছে, তাহলে আপনি নিজেকে বালক মনে করা বন্ধ করুন।
ছোটদের মতো ব্যবহার করা বন্ধ করুন। মানুষের সঙ্গে এমন ভাবে কথা বলুন, এমন ভাবে ব্যবহার করুন, যেন আপনার বয়স ৪০ বছর হয়ে গেছে।
লোক আপনার বয়স দেখে নই বরং আপনার বুদ্ধি দেখে বড় মনে করে। যদি 50 বছরের মানুষ বাচ্চাদের মত ব্যবহার করে, তাহলে তাকে কেউ সম্মান দেবে না।
আবার অন্যদিকে ২৩ বছরের কোন ছেলে তার থেকে বড় বয়সে মানুষদের শিক্ষা দিতে পারে। আর মানসিকভাবে নিজেকে শক্তিশালী তৈরি করুন।
একটা পজেটিভ মানুষের পরিচয় হলো, সে কখনোই ভয় পাবে না। যে চ্যালেঞ্জ জিতার সামনে আসুক না কেন। আর যাদের মধ্যে অনেক বেশি কনফিডেন্স থাকে, যারা ভয় পায় না, সেই সমস্ত মানুষকে সবাই পছন্দ করে।
আজকের পৃথিবীটা সাহসী মানুষের পৃথিবী। এখানে ১০০টি মানুষের মধ্যে একটি সাহসী মানুষ থাকে। আর ওই একটি মানুষ বাকি ৯৯টি মানুষকে কন্ট্রোল করে।

Rules-04:


দ্রুত ঝগড়া করা বন্ধ করুন! অন্য মানুষের সাথে তর্ক করা আপনাকে বন্ধ করতে হবে। না আপনি আপনার বন্ধুত্ব দ্রুত তৈরি করবেন, আর না শত্রু দ্রুত তৈরি করবেন।
সবাই কি আপনার জীবনে থাকা যোগ্য মনে করা বন্ধ করুন। উইকিপিডিয়া তে আপনার গল্পের মধ্যে যদি কারো নাম আসে, তাহলে তার জন্য উইকিপিডিয়া পেইজ তৈরি হবে।
তাই শত্রু তৈরি করবেন না! চালাকি করে কাজ করা শিখুন। আর মনে মনে হেসে সামনের জনকে পাগল তৈরি করুন। অর্থাৎ যতটা সম্ভব কম কথা বলে নিজেকে শান্ত রাখুন।
আর আপনার হোয়াটসঅ্যাপ কে মিউট করে রাখুন। সমস্ত রকম সময় নষ্ট করা এপ্লিকেশনগুলোর নোটিফিকেশন বন্ধ করে দিন। কারণ আমি আপনাকে আগেই বলেছিলাম, এই সমস্ত রুলস গুলো ফলো করার জন্য আপনাকে নিখোঁজ হতে হবে।
ফালতু মানুষগুলো আপনার সাথে কথা বলে আপনাকে দিয়ে তাদের কাজ করিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবে। তাদের কল ইগনোর করা শিখুন। মানুষকে এই কথাটা বলা শিখুন, যে কাজের কথা থাকলে তবেই বলুন তা না হলে আমি পরে কথা বলবো।
আর আপনার সামনের মানুষটা যত দামি হোক না কেন, যত ফেমাসই হোক না কেন, যতক্ষণ আপনার প্রয়োজন না পড়বে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি কথা বলবেন না।
আর এটা কি ইগো বলে না! আর যদি কেউ এটাকে ইগো মনে করে, তাহলে তার চিন্তা পরিবর্তন করতে হবে।

Rules-05:


যত বেশি মানুষের মধ্যে থাকবেন তত বেশি আপনি সমস্যায় পড়বেন। কেউ আপনাকে কিছু বলেছে এ কারণে আপনি কাজ করবেন না, কেউ আপনাকে কোন কথা বলল আর আপনি হোয়াটসঅ্যাপে হিস্টরি দিয়ে দিলেন_সাকসেস হলো জীবনের সবথেকে বড় প্রতিশোধ, আর আপনি শুরু করলেন পরিশ্রম করা। কেন আপনি অন্যকে জবাব দেওয়ার জন্য পরিশ্রম করবেন?তার আগে আপনি কেন পরিশ্রম করেননি?
অন্য মানুষকে জবাব দেওয়ার জন্য কাজ করা বন্ধ করুন। কেউ আপনাকে দেখে হিংসে করলে আপনার খুশি হওয়ার প্রয়োজন নেই। আর এটা কে সফলতা মনে করারও কোন প্রয়োজন নেই।
সোশ্যাল মিডিয়াতে যে সমস্ত পোস্ট দেখতে পান, সেগুলোকে ইগনোর করুন। কাউকে জালানোটা মোটেও আপনার সফলতা নয়।
বরং নিজের মনের ভিতর থাকা মানুষটিকে খুশি করার নামই হল সফলতা।তাই সব সময় নিজের মনের কথা শুনুন।
Rules-06: মানুষ কি বলছে, সেটা আপনি কেন শুনছেন। আপনার মন কি বলছে সব সময় সেটা শোনার চেষ্টা করুন। আমি মনের কথা শুনেছিলাম তাই আজ pocobd তৈরি হয়েছে।
আর যদি আমি লোকের কথা শুনতাম, তাহলে হয়তো আজ আমি অন্য কারো কাছে কাজ করতাম।

Rules-07:


আপনার পার্সোনাল লাইফ সম্পর্কে কেবল আপনার পরিবার এবং আপনার রবের সাথে শেয়ার করুন। যদি কান্না করতেই হয়, তাহলে সৃষ্টিকর্তার সামনে কান্না করুন।
যদি কোন কিছু চাইতে হয়, আপনার রবের কাছে চান। আর এটা আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, যদি আপনি আপনার রবের কাছে কান্না করেন আর সাহায্য চান, এরপরে যদি আপনি নিজের ভিতরে মোটিভেশন ফিল না করেন, তাহলে আপনি কমেন্টে এসে যা খুশি বলে যেতে পারেন।
আর যদি আপনি সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা না করেন, তাহলে আপনার জন্য রুলস নাম্বার ৮-

Rules-08:


যেকোনো ফিলিংসকে নিজের ভেতর থেকে দূর করুন। বাইরের মানুষের সাথে কেবলমাত্র কাজের কথা বলুন। আর যদি মন হালকা করার জন্য কিছু বলতে হয়, তাহলে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের সঙ্গে কথা বলুন।
আর আপনি ক্যামেরা তেও কথা বলতে পারেন। আর সেটাকে রেকর্ডও করে শুনতে পারেন। নিজের কষ্টের কথা অন্য মানুষকে বলা বন্ধ করুন। অন্য মানুষের আপনার কথাতে কোনো ইন্টারেস্ট নেই।
এটা মনে রাখতে হবে আপনার জীবনে কি চলছে তাতে অন্য মানুষের কোন যায় আসে না।

Rules-09:


নিজের অনুভূতিকে দাবিয়ে রেখে সামনের মানুষের অনুভূতির কথা শুনুন। আপনার নিজের ফিলিংস পকেটের ভিতরে লুকিয়ে রাখুন। তা না হলে মানুষ আপনার পকেট খালি করে দেবে।
তাই এটা না করে আপনি এটা দেখুন, যে সামনের মানুষটি দুর্বলতা কোথায়, কি কষ্টে আছে সে। আর তাকে সাহায্য করার চেষ্টা করুন। আর এটা তো একটি লেডারের চরিত্র হওয়া উচিত।
যদি আপনার আপনজনগুলো অন্য কারো উপকার করা দেখে, বা অন্য কারো সাথে কাজ করা দেখে আপনাকে বোকা না বলে, তাহলে জেনে রাখুন আপনি কোন বড় কিছু করছেন না।
আপনি কোন জীবনের রিক্সই নিচ্ছেন না। মানুষকে আপনার উপর নির্ভর করাতে শিখুন। যাতে তারা আপনাকে ছাড়া চলতে না পারে। এরপর দেখবেন কিভাবে আপনার সমস্ত কাজ তারাই করে দেবে।

Rules-10:


সময়কে নিয়ন্ত্রণ করা শিখুন। সবকিছুই সময়! সবাই জীবন, জীবনের অপর নাম হওয়া উচিত সময়! বিজ্ঞান বলে সময় চলছে তাই ব্রহ্মাণ্ড চলছে।
সময় চলছে এই কারণে এই ওয়েবসাইট টাও চলছে। পেইজটি পড়ার শেষে আপনি যাই কিছু করবেন, সেই সবকিছুই সময়ের মধ্যেই হবে। এই কারণে আপনাকে সময়টাকে ভালোভাবে বুঝতে হবে।
সবকিছুই আপনাকে সময়ের মধ্যে করতে হবে। *1 cr =Years* এক কোটি টাকা অনেক কম, যদি এটাকে ৫০ বছরে রোজগার করা হয়। যা মাসে কেবল মাত্র ১৬ হাজার টাকা হয়।
আর সবাইকে পরিবর্তন করে দিন, এক কোটি টাকা ১ বছরে অথবা এক কোটি টাকা এক মাসে তখন আপনার অনেক বেশি মনে হবে। কেবলমাত্র সময় পরিবর্তন হয়েছে।
টাকা একই আছে! কোন মানুষ এক টাকা রোজগার করে। এটা অনেক ছোট এমাউন্ট। এবার আপনি সময়কে পরিবর্তন করুন। এক টাকা সে সেকেন্ডে রোজগার করে-
যা প্রতি ঘন্টায় ৩৬০০ টাকা হয়। আর সারাদিনে 86 হাজার 400 টাকা। আর এক মাসে এত বেশি হয়ে যাবে, যা হয়তো ক্যালকুলেটরেও হিসাব করা যাবে না।
সবকিছু সময়ের উপর নির্ভর করে। যেমন প্রথমবার roger bennester ৪ মিনিটের মধ্যে এক মাইল দৌড়েছিল। আর ৪ মিনিটের মধ্যে এক মাইল ১৯৫৪ সালের আগে কেউ দৌড়াতে পারেনি।
এখানে গুরুত্বপূর্ণ হলো সময়! কাজ নয়, কারণ ৩০ মিনিটে এক মাইল সবাই দৌড়াতে পারবে। আপনি শারীরিকভাবে মানুষিক ভাবে যত বেশিই শক্তিশালী হয়ে যান না কেন, সবকিছু সময়ের মধ্যে কমপ্লিট করতে হবে।
এই কারণে ক্যালেন্ডার কে মাথায় রাখুন। বছর আলাদা, মাস আলাদা, সপ্তাহ আলাদা, দিন আলাদা, এবং প্রত্যেকটা মিনিটও আলাদা।
অর্থাৎ আপনি যখন কাজ করছেন, ওই মিনিটের মধ্যেই কাজ করছেন। আর আপনার ওই প্রত্যেকটা মিনিটকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এটা আপনাকে কেন করতে হবে?
কারণ যে কোন গাড়ি চালানো শেখার সময় আপনাকে গাড়ি চালাতে হয়। কিন্তু পরে সেটা আপনার দ্বারা অটোমেটিক চলে। তখন আপনি আর চালান না আপনার saamp conscience mine চালায়।
একইভাবে শুরুতে ক্যালেন্ডার কেউ আপনাকে চালাতে হবে। কিন্তু পরে সেটা আপনি নিজে চালাবেন না, বরং আপনার saamp conscience mine চালাবে।
একদিনে আপনি কি পেতে চান তার লিস্ট আলাদা তৈরি করুন। সপ্তাহে কি পেতে চান তার লিস্ট আলাদা তৈরি করুন। এক মাসের লিস্ট আলাদা তৈরি করুন। বছরের লিস্ট আলাদা তৈরি করুন।
আর সেগুলোকে সময়ের মধ্যে অর্জন করার চেষ্টা করুন। আশা করি আগামী বছরের শেষ প্রান্ত আসতে আসতে , আপনার আগামী বছরটা অনেক ভালো একটা বছর তৈরি হবে, ইনশাআল্লাহ!
আপনি যদি এতদিন পরিশ্রম না করে থাকেন, তাহলে কেবলমাত্র এ বছরের কয়েকটা মাস আপনি পরিশ্রম করুন। আর আপনার আগামী বছরের প্রথমেই চমৎকার দেখুন।
সবশেষে আপনার যদি মনে হয় এখান থেকে আপনি কিছু না কিছু শিখতে পেরেছেন, তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।
আজকের মত বিদায় নিচ্ছি আমি *অনামিকা চৌধুরী* আবার কথা হবে পরবর্তী কোনো নতুন এপিসোডে! সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন. আসসালামু আলাইকুম!

আরো পড়ুন!


Yamaha R15 V4 Border Cross Bike Bangladesh Price
Suzuki GSX R Border Cross Bike Bangladesh Price

4 thoughts on "নিজের লক্ষ্য নিজেকেই পূরণ করতে হবে"

  1. Nayan Contributor says:
    পোষ্ট গুছিয়ে লেইখেন
  2. Lipon Roy Contributor says:
    অনেক ভালো লাগছে পোস্টটি, এরকম আরো মোটিভেশন মূলক পোষ্ট চাই। ধন্যবাদ আপনাকে।
  3. Md Rakibul Hasan Contributor says:
    মোটিভেট হলাম

Leave a Reply