নখের যত্ন কিভাবে নেওয়া যায়

নখ যদি সঠিকভাবে দেখতে চান এবং তার স্বাস্থ্যকে ভাল রাখতে চান, তবে কিছু পরামর্শ মেনে চলা উচিত। যেমন- নখের উপর নির্ভর করে নিখোত ব্রাশ ব্যবহার করুন। নিখোত ব্রাশ সঠিক উপাদানের সাথে নখের ব্রাশ হিসেবে কাজ করে এবং মালিন্য ও জীবাণুমুক্ত রাখে।

স্বাভাবিক নখ সফাত করার জন্য সপ্তাহে একবার নখ পরিষ্কার করা উচিত। এটি নখের মালিন্য ও জীবাণু উত্থাপন থেকে রক্ষা করে। বেশি উপযোগী পরিষ্কার জন্য নখ পরিষ্কার করার আগে পানিতে হাত ধুয়ে নিন। নখের নীচের অংশে মাইক্রোব বিদ্যমান থাকতে পারে এবং এটি নখ পরিষ্কার করার পরিবর্তে আরও বেশি মাইক্রোব থাকতে পারে।

নখের যত্ন না নিলে কোন ক্ষতি হবে

নখের যত্ন না নেওয়া হলে কয়েকটি সমস্যা উৎপন্ন হতে পারে। কোন কোন সমস্যা হতে পারে তা এবার চলুন জেনে নিই।

নখ ভেঙ্গে যাওয়া: কথা বলার সময় নখ ঠিকমতো চোখ করতে না পারা হলে নখ ভেঙ্গে যেতে পারে। এটি খুব স্বাভাবিক একটি সমস্যা এবং সাধারণত এটি স্বয়ং ঠিক হয়ে যায়।

সম্ভবত আমাদের নখের উপর কোন পথোজন লাগানো: কাজ করার সময় যদি আমরা নখের উপর অতিরিক্ত চাপ ব্যবহার করি তবে নখের উপরের সামান্য পাতলা দমন হতে পারে এবং এর ফলে নখ বিকল হতে পারে।

সম্ভবত নখের সঙ্গে কোন সমস্যা হতে পারে, যেমন ফাংসি বা সম্ভবত নখে সংক্রমণ। সম্ভবত নখের সঙ্গে আমাদের চুলের মতো সমস্যা হতে পারে।

নখের যত্ন নেওয়ার উপায়

নখ সম্পর্কিত সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য নিম্নোক্ত কিছু উপায় আপনি অনুসরণ করতে পারেন

নখ পরিষ্কার রাখুন: প্রতিদিন নিয়মিত ভিতরের ও বাইরের নখ পরিষ্কার করুন। নখের পরিষ্কার করার জন্য আপনি সাবান এবং পানি ব্যবহার করতে পারেন।

নখের দৈনন্দিন যত্ন: নখ পরিষ্কার করার পাশাপাশি নখের দৈনন্দিন যত্ন নিয়ে থাকুন। আপনার নখ ভালো হবে যদি আপনি একটি মেডিকেটেড নখ কাটবেন।

নখের উপর চাপ না দিন: নখের উপর চাপ দিয়ে একটি সমস্যা উৎপন্ন হতে পারে। আপনাকে সর্তক থাকতে হবে। অতিরিক্ত জোরে নাকের উপরে চাপ দেওয়া উচিত নয়।

নখের যত্ন নেওয়ার ৩০ টি নিনজা উপায়

নখের যত্ন কিভাবে নেওয়া যায়

নখের যত্ন কিভাবে নেওয়া যায়

মানুষের নখ তার স্বাস্থ্যের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। নখ স্বাভাবিকভাবে হালকা বাঁধা থাকলেও কিছু দিন পরে নখে ভার পড়ে যেতে পারে এবং এটি দুঃখজনক হতে পারে। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো যা মানুষের নখের যত্ন নেওয়ার সাথে সাথে প্রয়োজনীয় হতে পারে।

  • ১। নখ স্বাভাবিক দিকে বাঁধাই দিন।
  • ২। নখ প্রতিদিন স্নান করার সময় সাবান এবং পানি ব্যবহার করুন।
  • ৩। নখ পরিষ্কার এবং শুষ্ক থাকার জন্য একটি নখ ব্রাশ ব্যবহার করুন।
  • ৪। নখ টিপটিপে করার জন্য কোন একটি নাইফ ব্যবহার করুন।
  • ৫। বেশি ভারি জিনিস উঠানোর সময় হাতের ব্যালান্স ঠিক করুন।
  • ৬। যখন নখ কেটে যাবে তখন সেটি বেশি ছোট করে দিন।
    ৭। নখের উপর ভারী জিনিস না রাখুন।
  • ৮। কখনও নখের উপর জুতা পরিহিত করবেন না।
  • এইচডি কিনে অথবা চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে নখের সমস্যার ক্ষেত্রে যেকোনো কার্যক্রম নেওয়া উচিত না হলে নিচের কিছু পরামর্শ মেনে চলা যেতে পারে।
  • ১০। নখ ছেঁচানোর পর সেই জায়গাটি পরিষ্কার রাখুন।
  • ১১। যদি নখ প্রতিদিন ভারী ব্যবহারের কাজে লাগে তবে নখ পরিষ্কার রাখার জন্য একটি নখ ব্রাশ ব্যবহার করুন।
  • ১২। পানির পারিস্থিতিক শুধু স্নানে না, অন্যান্য সময় নখের সাথে স্নান করার জন্য স্যানিটাইজার বা ক্লিনিং উপকরণ ব্যবহার করা উচিত।
  • ১৩। নখের ভেতরে পানি সংগ্রহ করে না করলে নখ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
  • ১৪। কোন একটি নখ টেনে দুই নখ একসাথে কাজ করবেন না।
  • ১৫। নখের মধ্যে ময়লা অথবা গ্রাস লেগে থাকলে একটি নখ ব্রাশ দিয়ে সাবান দিয়ে পরিষ্কার করার চেষ্টা করুন।
  • ১৬। পরিমিত বেশি রঙিন চুলে নখের রঙ পরিবর্তন হতে পারে, এই সমস্যার ক্ষেত্রে নিঃশঙ্গ চুলের প্রয়োজন হবে।
  • ১৭। নখের ফাঁকায় ভেসে ফেলা পোশাক বা পর্দার ধাগা নখ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, এই সমস্যার ক্ষেত্রে ফাঁকা নখের উপর কোন জিনিস চড়ানো উচিত নয়।
  • ১৮। নখের রোগের ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত।
  • ১৯। পরিবর্তনশীল পা স্প্রে ব্যবহার করলে নখ ভালোভাবে সুষ্ঠু হবে এবং নখের দেখভাল করতে সহায়তা করবে।
  • ২০। নখের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য সেবন করা উচিত। খাদ্যে পুষ্টির সাথে সাথে অধিক প্রটিন, ভিটামিন এবং খনিজ উপস্থিত থাকা উচিত।
  • ২১। পরিমিত বেশি পানি পান করা উচিত, যাতে শরীরের জীর্ণশক্তি উন্নয়ন হয়।
  • ২২। নখের পরিষ্কারতা সংজ্ঞায়িত রাখার জন্য নখ বেশি সময় পরিষ্কার করা উচিত নয়। নখ পরিষ্কার করা উচিত সময় হল স্নানের পর বা ভালো সুপার করার পর।
  • ২৩। যদি আপনার নখ থাকে একই আকারে না হয় তবে নিয়মিত নখ কাটানো উচিত।
  • ২৪। নখ কাটার সময় নখ কেটে না যাওয়া নিশ্চিত হওয়ার জন্য কেটার উপর লাল বা হলুদ কালারের নেইল পলিশ ব্যবহার করা উচিত।
  • ২৫। নখের পৃষ্ঠভাগ না কাটানো উচিত, কারণ এর জন্য দেখভাল করা কঠিন হয়।
  • ২৬। নখ চকচকে না হলে এর সমস্যা হতে পারে, তাই অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাদ্য ও পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত।
  • ২৭। হাত ধোয়ার পর নখের কোন সাবধানতা নেওয়া উচিত নয়। হাত পরিষ্কার করার পর একটি শুষ্ক টোয়েল ব্যবহার করে নখের উপর ভালোভাবে পুছে দিতে হবে যাতে নখের উপর বাক্টেরিয়া থাকতে না পারে।
  • ২৮। নখের উপর যে স্পর্শ হতে থাকে তা নির্দিষ্ট হতে পারে না। তাই নির্দিষ্ট ব্যবস্থা নেওয়া উচিত যাতে নখের উপর ধূলো এবং অশুদ্ধ পদার্থগুলি ছাড়া যায়।
  • ২৯। নখ ফাঁকা প্রদর্শন করতে নেওয়া উচিত নয়। নখ উচ্চ মরমত প্রদর্শন করতে নেওয়া উচিত।
  • ৩০। স্ক্রাবার ব্রাশ ব্যবহার করে নখ পরিষ্কার করা উচিত। এটি নখের মধ্যে দুর্গন্ধ এবং বাকটেরিয়া থাকতে না দেয়।

5 thoughts on "নখের যত্ন কিভাবে নেওয়া যায়"

  1. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
    ভালো লাগলো
    1. max niloy Author Post Creator says:
      Thanks for commented
    2. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
      You are we’llcome
  2. Sadik Hossain Contributor says:
    Purai google translated!!

Leave a Reply