আসসালামু আলাইকুম,

কেমন আছেন সবাই? আশা করছি মহান আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভালোই আছেন। এই আর্টিকেলটিতে আমি কথা বলবো এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবহার করে আপনারা আয় করতে পারবেন তা নিয়ে শর্টকাটে বিস্তারিত। আমি জানি এ নিয়ে এর আগেও অনেক পোস্ট করা আছে। কিন্তু আমার এ বিষয় নিয়ে পোস্ট করার খুব ইচ্ছা ছিল। তাই পোস্টটি করলাম। আশা করছি আপনারা কিছু হলেও জানতে পারবেন। আমি সবসময় যারা জানে না তাদের জানানোর জন্যেই পোস্ট করি। আশা করছি কেউ নেগেটিভ কমেন্ট করবেন না। তো চলুন শুরু করা যাক।

আপনার কি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম আছে যার মাধ্যমে আপনি আয় করতে চান? হতে পারে সেটি ফেসবুক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার কিংবা আপনার নিজেরই কোনো ওয়েবসাইট। আপনি চাইলে এমন বহু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বড় অংকের ইনকাম করতে পারবেন। এতে আপনাকে খুব বেশি কষ্ট করতে হবে না। খুব সহজেই আপনি দৈনিক ভালো অংকের ইনকাম করতে পারবেন।

তো এ কাজটি কিভাবে করতে পারবেন? এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাহায্যে। এই আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়? এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে সহজ ভাষায় সবকিছু বিস্তারিত জানতে পারবেন।

তাহলে চলুন শুরু করা যাক। প্রথমেই আমরা জানবো এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?

 

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?

এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে আপনি অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট, সার্ভিস ইত্যাদি বিক্রি করে দিবেন এবং তার বিনিময়ে আপনাকে সেই প্রতিষ্ঠানটি নির্দিষ্ট পরিমানের কমিশন প্রদান করবে। বিষয়টি যদি আপনি একবার ভালোভাবে বুঝতে পারেন তবে আপনার কাছে খুবই সহজ মনে হবে।

একটি উদাহারনের মাধ্যমে বোঝানো যাক। আপনি হয়তোবা অ্যামাজন এফিলিয়েটের কথা শুনেছেন। বর্তমানে ইউটিউব থেকে শুরু করে বিভিন্ন বড় বড় ওয়েবসাইটগুলো অ্যামাজন এফিলিয়েটের মাধ্যমে দৈনিক ভালো অংকের টাকা আয় করছে। আপনি চাইলে আপনিও পারবেন তাদেরই মতো করে আয় করতে।

এর জন্যে আপনার দরকার হবে একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। হতে পারে সেটা আপনার নিজের ইউটিউব চ্যানেল কিংবা নিজস্ব কোনো ওয়েবসাইট। আপনার যদি এ দুটির মধ্যে কোনোটিও না থাকে তবুও কোনো সমস্যা নেই। আপনার যদি ফেসবুক, টুইটার কিংবা ইন্সটাগ্রাম এর মতো প্ল্যাটফর্মে নিজের পেজ কিংবা একাউন্ট করা থাকে তবুও আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

আমরা জানতে পারলাম এফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং কোন কোন মাধ্যম ব্যবহার করে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাহায্যে আয় করা যায়। কিন্তু আমরা সম্পূর্ণ বিস্তারিত জানতে পারিনি। শুধু এটা বুঝতে পারলাম যে আমাদের নিজস্ব কোনো অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থাকলে আমরা এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবো। এখন আমরা জানবো সবগুলো প্ল্যাটফর্ম এর বিস্তারিত সম্পর্কে। যেসব প্ল্যাটফর্ম এর কথা বলা হলো সেগুলো থেকে কিভাবে আয় করা যায় সে সম্পর্কে আরো বিস্তারিত আমরা জানবো। তো চলুন এবার জানা যাক এফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবহার করে কিভাবে আয় করা যায়?

 

কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করবেন?

এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে প্রথমেই আপনাকে একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বেছে নিতে হবে যেখানে আপনি প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস অন্যদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। আপনি চাইলে একাধিক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেও এই কাজটি করতে পারবেন। কোন কোন প্ল্যাটফর্ম বেশি সুবিধাজনক ও লাভজনক এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্যে এবং সেগুলো কিভাবে ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে তুলে ধরা হলোঃ

ইউটিউবঃ

আপনার কি একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে? তবে আপনার জন্যে আছে সুখবর। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যদি ভালো পরিমানে অডিয়েন্স থাকে তবে আপনিও অন্যান্য বড় বড় ইউটিউবারদের মতো বিভিন্ন এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এর জন্যে আপনার ইউটিউবের ভালো পরিমানে অডিয়েন্স দরকার হবে।

আপনি চাইলে অ্যামাজন এর মতো বড় বড় প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। সম্প্রতি আমাদের দেশেও ১০ মিনিট স্কুলও তাদের এফিলিয়েট প্রোগ্রাম চালু করেছে। এখান থেকে প্রতিদিনই প্রচুর মানুষ ভালো পরিমানে কমিশন পাচ্ছে ও টাকা আয় করছে। তাদের নিজস্ব এফিলিয়েট মার্কেটারদের বোনাসসহ বিভিন্ন টি-শার্ট ও নানান ধরনের সুযোগ সুবিধা প্রদান করে। আপনি চাইলে গুগলে গিয়ে কিংবা তাদের ফেসবুক পেজে গিয়েও এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে বেশিরভাগই বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো ভালো অডিয়েন্স আছে এমন ইউটিউব চ্যানেলকে বেশি প্রাধান্য দেয় তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করার জন্যে। তাই আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং সেখানে বড় ধরনের অডিয়েন্স থাকে তবে এটাই আপনার জন্যে একটি সুবর্ন সুযোগ এক্সট্রা কমিশনের মাধ্যমে টাকা উপার্জনের।

 

ব্লগিং :

বর্তমানে ব্লগিং একটি ভালো মাধ্যম টাকা উপার্জনের। আপনার যদি নিজস্ব একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট থাকে তবে আপনিও এফিলিয়েট এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ইউটিউবের মতো ভালো ট্রাফিক আছে এমন ব্লগিং ওয়েবসাইটগুলোকেও সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয় এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে। এছাড়াও আপনি যদি একটি ওয়েবসাইটকে ভালোভাবে দাড় করাতে পারেন তবে আপনি এডসেন্স এর মাধ্যমেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আপনার ওয়েবসাইটে ইউটিউবের মতো যত বেশি অডিয়েন্স বা ট্রাফিক থাকবে আপনার জন্যে ততই লাভবান হওয়ার সুযোগ আছে।

 

টুইটার :

আপনার কি নিজস্ব টুইটার একাউন্ট আছে? তবে আপনার জন্যে এই সুযোগটি হাত ছাড়া করার মতো নয়। আপনি চাইলে আপনার টুইটার একাউন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট প্রমোট করতে পারবেন এবং সেখান থেকে ভালো অংকের টাকা কমিশন আকারে পাওয়ার সুযোগ ও সম্ভাভবা দুটিই আছে। এক্ষেত্রেও আপনার প্রয়োজন পড়বে ভালো অডিয়েন্স এর।

ইন্সটাগ্রাম :

বর্তমানে ইন্সটাগ্রাম এর কথা জানে না এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। বিশেষ করে যারা ইন্টারনেটে নিয়মিত সময় ব্যয় করে তাদের কাছে ইন্সটাগ্রাম একটি অনেক বড় প্ল্যাটফর্ম।

আপনার যদি একটি ইন্সটাগ্রাম একাউন্ট থেকে থাকে এবং সেখানে ভালো পরিমানে ফলোয়ার থাকে তবে আপনার জন্যে একটি সুবর্ন সুযোগ হতে পারে এফিলিয়েট মার্কেটিং।

বর্তমানে প্রচুর মানুষ তাদের ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইলের মাধ্যমে দৈনিক হাজার হাজার টাকা উপার্জন করছে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে।

অ্যামাজন, ই-বে, শেয়ার এ সেল, শপিফাই, রাকুতেন, ফাইভার ইত্যাদি এর মতো বড় বড় এফিলিয়েট প্রোগ্রামগুলো থেকে অনেকেই প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে অর্থ উপার্জন করছে। আপনি চাইলে আপনি নিজেও পারবেন।

ফেসবুক :

ফেসবুকে একাউন্ট নেই এমন মানুষ বর্তমানের অনলাইনের দুনিয়ায় খুজে পাওয়া মুশকিল। আপনার যদি নিজস্ব ফেসবুক পেজ কিংবা প্রোফাইল যা-ই থাকুক এবং সেখানে আপনার পরিচিত মানুষের সংখ্যা বেশি থাকে কিংবা আপনার ফলোয়ার থাকে তবে আপনার জন্যে টাকা ইনকাম করার অনেক বড় সুযোগ হবে এফিলিয়েট মার্কেটিং। বর্তমানে প্রচুর স্টুডেন্টস ১০ মিনিট স্কুলের এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে তারা ফেসবুকের মাধ্যমেই দৈনিক ভালো পরিমানের টাকা উপার্জন করছে। আপনার যদি বিশ্বাস না হয় তবে গুগল করে দেখতে পারেন কিংবা ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে গিয়েও দেখতে পারেন।

আমরা জানতে পারলাম কোন কোন প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা যায়। এবার আমরা জানবো কোন কোন এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে কি কি বিক্রি করে আয় করা যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত।

অ্যামাজন এফিলিয়েটস :

আপনি হয়তো অ্যামাজন এফিলিয়েটস এর কথা শুনেছেন। এটা কিভাবে কাজ করে? অ্যামাজন এফিলিয়েটস এর মাধ্যমে আপনি অ্যামাজন এর বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করে সেখান থেকে নির্দিষ্ট পরিমানে কমিশন নিতে পারবেন। আপনি আপনার ইউটিউব অথবা নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে সেখান থেকে অ্যামাজন এফিলিয়েটস এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন। এ সম্পর্কে আরো জানতে হলে অ্যামাজন এফিলিয়েটস এর ওয়েবসাইটে গিয়েই দেখে আসতে পারেন। টাকা কিভাবে তুলবেন এ নিয়ে আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। আপনি আপনার ব্যাংক একাউন্ট কিংবা পেপাল একাউন্ট (যদি থাকে) এড করে একটি একাউন্ট খুলে নিবেন। সেখানে আপনার টাকা এড হবে এবং সেখান থেকে আপনি আপনার টাকা তুলতে পারবেন।

১০ মিনিট স্কুল :

আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় এফিলিয়েট মার্কেটিং এর একটি প্ল্যাটফর্ম। আপনার যদি অ্যামাজন এফিলিয়েটস এর ব্যাপারটা একটু কঠিন মনে হয় তবে এটা আপনারই জন্যে। আপনি যদি ১০ মিনিট স্কুল এফিলিয়েট লিখে গুগলে সার্চ করেন তবেই আপনার কাংখিত ফলাফল পেয়ে যাবেন। তাদের ওয়েবসাইটে ঢুকে আপনাকে নিজস্ব তথ্য দিয়ে একাউন্ট তৈরি করতে হবে। তারা এতটাই সিরিয়াস যে আপনাকে তারা নিজেরা কল দিয়ে সবকিছু বিস্তারিত বুঝিয়ে দিবে। ১০ মিনিট স্কুল এফিলিয়েটস এর মাধ্যমে আপনারা বিভিন্ন বই, কোর্স এগুলো বিক্রি করে কমিশন পেতে পারেন। তারা বিভিন্ন বোনাস ও টি-শার্ট এর মতো প্রচুর সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে থাকে। এখানে আপনি বিকাশ কিংবা নগদের সাহায্যে আপনার টাকা আয় করে তুলে নিতে পারবেন।

ই-বে :

ই-বে অ্যামাজন এফিলিয়েটস এর মতোই অনেকটা কাজ করে। এখানে আপনি ই-বে এর বিভিন্ন প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত বলে এবং সে প্রোডাক্টের লিংক আপনার নিজস্ব প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে শেয়ার করার মাধ্যমে সেখান থেকে নির্দিষ্ট পরিমান কমিশন আয় করতে পারবেন। প্রথমেই আপনাকে একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং সেখানে আপনার পেমেন্ট মেথড মানে আপনি কিভাবে আপনি আপনার পেমেন্টটি নিতে চাচ্ছেন সেটির ডিটেইলস দিয়ে সে মাধ্যমে টাকা নিতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার ব্যাংক একাউন্টটি এড করে দিয়ে সেই ব্যাংক এর মাধ্যমে টাকা নিতে পারবেন।

এখানে প্রচুর পন্য রয়েছে। আপনি আপনার পছন্দ মতো যেকোনো পন্যটি বিক্রি করে কমিশন আয় করতে পারবেন।

 

শেয়ার এ সেলস :

এটি একটি অন্যতম প্ল্যাটফর্ম এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্যে যা গত দুই দশক ধরে চলে আসছে। এটিও অনেকটা অ্যামাজন ও ই-বে এর মতো কাজ করে। এখানে আপনাকে প্রথমেই একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে এবং পেমেন্ট মেথড যুক্ত করে দিতে হবে। এরপর তাদের বিভিন্ন ক্যাটাগরি থেকে আপনার পছন্দমতো পন্যটি বেছে নিয়ে সেটি আপনার প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন এবং সেখান থেকে ভালো পরিমানে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। গত দুই দশক ধরে চলে আসায় এটি অনেক বিশ্বস্ত একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে মার্কেটারদের কাছে পরিচিতি লাভ করেছে।

 

এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে শেষ কথা,

আমরা জানতে পারলাম এফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবহার করে কিভাবে কোন কোন মাধ্যমে টাকা আয় করা সম্ভব। আপনি আপনার ইন্টারনেটের বোরিং সময়কে একটু কাজে লাগিয়ে নিজের টাকা ইনকামের ভালো একটি পথ তৈরি করতে পারবেন এই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাহায্যে। আপনাকে শুধু একটু বুদ্ধি খাটাতে হবে এবং তার সাথে একটু পরিশ্রম করতে হবে। আস্তে আস্তে আপনি প্রচুর পরিমানের অর্থ এখান থেকে উপার্জন করতে পারবেন। শুধু প্রয়োজন হবে ধৈর্য্য, সাহস, বুদ্ধি ও একটু পরিশ্রম। আপনি যদি এগুলো দিতে পারেন তবে আপনার জন্যে টাকা ইনকাম করে ১০০% সহজ হয়ে যাবে। শুরুটা আপনাকেই করতে হবে। শেষটা আপনি আপনার পরিশ্রমের মাধ্যমেই দেখে নিতে পারবেন।

আমাদের এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন এবং আমাদের সাথেই থাকবেন এমন ধরনের আর্টিকেল পাওয়ার জন্য।

ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। বিঃদ্রঃ এটা কোনো কপি পেস্ট করা পোস্ট নয়। আমি বিভিন্ন পোস্ট পড়ে তার উপর ভিত্তি করে নিজের ভাষায় বোঝানোর চেষ্টা করেছি। তাই কেউ এটা বলতে পারবেন না যে আমি অমুক জায়গা থেকে কপি পেস্ট করে লাগিয়ে দিয়েছি। আমার পূর্বের ৮৫টি পোস্ট দেখলেই বুঝতে পারবেন আমি নিজের ভাষায় পোস্ট লিখি। কপি পেস্ট করতে আমার বিন্দু মাত্র আগ্রহ নেই।

ধন্যবাদ।

ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন।

This is 4HS4N

Logging Out…..

One thought on "এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? কোন কোন মাধ্যম ব্যবহার করে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করা যায়?"

  1. 4HS4N Author Post Creator says:
    Dhonnobad apnake ?

Leave a Reply