Crypto Voucher হলো অনেক টা গিফট কার্ড এর মতো রিডিম করতে হয় এরপর ট্রান্সফার চলুন বিস্তারিত জেনে নেই।

 

অনেক GPT সাইট রয়েছে যেখানে তারা পয়েন্ট কে ক্যাশ এ কনভার্ট করে বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে বিভিন্ন উপায়ে রিডিম করার সুবিধা দিয়ে থাকে।

 

 

যেমনঃ Amazon, Razor Gold, Itunes, Master Card, Crypto, Paypal, Bank Transfer Etc ঠিক তেমনি একটি সিস্টেম হলো এই Crypto Voucher.

এটা US এর জনগনের জন্য না হয় ঠিক আছে কিন্তু আমরা যারা অন্যদেশ থেকে US লোকেশনে কাজ করছি তারা উলটাপালটা গিফট কার্ড নিলে পরে সেল করতে গিয়ে পড়ি নানা সমস্যায়।

যেমন ধরে নিন Amazon উইথড্র দিলাম এবার আমাদের কি করতে হবে Amazon গিফট কার্ড ক্রয় করে তাদের খুজতে হবে সেল করার জন্য। 

 

 

 

সেম অন্য গুলোর ক্ষেত্রেও আবার দেখা যায় যে ক্রয় করবে সে এমন দাম বলে বসে যে দামে একবারে না পারতেই সেল করতে হয়। যেমন ধরে নিন Amazon ৭৫-৮৫ তে সেল করতেও ঝামেলা পোহাতে হয়। 

আর অন্যদিকে Crypto এর চাহিদাও অনেক বেশী আর সেল রেট ১০০-১১৫ এর আশে পাশেই থাকে। তাহলে কেন কষ্ট করে কাজ করে সেই ডলার কম দামে বিক্রি করবো সে জন্য Crypto Voucher হওয়া উচিৎ আমাদের প্রথম পছন্দ যদিও ট্রাঞ্জেকশন ফি রয়েছে তারপরেও সেল করা যায় বেশী দামে যখন খুশী তখন।

 

কিভাবে সেল করতে হয় সেটা আগামী পোষ্টে আলোচনা করবো এই পোষ্টে চলুন কিভাবে Crypto Voucher রিডিম করতে হয় এবং নিজের Wallet এ ট্রান্সফার করতে হয় সেটা সম্পর্কে জেনে নিব।

 


 

আশা করি সবার Coinbase/Binance/Blockchain/TrustWallet কিংবা অন্য Wallet সার্ভিস রয়েছে আর যদি না থাকে তবে সাজেস্ট করবো Binance একাউন্ট করে নেওয়ার জন্য নতুন হলে নিচের লিংক।

Create Account

আশা করি একাউন্ট করা হয়ে গেলে Wallet Address ও কালেক্ট করতে পারবেন।

তাহলে দেখা হচ্ছে অন্য কোন সময় নতুন কিছু নিয়ে।

Leave a Reply