MAC এর পূর্ন অর্থ হচ্ছে  (Media Access Control) আর আজকের পর্বে আমরা MAC সম্পর্কে একটা ধারনা নেওয়ার চেষ্টা করবো।

Mac Address টা হচ্ছে নাম্বার এবং বর্নমালার সংমিশ্রনে ১২ সংখ্যার নাম্বার এবং বর্নমালার সংমিশ্রনে একটি আইডেন্টিটি যা আমাদের হার্ডওয়্যার এর ঠিকানা হিসাবে একটি নেটওয়ার্ক এ থাকা ইলেকট্রনিক ডিভাইস গুলো কে আলাদা ভাবে আইডেন্টিফাই করার কাজে ব্যবহার করা হয়।

প্রথম কমলা কালার দিয়ে মার্ক করা অংশ আপনার VENDOR ID এবং সবুজ মার্ক করা অংশ আপনার ডিভাইস আইডি।
আপনি যখন ওয়েবসাইট গুলোতে কাজ করেন তখন তারা কিছু জিনিস কালেক্ট করে তার মধ্যে MAC Address অন্যতম।
ধরে নিন আপনি GPT সাইটে কাজ করেন আর কোন কারন বশত আপনি সে সাইট থেকে ব্যান হলেন তখন কি করবেন।
কারন গতবার যখন একাউন্ট খুলেছেন তখন আপনার আইপি এড্রেস এবং Mac Address ও ব্রাউজার Fingerprint সহ যাবতীয় তথ্য তাদের কাছে জমা রয়েছে।
যদি হাই সিকিউর সাইট না হয় হয়তো আবার একাউন্ট খুলে কাজ করে এপ্রুভ ও পেতে পারেন কিন্তু যদি ভালো মানের আর হাই কোয়ালিটির সাইট হয় তবে তো কোথাও দেখা যাবে সাইন আপ করার সাথে সাথে ব্যান দিয়ে দিবে আর নয়তো উইথড্রো করার সময়।
সব কিছু একবারে ফ্রেশ আর পরিবর্তন করার জন্য আগামী পর্ব গুলোর অপেক্ষা করতে হবে আজকে MAC Address নিয়ে আলোচনা চলবে।
প্রথমত আপনাকে যদি সেম সাইটে আবার একাউন্ট করতে হয় আপনার দরকার হবে ফ্রেশ একটি আইপি সাথে MAC Address পরিবর্তন করে নিতে হবে আর আরেকটু সিকিউর থাকার জন্য ব্রাউজার পরিবর্তন করে কাজ করতে পারেন।
ক্যাচ ডাটা ক্লিয়ার করে প্রাইভেট মুড এ একাউন্ট খুলেও একটু বাড়তি সুবিধা পেতে পারেন। হ্যা পরবর্তিতে সেটা প্রাইভেট থেকে নরমাল মুডে গিয়ে কাজ করা যাবে।
তাহলে উল্লেখিত কাজ গুলো যদি আপনি করতে পারেন তবে আপনি আপনার ফেভারিট সাইটে আবার একাউন্ট খুলে কাজ করে যেতে পারবেন তবে মাল্টিপল একাউন্ট চালানো যেতে পারে তবে আইপি আলাদা হতে হবে আর একাউন্ট করার সময় অবশ্যই উল্লেখিত পদ্ধতি অনুসরন করতে হবে তবে মাল্টিপল একাউন্ট চালানোর জন্য বেস্ট ট্রিক সামনে শেয়ার করা হবে
শতর্কতা RDP তে কেউ MAC Address চেঞ্জ করতে যাবেন না এক্ষেত্রে সার্ভার Dead হয়ে যাবে তাই এই মেথড নিজের পিসিতে করতে পারেন।
তবে তার আগে যে সফটওয়্যার টি আপনার দরকার হবে চলুন সেটা আগে ডাউনলোড করে নেই নিচের লিংক থেকে
প্রথমে তো ফাইল টা কে ডাউনলোড করে Extract করে নিতে হবে।
এরপর Instruction দেখে ইন্সটল এবং ফুল ভার্সন করে নিতে হবে আর যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে লাইসেন্স সাকসেস হয়ে যাবে।

সফটওয়্যার ওপেন  করে প্রথমে আমাদের রানিং Mac Address টা চেক এবং নোট করে রেখে দিব।

যেমন উপরে আমার Mac Address দেখাচ্ছে সেম আপনার ডিভাইসে আপনার টা দেখাবে।

আপনাকে জাস্ট MAC Address পরিবর্তন করার জন্য Change Mac Address অপশনে চলে যেতে হবে।

আমরা আগেই জানি প্রথম ৬ টা হলো Manufatured ID আর শেষের টা ডিভাইস আইডি। তাই আপনি চাইলে প্রথমে Manufatured ID টা ইচ্ছামত কোম্পানী দিয়ে পরিবর্তন করে নিতে পারেন।

তাহলে বাকী থাকে শেষের ৬ টা যা ডিভাইস আইডি আপনি চাইলে এখানে Random ও নির্বাচন করে দিতে পারেন কিংবা নিজে ম্যানুয়ালী ও দিতে পারেন।

সব ঠিক ঠাক থাকলে জাস্ট OK বাটনে ক্লিক করে দিন।

আপনার কাছে পার্মিশন চাইবে কানেকশন বন্ধ করে আবার চালু করার Yes করে দিন।

সব শেষে দেখতে পাবেন আপনার Mac Address পরিবর্তন হয়ে গেছে কি এবার ব্যান খেলে একাউন্ট নতুন করে করার জন্য হয়ে গেলেন তো এক্সপার্ট?

যা আগামীতে আশা করি আপনার কাজে আসবে এখন না আসলেও
তাহলে আজকের মত বিদায় দেখা হচ্ছে অন্য কোন দিন নতুন কিছু নিয়ে।

3 thoughts on "Mac Address পরিবর্তন করার সহজ ট্রিক ( পর্ব – ২১ )"

  1. mdraselshake1250 Contributor says:
    vi phone jonno akta dan
  2. samiul Contributor says:
    ফোনের জন্য চাই হবে নাকি

Leave a Reply