সিম নিবন্ধনে আঙ্গুলের ছাপসহ বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালুর চূড়ান্ত রকমের প্রভাব পড়েছে মোবাইল অপারেটরগুলোর গ্রাহক সংখ্যায়।
তবে বছরের প্রথম মাসে অ্যাক্টিভ সিম কমে গেলেও চমক দেওয়ার মতো করে বেড়েছে মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগ। আগের মাসের তুলনায় জানুয়ারিতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২০ লাখ বেড়ে হয়েছে পাঁচ কোটি ৬১ লাখ।
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন-বিটিআরসির জানুয়ারি মাসের হিসাব অনুযায়ী, ডিসেম্বরের তুলনায় গত মাসে ১৭ লাখ ৬৪ হাজার অ্যাক্টিভ সংযোগ কমে মোট সংযোগ দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ১৯ লাখ ৫৬ হাজার।
অপারেটরগুলোর কর্মকর্তারা বলেন, গত ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করার পর থেকে এ প্রভাব দেখা যাচ্ছে।
তবে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, এমনটা হওয়ার কথা নয়। নিবন্ধনের কাড়াকড়ির কারণে গ্রাহক কমবে কেন? বায়োমেট্রিক পদ্ধতি এড়াতে এটি অপারেটরগুলোর চালাকির ইঙ্গিত দেন তিনি।
এক সঙ্গে এক মাসে সব বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহক কমে যাওয়ার বিষয়টি মেনে নিতে পারছেন না তিনি। তার যুক্তি টেলিটকের গ্রাহক তো এ সময়ে এক লাখ বেড়ে ৪২ লাখ হয়েছে।
বিটিআরসির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, জানুয়ারি শেষে গ্রামীণফোনের সংযোগ চার লাখ কমে পাঁচ কোটি ৬২ লাখ হয়েছে।
একই সময়ে বাংলালিংকের অ্যাক্টিভ সংযোগ তিন কোটি ২৮ লাখ থেকে পাঁচ লাখ কমে তিন কোটি ২৩ লাখ হয়েছে। গ্রাহকসংখ্যায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা অপারেটরটির ডিসেম্বরেও এক লাখ গ্রাহক কমে ছিল।
জানুয়ারিতে সবচেয়ে বেশি ছয় লাখ গ্রাহক হারিয়েছে রবি। ডিসেম্বরের শেষে অপারেটরটির অ্যাক্টিভ গ্রাহক ছিল দুই কোটি ৮৩ লাখ। এ মাসের ব্যবধানে তা কমে দুই কোটি ৭৭ লাখ হয়েছে।
চতুর্থ অপারেটর এয়ারটেল এক কোটির ল্যান্ডমার্কে আসার পরেই গত মাসে গ্রাহকের দিক থেকে ধাক্কা খেয়েছে। জানুয়ারিতে দুই লাখ গ্রাহক কমেছে। ডিসেম্বর শেষে অ্যাক্টিভ সংযোগ ছিল এক কোটি সাত লাখ।
সবচেয়ে পুরনো অপারেটর সিটিসেলের সংযোগও এ সময়ে ১০ লাখ সাত হাজার থেকে কমে আট লাখ ৬৭ হাজার হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর সংগঠন অ্যামটবের সাধারণ সম্পাদক টিআইএম নূরুল কবীর বলেন, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধনের তাৎক্ষনিক প্রভাবে গ্রাহক কমে গেছে। তবে অনেক সংযোগ আবার চালু হবে বলেও মনে করেন তিনি।
নিয়ম অনুসারে একটি সিম সর্বশেষ ৯০ দিনে একবারও কোনোভাবে ব্যবহার না হয় তাহলে সেটি ইনঅ্যাক্টিভ বা অকার্যকর সিম হিসেবে গণ্য হবে।
কোম্পানীর কাছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট
জমা দিয়ে সিম আমি ইউজ করবো না
প্রয়োজনে নাম্বার বন্ধ হয়ে যাক
‘
আমি বিশ্বাস করি, এটা চরম পর্যায়ের
আত্মঘাতি একটা সিদ্ধান্ত। অনেক
পড়াশোনা করলাম গত দু রাত এই
ব্যাপারটা নিয়ে। যা ফল পেলাম তা
রিতিমত ভয়াবহ!
.
বিশ্বের বুকে দ্বিতীয় দেশ হিসেবে
আমরাই এই চরম মাথামোটা টাইপের
কাজটা করতে যাচ্ছি। এর আগে একটা
দেশই এই ডিজিটাল বোকার পরিচয়
দিয়ে কাজটা করেছিলো,
তারা হলো পাকিস্তান।
আজ বিশ্বের যে যায়গাতেই বড় ধরনের
সন্ত্রাসী হামলা হয় পাকিস্তানের
ছোট খাটো একটা সংশ্লিষ্টতা বের
হয়ই…! এর পেছনে অনেক গবেষকরাই
পাকিস্তানী জনগনের ঐ
ফিঙ্গারপ্রিন্ট জমা দেয়ার
ব্যাপারটা বলে থাকেন!
‘
সিম রেজিষ্ট্রেশনের জন্য আজকে
আমরা ফিঙ্গার প্রিন্ট জমা দিলাম
‘এয়ারটেল’ কোম্পানীর কাছে,
ভবিষ্যতে দেখা গেলো ইন্ডিয়ায়
তাঁজ এ্যাটাক টাইপের কোন হামলায়
অবিস্ফোরিত কোন গ্রেনেড বা
বোমায় বাংলাদেশি এক
নাগরিকের ফিঙ্গারপ্রিন্ট!
ব্যাস! এবার জবাব দাও।
‘
ফিঙ্গারপ্রিন্ট জমা দিলাম গ্রামিন
ফোন কোম্পানীর কাছে, কালকে
দেখা গেলো পশ্চিমা কোন দেশে
জঙ্গী হামলায় ওয়ালে বা কোন
যায়গায় বাংলাদেশি কাহারো
ফিঙ্গারপ্রিন্ট পাওয়া গেলো!
এবার পশ্চিমাদের কাছে হাত জোড়
করো!