ইউটিউবে কি প্রতিদিন ভিডিও
দেখেন?
তবে এবার থেকে
সাবধান! কারণ, ইউটিউব থেকেও
হ্যাক হতে পারে আপনার
স্মার্টফোনটি।ই
ইউটিউবের ভিডিও থেকে
ফোনে যে প্রচুর পরিমাণেই
ভাইরাস ঢোকে সে কথা সবারই
জানা। কিন্তু কীভাবে এইসব
ভিডিওর মাধ্যমে হ্যাকিং করা
হয় স্মার্টফোন জানলে অবাকই
হয়ে যাবেন।
ইউটিউবের
ভিডিওগুলিতে চাপা গলায়
কিছু ‘ভয়েস কম্যান্ড’ রেকর্ড করা
হয়। ভিডিও প্লে করার পরে সেই
কাছাকাছি থাকা অন্য কোনও
স্মার্টফোনকে সহজেই হ্যাক
করতে পারে। অর্থাৎ কেউ
আপনার পাশে বসে তেমন কোনও
ভিডিও তার ফোনে যদি
দেখেন তবে কখন যে আপনার
ফোনটি হ্যাক হয়ে যাবে তা
আপনি জানতেও পারবেন না।
এই অভিনব পদ্ধতিতে ফোন হ্যাক
করার বিষয়ে জর্জটাউন
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মিকা
শের জানিয়েছেন যে, গুগল নাউ
এবং অ্যাপল সিরি-র ভয়েস
রেকগনিশন অত্যন্ত উচ্চমানের
এবং সেই সার্ভিসকেই কাজে
লাগাচ্ছে হ্যাকাররা। তবে
পাশাপাশি তিনি এও
জানিয়েছেন যে ভিডিও
চালালেই যে অন্য ফোন হ্যাক
হয়ে যাবে তা কিন্তু নয়। তবে
হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনাও কম নয়।
একটি উদাহরণ দিয়ে বলা যাক—
যদি ১০ লক্ষ মানুষ একটি ভিডিও
দেখেন যেখানে এমন একটি
সিক্রেট ভয়েস মেসেজ এমবেড
করা আছে তাহলে ৫ হাজার
স্মার্টফোন হ্যাক হতে পারে।
ধন্যবাদ
তথ্য প্রযুক্তি সেবায়, আপনাদের পাশে।
…♦ ♦….(ফেসবুকে আমি)..♦…♦.
বানান। আমি ভাল ভাল পোস্ট
দিতে ট্রাই করব ।।