আসসালামু আলাইকুম ট্রিক বিডিবাসী আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন ট্রিক নিয়ে বা তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে কথা বলবো ইসলামী ব্যাংকের ডেবিট কার্ড সম্পর্কে

বর্তমানে আমরা সবাই কম বেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করি। বাংলাদেশে অনেকগুলো ব্যাংক রয়েছে তার মধ্যে ইসলামী ব্যাংক পিএলসি অন্যতম। তো আজকে সেই ব্যাংকের ডেবিট কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

ইসলামী ব্যাংকে যদি আপনার সাধারণ একটি সেভিং একাউন্ট থাকে বা একক-মালিকানাধীন কারেন্ট একাউন্ট থাকে সেখান থেকে আপনি একটি ডেবিট কার্ড নিতে পারবেন।  

★ ইসলামী ব্যাংকের ডেবিট কার্ডে আপনি কোন কোন কোম্পানির কার্ড পাবেনঃ
১. ভিসা কার্ড
২. মাস্টার কার্ড

ইসলামী ব্যাংকের ডেবিট কার্ডের ক্যাটাগরি ভিত্তিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে কার্ড টি তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছেঃ

১. প্লাটিনিয়াম ডেবিট কার্ডঃ

এই কার্ডে শুধুমাত্র ভিসা কার্ড পাবেন।
> ডুয়েল কারেন্সি সুবিধা থাকবে।
> তবে কার্ডটি একাউন্ট করার  সাথে সাথেই ইস্যু করবে না।
> দৈনিক আপনি এই প্লাটিনিয়াম কার্ড দিয়ে দুই লক্ষ টাকার বেশি উত্তোলন করতে পারবেন না।
> POS মেশিনের মাধ্যমে আপনি সর্বোচ্চ ৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
> শাখা  POS মেশিনের মাধ্যমে ৫ লক্ষ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
> এই প্লাটিনিয়াম কার্ডের মেইনটেনেন্স ফি প্রতি ৬ মাসে ৪০০ টাকা দিতে হবে।
> প্রথমবার কার্ডটি ইস্যু করতে ৫০০ টাকা ফি দিতে হবে.

 

এই ছিল প্লাটিনিয়াম কার্ডের ক্যাটাগরি ভিত্তিক বৈশিষ্ট্য।
এখন বলি গোল্ড কার্ডের বৈশিষ্ট্যঃ

২. গোল্ড ডেবিট কার্ডঃ

এই কার্ডে  ভিসা ও মাস্টার কার্ড দুইটাই পাবেন,যেটা আপনার খুশি।
> ডুয়েল কারেন্সি সুবিধা থাকবে।
> তবে কার্ডটি একাউন্ট করার  সাথে সাথেই ইস্যু করতে পারবেন।

> দৈনিক আপনি এই গোল্ড কার্ড দিয়ে ১ লক্ষ টাকার বেশি উত্তোলন করতে পারবেন না।
> POS মেশিনের মাধ্যমে আপনি সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
> শাখা  POS মেশিনের মাধ্যমে ৫ লক্ষ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
> এই প্লাটিনিয়াম কার্ডের মেইনটেনেন্স ফি প্রতি ৬ মাসে ৩০০ টাকা দিতে হবে।
> প্রথম সময় কার্ডটি ইস্যু করতে কোনো ফি দিতে হবে না।

(উপরে বর্ণিত প্লাটিনিয়াম কার্ড এবং গোল্ড ডেবিট কার্ড নিতে অবশ্যই আপনাকে ব্রাঞ্চে বলতে হবে যে আমি প্লাটিনিয়াম ডেবিট কার্ড অথবা গোল্ড ডেবিট কার্ড নিতে চাই) 

এখন বলি ক্লাসিক ডেবিট কার্ডের কথা ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার  সময়ই তারা দিয়ে থাকে :
৩. ক্লাসিক ডেবিট কার্ডঃ

>এই কার্ডে শুধুমাত্র ভিসা কোম্পানির কার্ড পাবেন।
> ডুয়েল কারেন্সি সুবিধা থাকবে না। 
> তবে কার্ডটি একাউন্ট করার  সাথে সাথেই ইস্যু করতে পারবেন।
> দৈনিক আপনি এই গোল্ড কার্ড দিয়ে ৫০ হাজার টাকার বেশি উত্তোলন করতে পারবেন না।
> POS মেশিনের মাধ্যমে আপনি সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
> শাখা  POS মেশিনের মাধ্যমে ৫ লক্ষ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
> এই ক্লাসিক কার্ডের মেইনটেনেন্স ফি প্রতি ৬ মাসে ২০০ টাকা দিতে হবে।
> প্রথম সময় কার্ডটি ইস্যু করতে কোনো ফি দিতে হবে না।

এখন মনে হয় আপনাদের সামনে তুলে ধরা উচিত এই ডেবিট কার্ডের কি কি সুবিধা রয়েছেঃ

১. বিশ্বের যে কোন দেশে এটিএম থেকে নগদ টাকা/ বিদেশী মুদ্রা তোলা যায়।  এক্ষেত্রে অবশ্যই একটা বিষয় মাথায় রাখা উচিত যে দেশের বাইরে এই কার্ডটি ব্যবহার করতে আপনার পাসপোর্ট দিয়ে ডলার ইনডোর্সমেন্ট করে দিতে হবে।

২. সি আর এম ব্যবহার করে ২৪/৭ ঘন্টা একাউন্টে নগদ টাকা জমা ও উত্তোলন করা যায়।  যেটা অনেক ভালো একটি বিষয় কারণ অনেক জায়গায় তাদের শাখা-উপশাখা দেওয়া সম্ভব হয় নাই সেখানে সিআরএম মেশিন দিয়ে দিয়েছে তারা।  যদিও প্রায় সব ব্যাংকেরই সিআরএম মেশিন রয়েছে, তবুও এটি একটি বলার মত সুবিধা।

৩. মার্চেন্ট আউটলেট বা সেবা প্রতিষ্ঠানে পিওএস মেশিন দিয়ে সরাসরি মূল্য পরিশোধ করা যায়।  অর্থাৎ আপনি যেকোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এই কার্ডটি দিয়ে সরাসরি টাকা পরিশোধ করে দিতে পারবেন।

৪. যেখানে যেখানে ভিসা অথবা মাস্টার কার্ড ব্যবহার করা যায় আপনি সেখানে সেখানে এই কার্ডটি দিয়ে দেশ এবং দেশের বাইরে পেমেন্ট করতে পারবেন।

৫. ই ডেবিট কার্ডগুলোর প্রথম ছয় মাস কোন মেইনটেনেন্স চার্জ নেই। 

৬. স্টুডেন্ট একাউন্টে দেওয়া ক্লাসিক কার্ডের চার্জ সম্পূর্ণ ফ্রি। 

৭. এই কার্ডের মেয়াদ ৬০ মাস অর্থাৎ পাঁচ বছর।  এটি যদিও একটি সুবিধার মধ্যে পড়ে না তারপরও এখন অনেক কার্ড-ই রয়েছে যাদের মেয়াদ ২ বছর বা ৩ বছর দিয়ে থাকে অনেক ব্যাংক।

৮. ইসলামী ব্যাংকের সেলফিন অ্যাপ রয়েছে যেখানে আপনি এই কার্ডের সমস্ত লেনদেন দেখতে পারবেন।

বেশ! অনেকগুলোই তো সুবিধার কথা জানলেন এখন আছে কিছু অসুবিধা এবং অন্যান্য চার্জ নিয়েঃ

১. গ্রিন পিন রিসেট করার জন্য অর্থাৎ আপনি যদি পিন ভুলে যান সে ক্ষেত্রে ৫০ টাকা ফি দিতে হবে ।

২. আপনি যদি ছয় মাসের মধ্যে আপনার নেওয়া কার্ডটি বন্ধ করে দিতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ২০০ টাকা চার্জ দিতে হবে।

৩. বিদেশে লেনদেনের সময় অর্থাৎ বিদেশে টাকা উত্তোলনের সময়,  প্রতিবার ১ ডলার এবং যে পরিমাণ টাকা তোলা হবে সেই পরিমাণ এর ৩%  চার্জ কাটবে। 

৪. বিদেশী মুদ্রায় অর্থাৎ দেশের বাইরে যে কোন দেশের ই-কমার্স লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রতি অ্যামাউন্ট এর ওপর ৩% করে চার্জ কাটবে। 

৫. আর একটা অন্যতম বড় চার্জ হচ্ছে সকল কার্ডের চার্জের মধ্যেই  ১৫% সরকার কর্তৃক ভ্যাট দিতে হবে।

৬. অন্যান্য ব্যাংকের এটিএম থেকে প্রতিবার ক্যাশ উত্তোলনে ১৫ টাকা চার্জ দিতে হবে।

 

এখন আসি এই কার্ডটি নেওয়ার ব্যাপারে আমার মতামত এবং কিছু লক্ষণীয় বিষয়ঃ

১. তাৎক্ষণিক নেওয়া কার্ডের উপর গ্রাহকের নাম কিন্তু থাকবে না এ বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখবেন।
যদি আপনি আপনার কার্ডের উপর নাম সহ চান সেক্ষেত্রে আপনাকে ১৫ থেকে ২০ দিন অপেক্ষা করতে হবে।

২. এটিএম অথবা সি আর এম থেকে একেবারে সর্বোচ্চ বিশ হাজার টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

প্রথমেই বলে রাখি কাটতে আপনি খুব সহজেই একদম অনায়াসে যে কোন ব্রাঞ্চ থেকে কার্ড টি পেয়ে যাবেন, এটি একটি ভালো বিষয় ।  যারা দেশের মধ্যে তাদের জন্য অনেক ভালো মানের  কার্ড এইটি।
ভালো মানের কার্ড বলতে আমি বুঝেয়েছি তাদের নেটওয়ার্ক সিস্টেম যথেষ্ট ভালো এবং অনেক এটিএম বুথ রয়েছে সেখান থেকে সহজে আপনি টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

কিন্তু এবার আসি মূল কথায়,  তারা অতি সহজে ডলার ইন্ডোর্স মেন্ট করে দিতে চায় না। এমন না যে তারা ডলার ইনডোর্সমেন্ট করে দেয় না,  কিন্তু যথেষ্ট হয়রানির শিকার আমি হয়েছি এবং যেকোনো দেশের ভিসার সিল উল্লেখ চায় পাসপোর্টে

তবে হ্যাঁ, আমি পাসপোর্ট এ ভিসা ছাড়াই একটি ডেবিট কার্ডে ১০০০ ডলার ইন্ডোর্সমেন্ট করেছি এবং সঠিকভাবে লেনদেনের সম্পন্ন করেছি।  কিন্তু সেক্ষেত্রে আপনার স্থানে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার বা সাব-ম্যানেজারের সাথে কথা বলতে হবে। আপনার প্রয়োজন তাদের বুঝিয়ে বলতে হবে।  আপনি হয়তো এক বছরের জন্য ডলার ইনডোর্সমেন্ট করে নিতে পারবেন আপনার পাসপোর্টে।।

সব মিলিয়ে আমার কথা হচ্ছে কার্ড টি দেশে ব্যবহার করার জন্য যথেষ্ট ভালো কিন্তু বিদেশে ব্যবহার করার জন্য একটু ঝামেলা হতে পারে।তাদের ডলার রেট আর সব ব্যাংকের কার্ড থেকে কম এবং কার্ড ব্যবহার যথেষ্ট স্মুথ, কিন্তু যদি ডলাড় ইন্ডোর্সমেন্ট এর ব্যাপার টা ভালো হতো, তাহলে দেশের অন্যতম সেরা কার্ড হতো।তাই আমার রেটিং হলো ৫/১০। 

আজকের মতো এই পর্যন্তই।  কথা হবে আবার অন্য পোস্টে….

আমার একটা টেলিগ্রাম গ্রুপ আছে, যেখানে আপনারা বিভিন্ন সাবস্ক্রিপশন সুলভ মূল্যে কিনতে পারবেন এবং অনেক ফ্রী অফার পাবেন। 

Join My Telegram Group

অসংখ্য ধন্যবাদ এতসময় পোস্ট টি পড়ার জন্য। ভূল-ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ করছি।পাশাপাশি আমার ভূল ধরিয়ে, শিখিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব আপনার উপরে ছেড়ে দিচ্ছি।  ✌️ আল্লাহ হাফেজ।?

22 thoughts on "জেনে নিন ইসলামী ব্যাংকের সকল ডেবিট কার্ডের সকল তথ্য। আরো জেনে নেন, তাদের ডুয়েল কারেন্সি কার্ডে কি আসলেই বেশি সুবিধা পাওয়া যায়?"

  1. mdniarif Contributor says:
    Bhai pura ta porlam onekkk vlo liklen. akta question cilo ami fb te ads run korte cay sei ketre amr kon bank er card nile besi subida payte pari jodi jana take tahole janaben. jehetu Islami bank ea dollar endorsement kora jamela tai.
    1. MD MAHBUBUR RAHMAN MOIN Author Post Creator says:
      Hmm vai apni EBL ba Brac bank… dekte paren..

      tobe IFIC bank o valo onek druto card dey + 5 bosorer Endorsement kore dey.. kintu charge age chilo 58 tk. ekhon korae 1775 tk.

  2. Shoruv Author says:
    Endorsement howar por sms ashe apnr?
    Ami goto bochor korsilam ashe nai kono sms
    Ei bochor o submit diye ashchi sms ashe nai
    1. MD MAHBUBUR RAHMAN MOIN Author Post Creator says:
      জি ভাই এসএমএস আসে তবে আমার তিন থেকে চার কর্ম দিবস পরে আসছে। আর আপনাকে অবশ্যই কল করে জানাতে হবে অফিসে যে আমার ইন্ডোর্সমেন্ট আছে এটা একটু দেখেন।
  3. akash.mahedy Contributor says:
    পাসপোর্ট নাই ?, পাসপোর্ট ছাড়া ফেইসবুক এ ইউজ করা যাবে এমন কোনো কার্ড আছে? যেকোনো ব্যাংক এর?
    1. MD MAHBUBUR RAHMAN MOIN Author Post Creator says:
      Na vai. Bangladesh er niyome eita nai.. Tobe Virtual Card othoba Payoneer Master Card Use koren.. kichui lagbe na..
  4. S.M.MASUD Contributor says:
    ভাই কয়েকটা প্রশ্ন ছিলো,

    (১) ধরুন আমি আমার কার্ডে বাংলাদেশি ১০০০ টাকা রেখেছি এখন এই টাকা থেকে সরাসরি Boost করতে পারবো নাকি ডলার এন্ডোর্সমেন্ট করতে হবে ?

    (২) Payoneer Master কার্ড পাওয়ার রুলস অনেক কঠিন ১০০০$ পেমেন্ট নিতে হবে । Paypneer Master Card নেওয়ার পর এতে টাকা ঢোকানোর উপায় কি পেমেন্ট নেওয়া ছাড়া ?

    1. MD MAHBUBUR RAHMAN MOIN Author Post Creator says:
      1. জি ভাই, সোজা কথা বাংলাদেশের কোনো কার্ড বিদেশি কোনো কোম্পানিতে ব্যবহার করতে হলে, অবশ্যই বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিতে হবে। আর এইটা কেই ডলার ইন্ডোর্সমেন্ট বলে।

      ২. সাধারণ ভাবে ১০০ ডলার মার্কেট প্লেস থেকে পেমেন্ট নিতে হয়। তবে আমি কিছুদিন আগে পেমেন্ট ছাড়াই কার্ড অর্ডার দিয়েছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ হাতেও পেয়েছি,। কিন্তু বিষয়টা নাম মাত্র মূল্যের পেইড, অনেকেই বিজনেস করে খাচ্ছে। তাই আমি সেভাবে বলতে পারছি না(অনেকের পেটে লাথি মারা হবে)।

  5. Sajid Blue Author says:
    ব্র আমার গোল্ড কার্ডে ৩০০ করে ফি কাটে। এখন আমি চাচ্ছি ফি ছাড়া স্টুডেন্ট কার্ড নিতে। কিভাবে নিতে হব? আমার সেভিংস একাউন্ট করা আছে। এখন কি নতুন করে স্টুডেন্ড একাউন্ট করা লাগবে?
    1. MD MAHBUBUR RAHMAN MOIN Author Post Creator says:
      ভাই আপনার সেভিং একাউন্ট বন্ধ করে দিন। ব্রাঞ্চে গিয়ে বলুন আমার সেভিং একাউন্ট বন্ধ করে দিন আর আমার একটা স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলে দেন।

      সেক্ষেত্রে সবশ্যই আপনার ছাত্র হতে হবে+ ৩০ বছরেএ বয়সের কম থাকতে হবে।

    2. misba ahmed Contributor says:
      Good
  6. Sajid Blue Author says:
    ব্রান্চে যাওয়া ছাড়া কি করা যাবে না সেলফিন দিয়ে?
    1. MD MAHBUBUR RAHMAN MOIN Author Post Creator says:
      জি সেলফিন দিয়েও করা যাবে। তবে সেলফিনে অনেক সময় ছবি ক্লিয়ার হয় না বা নাম/ঠিকানা ভুল আসতে পারে। তাই ব্রাঞ্চে যাওয়াই ভালো।
  7. misba ahmed Contributor says:
    “-prompt(8)-“
  8. misba ahmed Contributor says:
    javascript:alert(1);
  9. S.M.MASUD Contributor says:
    বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিতে হবে ? সেইটা আবার কিভাবে নিতে হবে ?
  10. S.M.MASUD Contributor says:
    এবং ভিডিও বুষ্ট করতে হলেও কি এই অনুমতি নেওয়া লাগবে ?
    1. MD MAHBUBUR RAHMAN MOIN Author Post Creator says:
      hA LAGBEEE

Leave a Reply