২০১৯ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের আয়োজক ইংল্যান্ড ও ওয়েলস। এত দিন টেস্ট দলগুলো সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পেত। কিন্তু এবার নিয়মে পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের সেরা আটটি দল সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাবে। বাকি দুটি জায়গার জন্য হবে বাছাইপর্ব। গত দুটি বিশ্বকাপে ১৪টি দল অংশ নিলেও আগামীবার হবে ১০ দলের বিশ্বকাপ।
সপ্তম স্থানে থাকায় বাংলাদেশ আপাতত নির্ভার। বাংলাদেশের রেটিং ৯৮। ৮৮ রেটিং নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অষ্টম ও ৮৭ রেটিং নিয়ে পাকিস্তান আছে নবম স্থানে। তবে সরাসরি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ নিয়ে নিশ্চিন্ত হওয়া যাচ্ছে না। আইসিসির ভবিষ্যৎ সফরসূচি বা এফটিপি তার কারণ।
এফটিপি অনুযায়ী, ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের চেয়ে অন্তত তিনগুণ বেশি ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই সময়ের মধ্যে পাকিস্তান কমপক্ষে ২১টি ও ক্যারিবীয়রা ১৯টি ওয়ানডে খেলার সুযোগ পাবে। অন্যদিকে এফটিপি অনুযায়ী বাংলাদেশের সামনে মাত্র ৬টি ম্যাচ খেলার সুযোগ আছে। পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজের বেশির ভাগ ম্যাচের প্রতিপক্ষ বড় দল। তাই জিতলে রেটিং বেড়ে যাওয়ার সুযোগও আছে তাদের।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) অবশ্য চেষ্টা করছে বেশ কিছু ম্যাচ আয়োজনের। তাই এই সময়ের মধ্যে একাধিক দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলার সুযোগ পেতে পারে মাশরাফির দল। তা ছাড়া আগামী বছরের মে মাসে আয়ারল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলার কথা বাংলাদেশের। আর তাহলে আরো অন্তত চারটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাওয়া যাবে।
ফেছবুকে আমি
___________________________________________________________
ভাল ভাল টিপস পেতে আমার সাইটে ঘুরে আসবেন TipsaLL24.com
One thought on "বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সরাসরি অংশগ্রহণ নিয়ে সংশয়?"