রাখতে পারি। খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনের
মাধ্যমে আপনি আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পারেন
কিংবা মস্তিষ্কের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করতে
পারেন। এবার জেনে নেওয়া যাক, কী সেই
খাদ্য উপাদান :

ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড
নানা রকম মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায়।
আর এই ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড স্নায়ুকোষের
প্রাচীরের গঠন বজায় রেখে এক স্নায়ুকোষ
থেকে অপর স্নায়ুকোষে যোগাযোগে
সহায়তা করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের নাম আজকাল আমরা
অনেকেই জানি। ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’ ও ‘ই’-কে আমরা
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বলি। তাজা রঙিন ফল ও
শাকসবজিতে এগুলো পাওয়া যায়।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্ক কোষের ক্ষয়
রোধ করে ও স্মৃতিশক্তি দৃঢ় রাখতে সহায়তা
করে।

কোলিন
দুধ, ডিম, গরুর যকৃৎ ও বাদামে রয়েছে কোলিন।
কোলিন স্মৃতিশক্তিকে দীর্ঘায়িত করতে সহায়তা
করে। গর্ভবতী মায়েরা কোলিনসমৃদ্ধ খাবার
গ্রহণ করলে গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক গঠনে সহায়তা
হয়।

শর্করা
তাজা ফল ও শস্য থেকে প্রাপ্ত শর্করা
মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজন। এরা মস্তিষ্কে

পুষ্টি জোগান দেয় ও স্মৃতিশক্তির জন্য কাজ
করে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ফার্মাকোলজি
অ্যান্ড থেরাপিউটিক্স, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল
কলেজ।

3 thoughts on "মস্তিষ্ক সতেজ রাখবে যে ৪ খাবার"

  1. Rashed Khan Contributor says:
    আপনার কি পোস্টে থাম্বনাইল দিতে খুব কস্ট হয়। পোস্ট করার এত তাড়া কিসের? আমি এতদিন বলার পরও লজ্জা হয় না
    1. Hridoy ahmed Contributor Post Creator says:
      এখানে লজ্জার কি আছে???
    2. Rashed Khan Contributor says:
      লজ্জা থাকলে পোস্ট রিলেটেড থাম্বনাইল দিতেন

Leave a Reply