welcome to TRICKBD
কেমন আছেন সবাই। আশাকরি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।
আমি মাসুদ।আজ টেক বিষয়ক কোন পোস্ট নিয়ে হাজির হইনি।সবার জন্য জরুরী কিছু তথ্য দেওয়ার জন্য পোস্ট টি করেছি।
বর্তমানে আমাদের দেশে অনেক বৃষ্টি হচ্ছে। তার সাথে প্রচুর বজ্রপাতও হচ্ছে। যা আমাদের জন্য অনেক বিপদ জনক।
ব্জ্রপাত কি?,,
আমরা স্থানীয় বা গ্রাম্য ভাষায় যাকে ঠাটা বলি তাই বজ্রপাত।আসুন জানার চেস্টা করি কেন কিভাবে এর সৃস্টি হয়।বায়ূমন্ডলের উপরের অংশে নীচের তুলনায় তাপমাত্রা কম থাকে।এ কারনে অনেক সময় দেখা যায় যে,নীচের দিক থেকে উপরের দিকে মেঘের প্রবাহ হয়।এ ধরনের মেঘকে থান্ডার ক্লাউড ( Thunder Clouds) বলে।
অন্যান্য মেঘের মত এ মেঘে ও ছোট ছোট পানির কনা থাকে।আর উপরে উঠতে উঠতে পানির পরিমান বৃদ্ধি পেতে থাকে।এ ভাবে বৃদ্ধি পেতে পেতে পানির পরিমান যখন 5 মিঃমিঃ এর বেশী হয়,তখন পানির অনুগুলো আর পারস্পারিক বন্ধন ধরে রাখতে পাড়ে না।তখন এরা আলাদা (Disintegrate) হয়ে যায়, ফলে সেখানে বৈদ্যুতিক আধানের (Electric Charge) এর সৃস্টি হয়। এ কারনেই বৈদ্যুৎ এর সৃষ্টি হয়।
এ ধরনের বজ্রপাতে প্রান হানিও ঘটে থাকে।
বাচার জন্য এ থেকে আমাদেরকে দূরে থাকতে হবে।এজন্য নানা ধরনের প্রন্থা অবলম্বন করা যেতে পারে।তাই
বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর ২০টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনাগুলো হলো-↓_↓____↓____↓_↓
১. বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।
২. প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।
৩. খোলাস্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান।
৫. খোলা জায়গায় কোনো বড় গাছের নিচে আশ্রয় নেয়া যাবে না। গাছ থেকে চার মিটার দূরে থাকতে হবে।
৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূতত্বে থাকতে হবে।
৭. ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগগুলো লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে।
৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে মতো করেই চিকিৎসা দিতে হবে।
৯. এপ্রিল-জুন মাসে বজ্রপাত বেশি হয়। এই সময়ে আকাশে মেঘ দেখা গেলে ঘরে অবস্থান করুন।
১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
১১. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায় থাকবেন না এবং ঘরের ভেতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।
১২. ঘন-কালো মেঘ দেখা গেলে অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে বের হতে পারেন।
১৩. উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি, তার, ধাতব খুঁটি ও মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।
১৪. বজ্রপাতের সময় জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।
১৫. বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে থাকবেন না।
১৬. কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা, জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।
১৭. বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।
১৮. বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে থাকলে পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন।
১৯. বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্যে অবস্থান করলে, গাড়ির থাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটিকে নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।
←↑↑↑___↑↑↑→
এখানে উল্লিখিত ২০ টি তথ্য আমার নিজ থেকে লেখা নয়। কেননা এগুলি আমি চাইলেও বানাতে পারব না।আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থার জন্য পোস্ট টি আমি করেছি। আশা করি আপনারা এখান থেকে উপকৃত হবেন।
?
আমরা Android phone use করতে অনেক সমস্যায় পরি।কিন্তু ঠিক সময়ে কি করলে সমস্যা থেকে পরিত্রান পাব তা জানিনা। এজন্য আমরা একটি fb group খুলছি। যা আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। তাই পোস্ট টি ভাল লাগলে আমাদের গ্রুপে জয়েন করার জন্য অনুরোধ করছি। free facebook link Trick Share Bd
facebook link Trick share Bd
পাশে থাকুন পাশে থাকব…
কোন ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন
সবাইকে পোষ্টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সকলেই ভালো থাকুন।অনেক কষ্টেসৃষ্ট পোস্ট টি তাই আপাতত একটা লাইক অথবা একটা কমেন্ট করবেন
আমি robi আই বাডি হ্যাক নিয়ে পোস্ট করলাম বাট এপ্রোভ হলো না
আরো তিনটা পোস্ট করেছি