পৃথিবীতে এমন অনেক স্থান রয়েছে যার রহস্যের শেষ নেই। কিছু কিছু স্থানে যেতে মানুষ ভয় পায়, আবার কিছু কিছু স্থান আনন্দের মাঝেও বেদনার অনুভব জাগায়। কিছু জায়গা আছে যেখানে আপনি দীর্ঘশ্বাস না নিয়ে পারবেন না।
এমন কিছু ভয়ানক স্থান রয়েছে যেখানে ঘুরে আসার পর আপনার রাতের ঘুম হারাম হয়ে যাবে। আসুন জেনে নেয়া যাক সে সকল স্থানের কথা-
স্থানীয়দের কাছে এই স্থান রোমানিয়ার ‘বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল’ হিসাবে পরিচিত। এখানে মানুষ গেলে আর ফিরে আসে না বলে অনেক গল্পের প্রচলন রয়েছে। তাই এ স্থানে সহজে কেউ ভ্রমণে যায় না।
এ ভৌতিক অরণ্যটি রোমানিয়ার পশ্চিমে “Cluz Napoca” তে অবস্থিত। এই অরণ্যকে বলা হয় “বারমুডা ট্রায়াঙ্গল অফ রোমানিয়া”। কথিত আছে অদ্ভুত ধরনের গাছের এই বনে মানুষ প্রবেশ করলে আর ফিরে আসে না। অনেকে এই অরণ্যকে “গেইট ওয়ে টু অ্যানাদার ডাইমেনসন” বলে থাকে।
এই কবরস্থান শহরের রাস্তায় অন্তরালে অবস্থিত। এখানে প্রায় ৬ মিলিয়ন মৃতদেহ দাফন করা হয়েছে।
৩. পেনসিলভানিয়া বিড়বিড় মিউজিয়াম:
এই ইন্সটিটিউটে মানুষের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ক্লোন তৈরি করা হয়। এখানে আপনি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ দেখতে পাবেন।
৪. ফ্রান্সের ওরাডর-সুর-গ্লান:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ফ্রান্সের নাৎসি শহর সম্পূর্ণ পুড়ে গিয়েছিল। সে স্থান আজও একটি ছোট পরিত্যক্ত ফরাসি গ্রাম। গ্রামের অবশিষ্টাংশ আজও সেভাবেই দাড়িয়ে আছে।
পৃথিবী পৃষ্ঠের উপর একটি নরকের মত স্থান রয়েছে। একটি গ্যাস ক্ষেত্র থেকে এর উৎপত্তি। ৪০ বছর ধরে এই সোভিয়েত আগুন জ্বলছে। এটিও অনেক ভয়ংকর একটি স্থান।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সম্ভাব্য নাৎসি আক্রমণ থেকে ইংল্যান্ডকে রক্ষা করার জন্য এই ডিজাইন তৈরি করা হয়। আজও তারা সেভাবেই দাড়িয়ে আছে।
এটি বিশ্বের সবচেয়ে সবচেয়ে ভয়ানক স্থান। এখানে যে প্রবেশ করেছে সে কখনও ফিরে আসতে পারে নি। এখানে অনেক বিরল ঘটনার ইতিহাস রয়েছে।
আয়ারল্যান্ড এর সবচেয়ে ভৌতিক প্রাসাদ বলা হয় এই “লিপ ক্যাসল” কে। ১২৫০ খ্রিষ্টাব্দে “Tiege O’ Carroll” এই প্রাসাদে একজন যাজক কে তার পরিবারের সামনে হত্যা করে। একই সময়ে তিনি তার বড় ভাইকেও হত্যা করেন নিষ্ঠুর ভাবে যা “দ্যা ব্লাডি চ্যাপেল কিলিং” নামে পরিচিত। ১৯২২ সালে এই প্রাসাদের গোপন কুঠুরি থেকে অসংখ্য মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কৃত হয়। বলা হয় এদের অত্যন্ত নিষ্ঠুর ভাবে হত্যা করা হয়েছিলো।
এখানে যখন কন্সট্রাকশনের কাজ চলছিল তখন অনেক মানুষ মারা যায়। যার ফলে এই স্থান এখন জনমানব শুন্য।
চীন এর সবচেয়ে বড় সংস্করণ হল এই ওয়ান্ডারল্যান্ড। যাইহোক নির্মাণ করার সময় অনেক ধরণের সমস্যা হবার কারণে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হয়। থিম পার্কের দেহাবশেষ আজও দাঁড়িয়ে আছে।
১০০ ফুট গভীরের এই ডাইভিং সাইট স্থানীয়দের কাছে অনেক প্রিয় একটি স্থান। কিন্তু এই পুকুরের মাঝে অনেকে প্রাণ হারিয়েছে। তাই এই স্থানও মানুষের জন্য রহস্যময় হয়ে উঠছে।
ধন্যবাদ পোষ্ট টি পড়ার জন্য
এরকম পোষ্ট যদি আগে থেকেই থাকে তাহলে কমেন্টে লিং দিয়ে বলবেন
ফেসবুকে আমি
.
. tnx
.
.
.
..
.
.
.
..
.
.
.
..
.
.
.
..
.
.
.
.