আসসালামু আলাইকুম।
সবাই কেমন আছেন?
বরাবরের মতো আজকেও আবার হাজির হয়েছি নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আজকের পোস্টের বিষয় হলো অ্যাংস্ট্রম সম্পর্কে। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে সরাসরি পোস্টে চলে আসি।
বিস্তারিত পোস্টঃ
দৈর্ঘ্যের অত্যন্ত ক্ষুদ্র একটি একক হচ্ছে অ্যাংস্ট্রম। আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য, অণু-পরমাণুর মধ্যকার দূরত্ব বা ব্যাস, ক্রিস্টাল বা স্ফটিকের তলগুলোর মধ্যকার দূরত্ব, কোষের বিভিন্ন পরিমাপ, ইত্যাদি ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্য প্রকাশের জন্য অ্যাংস্ট্রম একক ব্যবহার করা হয়। যেমন আমরা বলি, বেগুনী আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪,০০০ অ্যাংস্ট্রম। সুইডেনের বিজ্ঞানী অ্যান্ডার্স জোনাস অ্যাংস্ট্রমের (Anders Jonas Ångström) নামানুসারে অ্যাংস্ট্রম এককের নামটি এসেছে। বিকিরণ বিশ্লেষণে বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র বা স্পেকট্রোস্কোপ ব্যবহারের পথিকৃৎ ছিলেন তিনি। সূর্যে যে হাইড্রোজেন আছে সেটা সূর্যের আলো বিশ্লেষণের মাধ্যমে তিনিই জানিয়েছিলেন।
এক অ্যাংস্ট্রম = ০.১ ন্যানো মিটার
অ্যাংস্ট্রমকে স্ক্যান্ডিনেভীয় বর্ণ Å এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
অ্যাংস্ট্রম আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একক হলেও এটি এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি এসআই (SI) পদ্ধতির অন্তর্ভুক্ত নয়।
→তো আজ এই পর্যন্তই। আপনারা সাবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর ট্রিকবিডির সাথেই থাকবেন। এই পোস্টা আপনাদের কেমন লাগল? জানাতে ভুলবেন না।
যদি কোনো কারণে আমাকে আপনাদের দরকার হয় তাহলে ফেসবুক অথবা ইমেলের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন।
★ফেসবুকে আমাকে নক করুন এখানে ক্লিক করে
★অথবা আমাকে মেইল করুন।
E-mail: [email protected]
ধন্যবাদ।
2 thoughts on "আসুন জেনে নিই, অ্যাংস্ট্রম সম্পর্কে সবকিছু। বিস্তারিত পোস্টে।"