খুঁটিনাটি –
পরিচালনা – এলেক্স গারল্যান্ড
প্রযোজক – স্কট রুডিন, এন্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড
গল্প – জ্যাফ ভেনডারমির
চিত্রনাট্য – এলেক্স গারল্যান্ড
ধরণ – সাইন্স ফিকশন, হরর
অভিনয় – নাটালিয়া পোর্টম্যান, জেনিফার জেসন লেই, গিনা রদ্রিগেজ
মিউজিক – বেন সেলিসবুরি, জিওফ ব্যারো
সিনেমাটোগ্রাফি – রব হার্ডি
সম্পাদনা – বার্নি পিলিং
প্রোডাকশন কোম্পানি – স্কাইড্যান্স মিডিয়া, ডিএনএ ফিল্মস
পরিবেশনায় – প্যারামাউন্ট পিকচার্স
মুক্তি – ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
রানিং টাইম – ১১৫ মিনিট
দেশ – যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র
ভাষা – ইংরেজি বাজেট – $৫৫ মিলিয়ন বক্স অফিস – $৪৩ মিলিয়ন
ভাল দিক –
হতাশা, দুর্দশার কারণে মানুষের মধ্যে যে নিজের ক্ষতি করার প্রবণতা সৃষ্টি হয় সেই দুর্দান্ত কন্সেপ্ট নিয়েই এই মুভির গল্প। এছাড়া মুভিটিতে রয়েছে ভাল মানের দৃশ্যধারণ, অভিনয়, ভাল ডিরেকশান যা সত্যিই প্রশংসাযোগ্য।
খারাপ দিক –
মুভিটি প্রথমে যে আশা জাগিয়ে শুরু হয় শেষের দিকে গিয়ে ঠিক ততটাই ঝামেলাপূর্ণ হয়ে যায়। হয়তো এই বাজে এন্ডিংয়ের জন্যই মুভিটি বক্স অফিসে ডিজাস্টার হয়েছিল।
কাহিনী সারসংক্ষেপ –
গল্প প্রাথমিকভাবে খুব সহজ সরল শোনাবে- পৃথিবীর একটা নির্দিষ্ট অঞ্চল Area-X দখল করেছে ভিনগ্রহের কিছু একটা, যা এলিয়েন বলেই সন্দেহ করছে সবাই। এলাকার চারপাশে অস্বাভাবিক একটা বলয়ের মতো তৈরি হয়েছে, সেই ঘেরাটপে তাদেরই পাঠানো হচ্ছে যারা জীবিত ফিরে নাও আসতে পারে। খতিয়ে দেখার জন্য স্বেচ্ছাসেবক পাঁচ বিজ্ঞানীকে বাছাই করা হয়েছে, যাদের মাঝে শুধু একটা জায়গাতেই মিল। তারা সবাই বিভিন্ন ব্যক্তিগত সেল্ফ ডেস্ট্রাকশান রোগে আক্রান্ত। কেউ সাংসারিক জীবনে পরকীয়া করেছে, কেউ মাদকাশক্ত, কেউ আত্মহত্যার প্রবণতায় ভুগছে, তো কেউ এখনো সন্তান হারানোর শোক কাটিয়ে উঠতে পারছে না। অন্যান্য একইধরনের অভিযানমূলক ফিল্মের সাথে এখানে তফাৎ একটাই – সবাই মহিলা। পাঁচ ব্যাড-অ্যাস মিলিটারি বেশে অজানা জায়গাটা খতিয়ে দেখছে। কিন্তু কারণ কি? পরিচালক এ দিয়ে কি বোঝালেন? ব্যাপারটা কি আসলে? জানতে হলে আপনাকে দেখতে হবে এই মুভিটি.
এই আর্টিকেলটি প্রথম প্রকাশিত হয় – বিজ্ঞানবিডি তে । বিজ্ঞানবিডি একটি বাংলা ভাষার বিজ্ঞানভিত্তিক ওয়েব ম্যাগাজিন…
বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার একটি প্ল্যাটফর্ম । বিজ্ঞানভিত্তিক যেকোনো লিখা যে কেউ বিজ্ঞানবিডি.কম -এ প্রকাশের জন্য জমা দিতে পারে ।
2 thoughts on "Annihilation (সাইন্স ফিকশন মুভি সমালোচনা)"