আসুন জেনে নেই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে কী করবেন


ডেঙ্গু

ডেঙ্গুর জীবাণুবাহী মশা কোনো ব্যক্তিকে কামড়ালে কয়েক দিনের মধ্যেই সেই ব্যক্তি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়। বেশির ভাগ ডেঙ্গু জ্বর ছয়-সাত দিনের মধ্যে সেরে যায়। তবে হেমোরেজিক বা রক্তক্ষরণজনিত ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বেশি। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা না নিলে ঝুঁকি থাকে।

চিকুনগুনিয়া

ডেঙ্গুর মতোই ভাইরাসজনিত একটি অসুখ চিকুনগুনিয়া এটি ছড়ায় স্ত্রীজাতীয় এডিস ইজিপ্টি ও এডিস এলবোপিকটাস মশার কামড়ের মাধ্যমে। চিকুনগুনিয়া হলে শরীরের ১০ বা তারও বেশি জয়েন্টে আক্রমণ করতে পারে। তবে এটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ।

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে

১. এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া হয় বলে এ থেকে বাঁচতে এডিস মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংস ও মশা নির্মূল করা উচিত।

২. বাড়ি ও আঙিনায় এডিস মশার প্রজননক্ষেত্র, যেমন
—গাছের নিচে ভাঙা বোতল বা গ্লাসে আবদ্ধ পানি, স্যাঁতসেঁতে রান্নাঘর ও চারপাশ, ময়লা ফেলা পাত্রে আবদ্ধ পানি এসব প্রজননক্ষেত্র নির্মূল করতে হবে।

৩. অনেকে বাসার বারান্দায় টবে গাছ লাগিয়ে থাকেন। অনেক সময় টবে জমে থাকা পানিতে এডিস মশা জন্মে। তাই জমে থাকা পানি ফেলে দিন।

৪. রাতে ও দিনের বেলায় মশারি টানিয়ে ঘুমান। এছাড়া ঘরে কয়েল জ্বালাতে বা স্প্রে করতে পারেন।

2 thoughts on "আসুন জেনে নেই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে কী করবেন"

    1. Uzzal Mahamud Pro Author Post Creator says:
      thanks

Leave a Reply