মুভিটার শুরুতে একটা পুরনো ঘর দেখতে পাওয়া যায়, যে ঘরে একটা সিক্রেট বক্স পার্সেল ডেলিভারি করা হয় যা রিসিভ করার জন্য একটা মেয়ে আসে মেয়েটার নাম নিকা ছোটবেলা থেকেই নিকার পায়ের সমস্যা ছিল যেকারনে শে উইল চেয়ার ছাড়া চলতে পারতো না, নিকা তার মায়ের সাথে থাকত এই বাড়িতে যার নাম ছিল সারা।


মুভিটি দেখার সরাসরি ইউটিউব লিংক! https://youtu.be/qBE_j5S4Atg
ছাড়া সে বাক্সটি খুলে বাক্সের মধ্যে একটা পুতুল দেখতে পাই, পুতুলটার নাম ছিল চাকি।
এটা দেখে তারা হয়রান হয়ে যায় এটা ভেবে যে তারা বুঝতেই পারছিলো না যে এই পুতুলটাকে কে পাঠাইছে এখানে।
তাদের এই পুতুলটার ওপর তেমন কোন ইন্টারেস্টেই আসেনা, যে কারণে ছাড়া এই পুতুলটাকে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়।
মাঝরাতের নিকা হঠাৎ তার মায়ের চিল্লানোর আওয়াজ পাই, এবং সে লিভ ইউজ করে নিজের ফ্লোরে চলে আসে নিচে এসে সে দেখে কেউ তার মাকে কাঁচি দিয়ে আঘাত করেছে।
যেখান থেকে অনেক রক্ত বের হচ্ছে এটি দেখে নিকা ভয় পেয়ে জলদি অ্যাম্বুলেন্স ডাকে।

এর মাঝেই দেখা যায় যে পাশে থাকা একটি চেয়ারে সেই পুতুলটির বসে ছিল কিন্তু নেকা অন্ধকারে তাকে দেখতে পাই নাই,
পরের দিন সকালে নেকার বন ও তাদের বাসায় আসে, তার বোনের সাথে তার ফ্যামিলি এসেছিল যেখানে বোনের স্বামী বোনের মেয়ে এবং মেয়ের কেয়ারটেকার ও ছিল।

নিকার ভাতিজির নাম ছিল এলএজ, তাদের সাথে আরও একজন লোক আসে সে নেকার বোনের শশুর, এলেস বাসায় ঘোরাঘুরি করতে করতে বাথরুমে সেই পুতুলটির দেখতে পাই।


ওর পুতুলটিকে এতই ভালো লাগে যে পুতুলটি তার সাথেই রেখে দেয় এদিকে নিকার বড় বোন নিকা কে বোঝাচ্ছিল মে এই বাড়িতে সমস্যা আছে বাড়িটা তুই বিক্রি করে দে।

কিন্তু নিকা এই ব্যাপারটিতে একমত হয় না, নিকা সবার জন্য ডিনার প্রস্তুত করছেন আর সেখানে তার বোনের মেয়ে এলিজ ও ছিল,
যখন তারা দুজন মিলে টেবিলে খাবার সাজ্জাছিল, তখনই পিছন থেকে চাকি একটি প্লেটে ইঁদুরের বিষ মিশিয়ে দেয়।

এরপর সার্ফ করা হচ্ছে কিন্তু কেউ জানেনা সেই বিষ মাখা প্লেটটা আসলে কোনটা, সবাই ডিনারে এনজয় করছিলো আর কিছুক্ষণ পার হওয়ার পর ই নিকার বোনের শ্বশুরের সাথে কিছু অদ্ভুত জিনিস ঘটতে থাকে, আর সে খাবার না খেয়েই টেবিল থেকে উঠে বাইরে চলে যাই।
আর তখনই বাইরে কিছু পুলিশ অফিসারদের দেখা যায় যারা একটি গাড়ি এক্সিডেন্টের ব্যাপারে ওখানে এসেছিল, আর সেই গাড়ি এক্সিডেন্ট নিকার বোনের শ্বশুরের ই ছিল,
সে নিজের গাড়ির পার্টস এ নির্মমভাবে আটকে ছিল আর অনেক বেশি রক্তক্ষরণ হচ্ছিল।

যখন পুলিশ পার্টস সরিয়ে তাকে উদ্ধার করতে যাই, তার মাথায় শরীর থেকে আলাদা হয়ে যায় এবং নির্মমভাবে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে ঘরে বসে সবাই ছাড়া আর পুরনো ভিডিও ক্লিপ দেখছিল, যেখানে তারা একজন অচেনা লোককে দেখতে পাই যাকে তারা এর আগে কখনো দেখেই নাই।


আর তারা অনেক চেষ্টা করেও চিনতে পারছিল না আসলে সে কে, তখনই সেখানে এলিস আসে এবং এলিস এসে বলে যে চাকি কোথায় জানি হারিয়ে গেছে।

তাকে কোথাও খুঁজে পাচ্ছে না, তখনই এলিসের কেয়ারটেকার তাকে হেল্প করার জন্য ওর সাথে যাই। নেকা এদিকে চাকরির পরিচয় খোঁজার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে কারণ সে সবকিছু নোটিশ করছিল।

সে কুরিয়ার কোম্পানি কে ফোন করে এটি জানার জন্য যে এই পুতুলটি কোথা থেকে এসেছে বা কে পাঠিয়েছে, কিন্তু নেটওয়ার্ক না থাকার কারণে সে কল করতে পারছিল না।
আর এদিকে আলিসের কেয়ারটেকার চাকিকে খুঁজতে খুঁজতে রান্নাঘরে আসে, সাজিয়ে রাখা ছুরি থেকে একটি ছুরি গায়েব।

আর র্নিকা ও চাকি কে খুঁজতে বাইরে আসে, আর সে দেখিয়ে চাকি সোফায় হেলান দিয়ে বসে আছে। তখন নিকা চাকরিকে এলএস কে দেয়ার জন্য যাই আর এরই মধ্যে কারেন্ট চলে যাই।

এবং লিফট বন্ধ হয়ে যায়, অন্ধকারের নিকা একটি ছুরি চালানোর আওয়াজ শুনতে পাই, আর তখনই হঠাৎ কারেন্ট আবার চলে আসে।
আর র্নিকা চাকি কে দেখে ভয় পেয়ে যায়, কারণ চাকি তাকে ভয় পাওয়ানোর চেষ্টা করছিল।
নিকা চাকীকে আলেসকে দিয়ে দেয়, আর এলিস নিকার হাটুতে লেগে থাকা ক্ষত নোটিশ করে,যা অন্ধকারে লিফটের মধ্যে চাকি তাকে ছুরি দিয়ে মেরেছিল।

নিকার পায়ে সমস্যার কারণে সে বুঝতে পারেনি, আরসিটি ও বুঝতে পারেনি কিভাবে তার পায়ে এমন খত হলো।
এই পয়েন্টে চাকির ওপর নিকার সন্দেহ আরও বেড়ে যায়, এবং নিকা আবারো কুরিয়ার কোম্পানি কে ফোন করে কুরিয়ার কোম্পানি তাকে বলে যে তারা একজনের মাধ্যমে এই বাক্সটি তাকে ডেলিভারি করেছে।

আর এটি সুনতেএই ফোনটি কেটে যায় কারণ এখানে নেটওয়ার্ক পাওয়া টাই মুশকিল।

এরপর কিছুক্ষন পার হওয়ার পর নিকা চাকরির ব্যাপারে জানতে ইন্টারনেটে সার্চ করে, আর তখন সে চাকরির সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারে।
সে নিউজ আর্টিকেল পাই এবং সে দেখতে পাই চাকির ভেতরে একজন সিরিয়াল কিলারের আত্মা আছে।

এরমধ্যে এলিসের কেয়ারটেকার এর কাছে চাকি চলে আসে, আর ওকে দেখেই সে অনেক বেশি ভয় পেয়ে যায়, চাকি পাশে থাকা বালতি কে পা দিয়ে ফেলে দেয়।
আর এর পানি ইলেকট্রিক বোর্ডে গিয়ে ঢুকে যার কারণে এর রুমের শর্ট-সার্কিট হয় এবং অ্যালিসের কেয়ারটেকার মারা যায়।


এদিকে নিকা সেই সিরিয়াল কিলারের ছবি দেখে ভয় পেয়ে যাই, কারণ এটি সেই লোক ছিল যাকে তার মায়ের সেই ভিডিওটিতে দেখেছিল।

এদিকে সেই শশুরের কেস এর পুলিশেরা খোঁজ মিলে, যে আজ সারাদিন এই লোক নিকাদের ঘরেই ছিল।
এ কারণে তারা নিকাদের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়।

নিকার বোন সিঁড়ির মাঝে চাকীকে বসে থাকতে দেখে, আর সে ভেবেছিল যে হয়তো তার মেয়ে এখনো চাকরির সাথে খেলছে।
নিকা সবাইকে এলার্ট করার জন্য উপরে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছিল, আর ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিট হওয়ার কারণে কারেন্ট চলে গেছিল।
পুরো বাড়িতে তখন নিকা তার বোনের দেখতে পাই।

এবং সে দেখে তার বোন চাকি কে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, নিকা তখন চিল্লিয়ে বলে পুতুলটাকে নিচে ছুড়ে ফেলে দাও ওটার মধ্যে কিছু আছে।
তখন নেকার বোন ভাবে হয়তো সে এটার মধ্যে লাগানো ক্যামেরার কথা বলছে।

তখন তাদের দুজনের মধ্যে মিস আন্ডারস্ট্যান্ডিং হয়ে যায়, তখন তার বোন রেগে গিয়ে আর কিছু না শুনেই ওখান থেকে চলে যাই।
নিকা তার বোনকে বাচানোর জন্য সিঁড়ি দিয়ে উপরে ওঠার চেষ্টা করে। নিকার বোন নোটিশ করে যে চাকরির ফেঁসে কিছু লেগে আছে।

আর এটি দেখে সে চাকরির ভুয়া চামড়াগুলো ছড়াতে থাকে, স্ক্রীন সরাতে সরাতে এর মধ্যে লেগে থাকা ভুয়া সেলাই গুলোর দাগ দেখতে পাই।
আর এখানে চাকি নিজেকে রিভিউ করে দেয়, নিকার বোনকে ভয় দেখাতে দেখাতে নিজের সারা শরীরের চামড়া সরিয়ে নেয়।

চাকি নেককার বোনকে শুধু এটুকুই বলে যে তোমার চোখ দুটো তোমার মায়ের মতো সুন্দর, আর এটি বললেই চাকরি তার চোখের মধ্যে ছুরি চালিয়ে দেয়।

আর এদিকে নিকা যে অলমোস্ট উপরে পৌঁছে গিয়েছিল এর আগেই তার বোনের চিৎকারের শব্দ শুনতে পায়, এরপর গড়াতে গড়াতে তার বোনের চোখ আর এরপর আসে ডেড বডি।

আর ঠিক তার পিছনে পিছনে চাকী ও আসতে থাকে, আর আস্তে আস্তে নিকার সামনে আগাতে থাকে। নিকা তাড়াহুড়া করে হুইল চেয়ার এ বসে তার দুলাভাই এর কাছে যাই এবং তাকে বলে যে চাকি তার বোন এবং এলিস এর কেয়ারটেকারকে মেরে ফেলেছে।

তখন নিকার দোলাভাই, তাকে গ্যারেজে রেখে নিজের মেয়ে এলিস কে খুঁজতে যাই।
গ্যারেজে চাকি গাড়ি স্টার্ট করে দেয় আর তার ধোঁয়ার কারণে নিকার দম বন্ধ হয়ে আসে, আর তখন নিকার পাশে পড়ে থাকা একটি কুড়াল ছিল সেই কুড়াল দিয়ে চাকরির গায়ে আঘাত করে।

এদিকে নিকার দুলাভাই যখন সেখানে আসে তখন সে নিকা কেই সন্দেহ করে বসে, কারণ চাকি তখন তার সামনে কোন মুভমেন্ট করছিল না।
আর এদিকে নেকার দোলাভাই নেকা কে পাগল ভাব ছিল আর সে বলে যে এইখুন তুমি করেছো। তার এই কথা শুনে নেকার প্যানিক অ্যাটাক চলে আসে। আর সাথে সাথেই সে অজ্ঞান হয়ে পড়ে।


যখন তার হুশ ফেরে তখন সে দেখতে পায় তার দুলাভাই থাকে হুইল চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে রেখেছে, তখন নিকার দুলাভাই চাকিতে লেগে থাকা ক্যামেরার ফুটেজ গুলো দেখে এবং সে দেখতে পাই।
খুনগুলো আসলে চাকিই করেছে, নেকা একদম নির্দোষ। এবং চাকিই তার মেয়ে এলিস কে কোথাও লুকিয়ে রেখেছে।

এটা জেনেও তার কোনো লাভ হয়না এরই মধ্যে চাকি সেখানে চলে আসে, আর র্নিকার হুইল চেয়ার কে ধাক্কা দেয়।
আর তার দুলাভাই কে ফেলে দেয়, এরপর চাকি সেই কুড়াল দিয়ে তার মুখে আঘাত করে এবং অনেক জঘন্য ভাবে তাকেও মেরে ফেলে।

এরপর চারটি সেই কুড়াল নিয়ে নিকার দিকে ছুটে যাই, ও যখন কুড়াল দিয়ে মারতেই যাচ্ছিল তখনই নেকার ডিজেবল পা সামনে বাড়িয়ে দেয় এবং কুড়ালটা তার পায়ে আটকে যায়।
এদিকে নেককার কোন কষ্টই হচ্ছিল না কারন তার পাপ পঙ্গ ছিল।
সে কুড়াল টিকে বের করে এবং চাকির শরীর থেকে মাথা আলাদা করে দেয়। আর চাকিও এমন ভাব নেয় যে ও মারা গেছে।


এদিকে নিকাও মনে করে যে চাকি মারা গেছে, এটি ভেবে সে পায়ের ক্ষত স্থানে কাপড় বাঁধ তে থাকে, কিন্তু এরই মধ্যে চাকি উঠে দাঁড়ায় এবং নিজের মাথা আবারও জোড়া লাগিয়ে ফেলে।

আর র্নিকা কে তার হুইল চেয়ার সহ ছাদ থেকে নিচে ফেলে দেয়, আর চাকি চাকু নিয়ে নিচে চলে আসে। নিকা ওকে বলে সে কেন তার পরিবারের পিছনে এভাবে লেগে যায়।
এরপর চাকি নিকাকে বলে সে তার পুরনো পারিবারিক বন্ধু।
এরপর পাস্ট এর একটি সিন দেখানো হয় এসময় চাকি একটি সাইকো সিরিয়াল কিলার ছিল।
এখানে চাকি সারা মানে নিকার মায়ের সাথে প্রথমবার একটা পার্টিতে পরিচিত হয়ে ছিল। তখন থেকেই চাকির সারাকে ভালো লেগে যায়!


আর ওর ইচ্ছা ছিলো যেভাবেই হোক সারা কে আপন করে নিবে, যে কারণে চাকি নিজের বাবাকেও মেরে ফেলে,
এরপর সারাকে সে কিডনাপ করে নেয়, এবং সারাআর সঙ্গে জীবন কাটাতে চাই।
এদিকে সারা ডিরেক্ট রিফিউজ করে, না করে দেয়ার প্রস্তাব।
আর ছাড়া কোন রকম ভাবে সেখানে পুলিশ কে ডেকে আনে, যা দেখে যা কি রেগে গিয়ে সারার পেটে যে কারণে নেকাও ছোটবেলা থেকে পঙ্গু হয়ে যায়।

আর পুলিশের কাছ থেকে বাঁচার জন্য চাকি একটি পুতুলের দোকানে গিয়ে লোকাল, আর তখনই এক ডিটেকটিভ চাকি কে গুলি করে আর চাকি মারা যায় এবং একটি পুতুলের টান্সফার হয়ে যায়।

আর সেই পুতুলটি চাকিতে পরিণত হয়, আর এখন চাকি সারার পুরো পরিবারকে মেরে, রিভেন্স বা প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছে।
এটি শুনে নিকা চাকীর সঙ্গে মজা নিতে থাকে আর বলে জে ও এখনো ওর আসল দুশমন কে মারতে পারে নাই। সে এখনো বেঁচে আছে আর এটি শুনেই চাকি অ্যাগ্রেসিভ হয়ে যায়।
নিকা লিফট এ গিয়ে লিফট বন্ধ করে দেয় চাকি এখানে এসে ওর হাতে চাকু মারতে থাকে, আর র্নিকা চাকির কাছ থেকে ছুরিটা কেড়ে নেয়। আর চাকুটা ওর ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়।


কিন্তু এরপরও চাকি মারা যায় না, এরইমধ্যে ঘরের বাইরে পুলিশ চলে আসে। আর তারা নিকার চিল্লানোর আওয়াজ এ দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে।
ভিতরে ঢুকেই তারা নেকার বোনের লাশ দেখতে পাই, আর তারা দেখে নিকার হাতে রক্তাক্ত ছুরি ছিল।
আর পুলিশ অফিসাররা মনে করে এইসব খুন নিকাই করেছে।
আর সেখানেই একটি চেয়ারে চাকি খুব ভদ্র মানুষের মতোই বসেছিল।

মুভি শেষে কোর্টের সিন দেখানো হয়, যেখানে নিকার অপর চারটি খুনের দায় পড়ে, আর র্নিকার ওপর দায় এজন্য এসেছিল কারণ। প্রত্যেকটি জায়গায় নিকার ফিঙ্গারপ্রিন্ট ছিল।

আর নিকাকে ক্রিমিনাল হসপিটালে পাঠিয়ে দেয়া হয় শাস্তি স্বরূপ, যেতে যেতেও নেকা চাকি কে শুনিয়ে যাই যে তুমি এখনো আমাকে মারতে পারো নাই। আর মারতে পারবাও না।।
এদিকে সেই পুলিশ অফিসার কে দেখানো হয় যে কোথাও যাচ্ছিল চাকী কে বিক্রি করতে, আর যখনই পুলিশ গাড়িতে বসে।
তখন পিছন থেকে কেউ তার গলা কেটে দেয় আর এই মুভি এখানে শেষ হয়ে যায়।
কে ছিল এই মেয়ে এ টা দেখানো হবে আশা করছি মুভিটির সেকেন্ড পার্ট এ।

12 thoughts on "হরর-ভুতের সিনেমা তো অনেক দেখেছেন | যদি এখনো এই সিনেমাটি না দেখে থাকেন তাহলে ভালো কিছু মিস করছেন।"

  1. Nadimmoon Contributor says:
    Ami direct vut debo …link den vuter…
  2. 2Xa4A Author says:
    bhai link thikk koren!
    ki ultaaa paalta video er link diye rakhchen! ?
    1. Badhon Contributor Post Creator says:
      সমস্যার সমাধান ?
  3. A M Contributor says:
    সারা থেকে ছাড়া
    নিকা থেকে নেকা তে কনভার্ট হয়ে গেছে উপর থেকে নিচে নামতে নামতে → লিংক টাও ঠিক নাই ???

    অর্ধেক ও পড়ি নি ??

    1. Badhon Contributor Post Creator says:
      ভাই এসব ব্যাপারে বাচ্চা শিশু কে বলে লাভ নেই ? সব দোষ ঐ গুগল কিবোর্ডের ?
  4. rcbiddut Contributor says:
    Ki vul val link disan vay
  5. The Matrix Contributor says:
    Aisob Horror movie bad diye “Dirilis Ertugul” series dechen. At least kichu knowledge barbe. Horror movie te na ache entertainment na ache knowledge
  6. আহত লিংক দিয়া রাখছেন তো ভাই
  7. Akas Seikh Contributor says:
    Curse of Chucky (2013)

Leave a Reply