আমি মনে করি যে ব্যাক্তি কম্পিউটারের ক ও জানেনা সে ও যদি এই বই ১৫ টি পড়ে তাহলে সে একজন এক্সপার্ট হয়ে যাবে কম্পিউটারে। বইগুলোতে খুবই সহজ সাবলীল ভাষায় স্কিনসট সহ সব বিষয়গুলো স্টেপ বাই স্টেপ শিখিয়েছে। তাই কম্পিউটারে এক্সপার্ট হওয়ার জন্য বই গুলো পড়তে পারেন।
১। বইয়ের নামঃ কম্পিউটার ভাইরাস pdf
কম্পিউটার ভাইরাস কি?
কম্পিউটার ভাইরাসকে কোডের এমন একটি অংশ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যা পিসিটির স্বাভাবিক কার্যকারিতা ব্যাহত করে। এটি নিজেই নিজের প্রতিলিপি তৈরি করে এবং দ্রুত অন্যান্য নেটওয়ার্কগুলির হোস্টগুলিকে প্রভাবিত করতে পারে, এভাবে পুরো নেটওয়ার্কটিকে অকার্যকর করে দেয়। সুতরাং কত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি অপসারণ করা যায় তা জানা আপনার পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ কারণ একটি ম্যালওয়্যার সংক্রমণ আপনার ডেটার গুরুতর ক্ষতি করতে পারে।
1986 সালে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস MS-DOS অপারেটিং সিস্টেমগুলির জন্য তার অস্তিত্ব দেখায,এর নাম দেয়া হয়েছিল “ব্রেইন”। এটি প্রধানত একটি বুট সেক্টর ভাইরাস, এটি ফ্লপি ডিস্কের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। আজকাল, বিভিন্ন ধরণের ম্যালিশাস সফ্টওয়্যার রয়েছে যা উন্নত কোডিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।
পিসি ভাইরাসের ধরণঃ
যদিও হাজার হাজার সংক্রামক প্রোগ্রাম আপনার পিসিকে প্রভাবিত করতে পারে তবে তাদের সংক্রমণ লক্ষ্যের ভিত্তিতে এদের তালিকাবদ্ধ করা হয়।
বুট সেক্টর ভাইরাসঃ
বুট সেক্টর ভাইরাস হার্ড ডিস্কগুলির মাস্টার বুট রেকর্ড (এমবিআর) সংক্রামিত করে। কিছু ভাইরাস হার্ড ড্রাইভের বুট সেক্টরকেও সংক্রামিত করে। এটি বাহ্যিক উতৎ্সগুলির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, উদাহরণস্বরূপ, একটি সংক্রামিত ফ্লপি ডিস্ক বা USB ড্রাইভ।
ম্যাক্রো ভাইরাসঃ
একটি ম্যাক্রো ভাইরাস সাধারণত মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফ্ট আউটলুক এবং অনুরূপ অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে লক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করে। ভাইরাসটিকে নথি বা ইমেইলে এমবেড করা হয়। এবং আপনি যদি কোনোক্রমে ফাইলটি খোলেন, তাহলেই ভাইরাসটি সক্রিয় হয়ে যায় এবং অন্যান্য ফাইল এবং ফোল্ডারে ছড়িয়ে যেতে পারে।
ইমেইল ভাইরাসঃ
এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার জন্য ইমেলকে মাধ্যম হিসেবে ব্য্যবহার করে এবং পিসিকে সংক্রমণ করে। এই ধরনের ম্যালওয়্যার ইমেল সংযুক্তিগুলিতে লুকানো থাকে এবং যত তাড়াতাড়ি আপনি সংযুক্তিটি ডাউনলোড বা খুলতে সক্ষম হন এটি ছড়িয়ে পড়ে।
কিভাবে কম্পিউটার ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে?
বাইরের কোনো ভাইরাস সংক্রমিত হার্ড ড্রাইভ আপনার পিসিতে ঢোকানো হলে কম্পিউটার ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই অপসারণযোগ্য ডিভাইস একটি পেন ড্রাইভ, একটি বহিরাগত হার্ড ডিস্ক বা একটি ফ্লপি ড্রাইভ হতে পারে। বহিরাগত হার্ড ড্রাইভ ছাড়াও এটি ইমেল সংযুক্তিগুলির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে যা সহজে ম্যালওয়্যার বহন করতে পারে। আপনি যদি অবিশ্বস্ত ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়্যার, সিনেমা, গান ইত্যাদি ডাউনলোড করেন তবে আপনার কম্পিউটারও সংক্রামিত হতে পারে।
কম্পিউটার ভাইরাস সংক্রমণ লক্ষণঃ
আপনি সহজেই কম্পিউটার ভাইরাস সংক্রমণ লক্ষণ সনাক্ত করতে পারেন। একটি প্রধান ইঙ্গিত আপনার পিসি অত্যন্ত ধীর গতিতে চলছে। আরেকটি লক্ষণ আপনার বিদ্যমান ফায়ারওয়াল সুরক্ষা নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে। আপনার পিসির রানিং অ্যাপ্লিকেশনগুলো ঘন ঘন ক্র্যাশ করতে পারে। অন্যান্য এলার্ট যেমন হার্ড ড্রাইভ malfunction, এরর মেসেজ এবং অন্যান্য পপ আপ হতে পারে।
ভাইরাস প্রতিরোধ কিভাবে?
ভাইরাসগুলিকে আপনার কম্পিউটারকে সংক্রামিত করতে বাধা দেওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু ভাল ব্যবস্থা অনুসরণ করতে হবে। যেমনঃ -অপসারণযোগ্য ডিভাইস / ইউএসবি ডিভাইসগুলি কোন ভাইরাস স্ক্যানার ব্যবহার করে স্ক্যান করা ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
-অনিরাপদ ওয়েবসাইটগুলি থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড করা থেকে বিরত থাকুন।
-প্রেরক আইডি যাচাই না করে ইমেল সংযুক্তিগুলি খুলবেন না
-বিনামূল্যের সফটওয়্যারের পরিবর্তে একটি প্রিমিয়াম অ্যান্টিভাইরাস সফ্টওয়্যার ব্যবহার করুন কারণ ফ্রি সফটওয়্যারটি 100% সুরক্ষা প্রদান করতে সক্ষম নাও হতে পারে।
ভাইরাস অপসারণ করবেন কিভাবে?
আপনার ডিভাইসে সংক্রমণের সম্ভাবনাটি সরাতে, আপনাকে প্রথমে ভাইরাস স্ক্যান প্রক্রিয়াটি দ্রুততর করতে সমস্ত অস্থায়ী (temp) ফাইল মুছে ফেলতে হবে। আপনি temp ফাইল মুছে ফেলার পরে, একটি অ্যান্টিভাইরাস সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে আপনার পিসি স্ক্যান করুন।
আপনি রিভ অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন, যা টার্বো স্ক্যান প্রযুক্তি ব্যবহার করে কম্পিউটার হুমকি স্ক্যান করে। এটি খুবই দ্রুত ভাইরাস সনাক্তকরণ এবং অপসারণ করে যার ফলাফল অসাধারণ । আপনার কম্পিউটার থেকে ইনফেক্টেড কোড বা সংক্রামক ফাইলগুলি সরানোর পরে, আপনার অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারটি সর্বদা আপডেট রাখুন, যাতে যে কোনও ধরণের সর্বশেষ হুমকি সনাক্ত করা যায়।
কম্পিউটার ব্যবহার করেন কিন্তু ভাইরাসের সম্মুখীন হননি এটি বললে বলবো আপনি ডাহা মিথ্যা কথা বলতেছেন।
আপনি যদি একজন কম্পিউটার ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার ভাইরাস সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা থাকতে হবে।
আর যদি ভাইরাস সম্পর্কে ধারনা না থাকে আপনার তাহলে আপনার মুল্যবান তথ্য, কন্টেন্ট গুলো চুরি হতে পারে, শখের কম্পিউটার টি শেষ হয়ে যেতে পারে।
বইটি পড়ে যা যা জানতে বা শিখতে পারবেনঃ
১। কম্পিউটার ভাইরাস কি?
২। কম্পিউটার ভাইরাসের ইতিহাস
৩। ভাইরাসের ভয়াবহ আক্রমনে বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার বিপর্যয়ের ঘটনা।
৪। CHi ভাইরাস নিয়ে বিস্তারিত
৫। ৫টি ক্ষতিকারক ভাইরাস সম্পর্কে জানতে পারবেন।
৬। কম্পিউটার ভাইরাস থেকে কিভাবে নিজের কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখবেন তা নিয়ে আলোচনা করেছেন।
৭। পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
কম্পিউটার ভাইরাস কি?
কম্পিউটার ভাইরাস হলো এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর অনুমতি বা ধারনা ছাড়াই নিজে নিজেই কপি হতে পারে।মেটা ফর্মিক ভাইরাসের মতো তারা প্রকৃত ভাইরাসটি কপিগুলোকে পরিবর্তিত করতে পারে।
অথবা কপিগুলো নিজেরাই পরিবর্তিত হতে পারে
একটি ভাইরাস এক কম্পিউটার থেকে অপর কম্পিউটারে যেতে পারে কেবলমাত্র যখন আক্রান্ত কম্পিউটারকে স্বাভাবিক কম্পিউটারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।
যেমনঃ কোন ব্যবহারকারী ভাইরাসটিকে একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পাঠাতে পারে।
বা বহনযোগ্য মাধ্যমে, ফ্লপিং ডিস্ক, সিডি, ইউএসবি ড্রাইভ বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়াতে পারে ।
১। ট্রোজানঃ
ভাইরাসের পরপরি বর্তমানে সবচে বড় নিরাপত্তা জনিত হুমকি হচ্ছে ট্রোজান বা ট্রোজান হরসেস ।
এ ভাইরাস এবং একটি ট্রোজান এর মধ্যে প্রধান পার্থক্য যে এটি নিজেকে অন্য কোন ফাইল বা প্রােগ্রামে রিপ্লেস করে না, তাই বলে এটি কম ক্ষতিকারক নয় ।
ট্রোজানের প্রধান কাজ হচ্ছে অপারেটিং এ প্রােগ্রামারের জন্য ব্যাকডাের(backdoor) তৈরি করা।
আর একবার ব্যাকডােৱ হলে প্রোগ্রামার বা প্রােগ্রামারের স্ক্রিপ্ট)Scripts) আপনার কম্পিউটারে রিমােটলি নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে সব কিছুই করতে পারবে ।
এছারাও ট্রোজান ভাইরাসের মত আমাদের কম্পিউটারের অনেক ভাবে ক্ষতি করতে পারে।
দুঃজনক হলেও সত্যি যে, এই ট্রোজানকে বেশির ভাগ সময় আমরা নিজেরাই ইনস্টল করে থাকি, কিভাবে?
যখন আমরা কোন ক্রাক করা প্রােগ্রামস ইনস্টল করি, কোন প্যাচ ব্যাবহার করি বা কোন থার্ডপার্টু ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়্যার ইনস্টল করি, এমনকি কোন MP3 বা ছবির ফাইল থেকেও ট্রোজানের শিকার হতে পারি ।
২। ওয়রমঃ
worm মানে ক্রিমি ক্রিমিরা যা করে , এটি ফায়ারওয়াল্ল ছিদ্র সৃষ্টি করে সয়ংক্রিয়ভাবে এক পিসি থেকে অন্যান্য পিসিতে নিজের কপি পাঠায়।
নেটওয়ার্ককে এরা খুব দ্রুত ছড়িয়ে পরতে পারে।
এটি সবচে বড় সমস্যা করে কম্পিউটারের নিরাপত্তা বেষ্টনিতে যা থেকে আপনার কম্পিউটার আনান্য ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে ।
এছারাও এটি কম্পিউটার হার্ডওয়্যারকে সঙ্গে ব্যবহার করা সমস্যা সৃষ্টি করে ।
৩। স্পাইওয়্যারঃ
স্পাইওয়্যার মূল কাজ হচ্ছে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে তার রচয়িতাকে প্রেরন করা ,যাতে তারা এই সব তথ্য আইনবহির্ভূত কাজে ব্যাবহার করতে পারে ।
স্পাইওয়্যার আপনার ব্রাউজারের হােম পেজ পরিবর্তন, সার্চং পেজ পরিবর্তন , অনাকাংকিত টুলবার যােগ করে নানান সমস্যার সৃষ্টি করে, যা খুবই বিরক্তকর ।
এছাড়া এই সমস্ত স্পাইওয়্যার সাথে কীলগিং (keylogging) থাকতে পারে ,
যা থেকে স্পাইওয়্যার রচয়িতা আপনার ক্রেডিট কার্ড নাম্বার, পাসওয়ার্ড, ইউজার নামের মত বিভিন্ন তথ্য পতে পারে ।
স্পাইওয়্যার নিজে নিজে ছড়াতে পারে না, এটা কোন প্রােগ্রামের বা ওয়েবপেজর অংশ হিসেবে কম্পিউটার ইনস্টল হয়, তারপর তার কাজ শুরু করে ।
সবচে বড় ভাবনার বিষয় হচ্ছে , সাধারণ এন্টিভাইরাস এদের শনাক্ত করতে পারে না।
এর জন্য এন্টিভাইরাসে এন্টিস্পাইওয়্যার অপশন থাকতে হয় ।
৪। আডওয়ারঃ
যা কিনা মেসেঞ্জার ইনস্টল করার সময় চুক্তির অন্তর্ভুক্ত থাকে।
এছাড়াও অনেক প্রকার অ্যাডওয়ার আছে, যে সব
আপনার অনুমতি ছাড়াই কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল হতে পারে , যদিও অ্যাডওয়ার সরাসরি আমাদের কোন ক্ষতি করে না তবুও অবৈধ অ্যাডওয়ার অনান্য ক্ষতিকারক প্রােগ্রাম আনার রাস্তা হয়ে যায় ।
এছাড়াও আরো অনেক কিছু রয়েছে বইটিতে।
বইয়ের নামঃ কম্পিউটার ভাইরাস
বইয়ের লেখকঃ তানভীর আহমেদ রাজীব
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৩২ টি।
বইয়ের ধরনঃ কম্পিউটার বেসিক
পিডিএফ সাইজঃ ৬ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃRead Online / Download
২। বইয়ের নামঃ কম্পিউটার সমস্যার সমাধান pdf
যা যা শিখতে পারবেন কম্পিউটার সমস্যার সমাধান pdfবইটি পড়েঃ
(১) কম্পিউটারের সাধারন কিছু সমস্যা ও তার সমাধান।যেমনঃ সমস্যা ১। computer বা ল্যাপটপ বার বার রিস্টার্ট হচ্ছে।
সমস্যা ২। কম্পিউটার স্লো হয়ে গেলে এখন করনীয় কি? কিভাবে ফাস্ট করবেন?
সমস্যা ৩। পিসি বা ল্যপটপ বারবার হ্যাং করতেছে, যদি এ সমস্যায় পড়েন তাহলে এই বই টি পড়ে এর সমাধান পারবেন আশাকরি।
সমস্যা ৪। কম্পিউটারের বা ল্যাপটপের উইন্ডোজ অপারেটিং জনিত কোনো সমস্যা ।
সমস্যা ৫। ডুয়েল বুটে ডিফল্ট অপারেটিং সিস্টেম নির্বাচন।
সমস্যা ৬। কম্পিউটারে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভাইরাস প্রবেশ করলে তার সমাধান।
আমি ডিটেইলসে এভাবে বললে বড় হয়ে পোস্ট টি।
আমি শুধু অধ্যায় গুলোর নাম বলে দিচ্ছি তাহলেই এ বইটিতে কি কি আছে তার একটা ধারনা করতে পারবেন।
(২) কম্পিউটারের ডিসপ্লে বা মনিটর বিষয়ক কোনো সমস্যা সমাধান ।
(৩) হার্ডডিস্ক বা সিডি ড্রাইভ জনিত বিভিন্ন সমস্যা ও তার সমাধান।
(৪) কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রংশ, মোবাইল, ক্যামেরার ট্রাবলশুটিং।
(৫) কম্পিউটারের সাউন্ড বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান।
(৬) পাওয়ার সাপ্লাই বিষয়ক সমস্যার সমাধান।
(৭) ইন্টারনেট বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান পাবেন।
(৮) ল্যাপটপ বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান।
কম্পিউটার সমস্যার সমাধান pdf বইটিতে ১১২ টি সমস্যার সমাধান পুরো বিস্তারিতভাবে দিয়েছেন।
এছাড়াও সংক্ষিপ্তভাবে প্রায় ৫০০ সমস্যার সমাধান রয়েছে বইটিতে।
কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের এ বইটি পড়া উচিৎ, আমি মনে করি।
কম্পিউটারের সমস্যার সমাধানের এটিই সব থেকে ভালো বই মনে হচ্ছে আমার কাছে।
বইয়ের নামঃ কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধানের উপায় ।
বইয়ের লেখকঃ তানভীর আহমেদ।
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৮০ টি।
বইয়ের ধরনঃ কম্পিউটার বেসিক।
পিডিএফ সাইজঃ ১৫ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download
৩। বইয়ের নামঃ কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পরিচিতি pdf
এ বইটিতে কম্পিউটারের বিভিন্ন সরঞ্জামের নিয়ে লেখক আলোচনা করেছেন।
যা একজন নতুন লোকের জানা খুবই দরকার।
আপনি যদি কম্পিউটার ক্রয় করতে চান বা কম্পিউটার ক্রয় করেছেন কিন্তু কম্পিউটারারের পার্টপাতিগুলো সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান নেই তাহলে আপনি এই বইটি পড়তে পারেন।
কম্পিউটারের বিভিন্ন সরঞ্জাম যেগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেনঃ
১। প্রসেসর২। কুলার ফ্যান
৩। মাদাবোর্ড
৪। হার্ড ডিস্ক
৫। র্যাম
৬। ডিভিডি রম
৭। পাওয়ার কেসিং
৮। কিবোর্ড
৯। মাউস
১০। মনিটর
এছাড়াও আপনি যদি কম্পিউটার ব্যবহারকারী হতে চান বা হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে জানতে হবে, কম্পিউটার কানেকশনস ও কানেক্টর পোর্ট সম্পর্কে।
এ বইটতে সংক্ষেপে প্রয়োজনীয় আলোচনাটুকু করেছেন কানেকশনস ও কানেক্টর পোর্ট গুলো নিয়ে।
যা আপনি একজন কম্পিউটার এক্সপার্ট কারো কাছ থেকে ১০০০ টাকা দিয়ে যা শিখতে না পারবেন, তা আপনি এই বইটি পড়ে বিনামূল্যে সবকিছু শিখে যাবেন।
নতুন কম্পিউটার কেনার পূর্বে যা জানা দরকার তা নিয়ে আলোচনা করেছেন এ বইটিতে।
এছাড়াও কম্পিউটারের পার্টস পাতি গুলো বিস্তারিত আলোচনা করেছেন স্টেপ বাই স্টেপ এ বইয়ে।
বইয়ের নামঃ কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পরিচিতি (Brief Inrroduction of computer Parts)
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৩৭ টি।
বইয়ের ধরনঃ কম্পিউটার বেসিক
পিডিএফ সাইজঃ ৫ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download
৪। উইন্ডোজ কিবোর্ড শর্টকার্ট Pdf
মাউস দিয়ে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করার চেয়ে যদি কিবোর্ড দ্বারা খচখচ করে প্রয়োজনীয় টুকিটাকি কাজ করে ফেলা যায় তাহলে সেটা কিন্তু কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় একটা আনন্দদায়ক অনুভূতি হয়।
অন্যরাও আপনাকে এক্সপার্ট ভাববে।
এছাড়া ও দ্রুত কাজ করতে শর্টকাটের ব্যবহার অনেক প্রয়োজনীয়, একটা কাজ ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে করার চেয়ে যদি কিবোর্ডের মাধ্যেমে কয়েকটা বাটন প্রেস করেই কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে করে ফেলা যায় তাহলে মন্দ কি।
১। বেসিক সর্টকার্ট কিগুলো
বেসিক শর্টকার্ট ১৮ টি কি রয়েছে বইটিতে ।
২। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ শর্টকার্ট কি
২০ টি রয়েছে।
৩। উইন কি শর্টকার্টস ১৩ রয়েছে।
৪। উইন্ডোজ কি এর যত ব্যবহার রয়েছে ১২ টি ।
৫। এমএস ওয়ার্ডের ১১ টি শর্টকাট রয়েছে।
৬। এছাড়াও ১০০ টি দরকারী উইন্ডোজ শর্টকাট রয়েছে এ বইয়ে।
৭। রয়েছে জেনারেল কিবোর্ড শর্টকাট ৩৬ টি।
আরো অনেক অনেক, যা লিখে বোঝানো যাবেনা, আপনারা পড়ে বা দেখে নিবেন।
বইয়ের নামঃ উইন্ডোজ কিবোর্ড শর্টকার্ট
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ২৮ টি।
পিডিএফ সাইজঃ ৮ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download
৫। বইয়ের নামঃ এপ্লিকেশন সফটওয়্যার ইনস্টল এন্ড আনইন্সটল pdf
এ বইটিতে কম্পিউটার বা ল্যাপটপের যে সফটওয়্যার গুলো রয়েছে তা কিভাবে ইন্সটলও আনইন্সটল করতে হয় তা স্টেপ বাই স্টেপ শিখিয়েছে।
এ বইটি নতুনদের জন্য, যারা এক্কেবারে নতুন সবে মাত্র ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কিনেছে কিছু জানেনা তাদের জন্য, কারো কাছে না গিয়ে যদি ঘরে বসে শেখা যায় একটি পিডিএফ পড়ে তাহলে মন্দ কি?
ডাউনলোড করে পড়ে শিখে নিন।
বইয়ের নামঃ এপ্লিকেশন সফটওয়্যার ইনস্টল এন্ড আনইন্সটল
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১০ টি।
বইয়ের ধরনঃ কম্পিউটার বেসিক
পিডিএফ সাইজঃ ৭ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download
৬। বইয়ের নামঃ ল্যাপটপ সমস্যার সমাধান pdf
ল্যাপটপ সমস্যার সমাধান এই পিডিএফ বইটি আপনি পড়লে মোটামুটি নিজের ল্যাপটপের সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারবেন এতোটুকু আশা করতে পারেন।
নিজের ল্যাপটপটি যদি নিজেই ঠিক করতে পারেন তাহলে এতেই যথেষ্ট মনে করি, কারো কাছে গেলে কোনো সমস্যা নিয়ে তার যে ঘোরামি এ বিষয়ে না বলাই ভালো ।
এই বইটি বেশী বড় নয় পৃষ্ঠার দিক দিয়ে, তবুও যে কয়েকটি পৃষ্ঠা রয়েছে তা মূল্যবানই মনে হচ্ছে আমার কাছে, আমি সম্পুর্ন বইটি পড়ি নাই।
তবে যে কয়টা পৃষ্ঠা পড়েছি তাতে মোটামুটি বুঝেছি যে বইটিতে কি কি আছে।
আপনি এ বইটি পড়লে একটি ল্যাপটপের কিভাবে যত্ন নিতে হয় তা ভালোভাবে জানতে পারবেন এবং সেইসাথে মোটামোটি যে সমস্যাগুলো ল্যাপটপে দেখা যায় মাঝে মাঝে সেগুলো অন্যর কাছে না গিয়ে নিজেহ ঠিক করতে পারবেন এ বইটি পড়ার পড়।
বইয়ের নামঃ ল্যাপটপ সমস্যার সমাধান
বইয়ের লেখকঃ তানভীর আহমেদ
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ২৩ টি।
বইয়ের ধরনঃ কম্পিউটার বেসিক
পিডিএফ সাইজঃ ৫ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download
৭। কম্পিউটার ড্রাইভার প্রবলেম pdf
আপনার পিসিটা বিভিন্ন রকম সমস্যা করছে।
হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করে নতুন করে উইন্ডােজ ইনস্টল করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
কিন্তু ফরম্যাট করতে পারছেন না, কারণ পিসির সাথে যেসব ড্রাইভার সিডি ছিল সব হারিয়ে ফেলেছেন।
চিন্তার কিছু নেই, আপনার পিসিতে ইনস্টল হওয়া ড্রাইভার থেকেই একটা ড্রাইভার ব্যাকআপ সিডি করে নিতে পারবেন।
এই কাজের জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার পাওয়া যায়
আমরা Portable Driver Magician Lite সফটওয়্যারটি ব্যবহার করব। এটি ডাউনলােড করতে পারবেন এই লিংক থেকে। সাইজ ১.৭৮ মেগাবাইট।
ডাউনলােড হয়ে গেলে আনজিপ করে Driver Magician Lite চালু করুন।
আপনার পিসিতে যত রকম ড্রাইভার ইনস্টল আছে সবগুলাের তালিকা দেখাবে।
Select All বাটনে ক্লিক করে start Backup বাটনে ক্লিক করে সব ড্রাইভারের একটা ব্যাকআপ তৈরী করতে পারবেন।
তবে সব ড্রাইভারের প্রযােজন সাধারনত হয় না কারণ বেশিরভাগই বাই-ডিফল্ট অপারেটিং সিস্টেম থেকে পেয়ে যায়।
এক্ষেত্রে আপনি Provider কলামে Microsoft লেখা যা আছে সব বাদ দিয়ে অন্যগুলাে নিতে পারেন।
ড্রাইভার সংক্রান্ত সমস্যায়ঃ
কম্পিউটার ব্যবহার করতে গিয়ে এর বিভিন্ন এক্সেসরিজ যেমন- VGA, Sound Card, Network Interface Card, Chipset ইত্যাদির ড্রাইভার সংক্রান্ত সমস্যায় সবাইকে পড়তে হয়।বিশেষ করে উইন্ডােজ নতুন করে ইনস্টল করার পর এটা বেশি ঘঠে।
কারন অনেক সময় দেখা যায়, কম্পিউটার কেনার সময় যেসব ড্রাইভার সিডি দেওয়া হয় তা আমরা যত্ন করে রাখি না।
আবার অনেক সময় বিক্রেতা ও ইচ্ছাকৃত/অনিচ্ছাকৃতভাবে এসব ডিস্ক ক্রেতাকে দেন না।
এছাড়া ও এমন ও হতে পারে, আপনার কাছে যে ড্রাইভার সিডিটি আছে তাতে Windows XP এর জন্য ড্রাইভার দেওয়া আছে।
কিন্তু আপনি এখন windows 7 ইনস্টল করেছেন ফলে ড্রাইভার সিডিটি কাজে আসছে না।
এসব ক্ষেত্রে আমরা সাধারনত ড্রাইভারগুলাে ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি শুরু করি।
বইয়ের নামঃ কম্পিউটার ড্রাইভার প্রবলেম।
বইয়ের লেখকঃ তানভীর আহমেদ রাজীব
বইয়ের ধরনঃ কম্পিউটার বেসিক
পিডিএফ সাইজঃ ৩ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download
পোস্টটি খুব বড় হয়ে যাবে সব ১৫ টি বইয়ের রিভিউ এখানে লিখতে গেলে তাই, বাকী ৮ টি বইয়ের ডাউনলোড লিংক নিচে দেওয়া হলোঃ
১। Multimedia – pdf download | মাল্টিমিডিয়া pdf download
২। নেটওয়ার্কিং Pdf Download | Networking বাংলায় শিখুন
৩। what is computer memory – Bit & Byte Bangla pdf download
৪। Common Question of Computer Bangla Pdf download
৫। পেনড্রাইভ Pdf download | Pendrive bangla pdf book download
৬। উইন্ডোজ এক্সপি সেটাপ ইন্সট্রাকশন pdf download | Windows XP Setup instruction bangla pdf
৭। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পরিচিতি pdf download | Brief Inrroduction of computer Parts Bangla Pdf download
৮। কম্পিউটারের ইতিহাস??? pdf download | History of computer bangla pdf
আরো পড়ুনঃ ১। ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে থাকে | ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে নড়ে?
২। জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত মহিলা সাহাবীদের নামগুলো অর্থসহ | জান্নাতি মহিলা সাহাবীদের নামগুলো
6 thoughts on "কম্পিউটারে জিরো থেকে হিরো হওয়ার ১৫ টি pdf বই | কম্পিউটারে এক্সপার্ট হওয়ার জন্য ১৫ টি pdf"