Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
চাপা পড়া অনুভূতি
ওমর ফারদিন খান
ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ
President, Alate
বিষণ্ণতা। আমাদের সমাজে সবচেয়ে বেশি অবমূল্যায়ন করা হয় এমন শব্দগুলোর
একটি। আর যদি আপনি একজন কিশোর/কিশোরী হয়ে থাকেন, তাহলে ব্যাস,
বাপ-মা খাওয়াইতেসে পড়াইতেসে আবার কী চান? এখন বিষণ্নতা হলো এমন
এক পরিস্থিতি, যেটার স্বীকার হতে পারে যেকোন বয়সের যেকোনো মানুষ ।
একটি শিশু? জি. একটি শিশু কাঁদতে থাকলে আমরা সেটাকে সহজভাবে
নেই বটে কিন্তু সেটা থামাতেও মুখে একটা ললিপপ ঠুসে দিতে হয় নাহয় একটা
পুতুল ধরিয়ে দিতে হয়। কোন কোন বাচ্চার তাতেও হয় না। একটি শিশুর কান্না
থামাতে এত কিছুর সরঞ্জাম করলেও, সে-ই যখন আবার একটু বড় হয়, তার
ভেতরে চেপে থাকা কান্নার আর্তনাদ পৌঁছায় না কারও কান অবধি, তখন
সেগুলো শুধুই ঢং!
কিশোর-কিশোরী বলতে আমরা কী বুঝি? ইংরেজি শব্দ Teenager এর অনুবাদ
করলে যেটা হয় অর্থাৎ Thirteen থেকে Nineteen, শব্দের শেষে ‘teen
আছে যেই সংখ্যাগুলোর বা ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলে-মেয়েদেরকেই আমরা ‘teen’ বা কিশোর-কিশোরী বলে আখ্যায়িত করে থাকি। এই সময়টাতে
তারা বয়ঃসন্ধিকাল নামক এক সংবেদনশীল পর্বের ভেতর দিয়ে যায় যখন শরীরে।
নানা ধরণের পরিবর্তন আসে ও হরমোন বৃদ্ধি পেতে থাকে। এসময় তাদের
ব্যাপক মানসিক পরিবর্তন ঘটে এবং এমন তীব্র আবেগ অনুভব করে যেটা তারা
আগে করেনি। তাদের সঠিক মানসিক বিকাশের জন্য যথেষ্ট খেয়াল ও যত্নের
দরকার হয় কেননা সময়টা খুব অনুভূতিপ্রবণ আর এই সময়েই কিশোর
| কিশোরীরা খুব বিষণ্নতায় ভোগে। বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা অনুযায়ী প্রায় ২০% কিশোর-
| কিশোরী প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগে বিষণ্নতায় ভোগে। পুরো বিশ্বের কিশোরদের
মধ্যে ১৬% রোগ মানসিক সমস্যা জড়িত। অর্ধেকের বেশি মানসিক রোগ ১৪
বছর বয়স থকে শুরু হয় এবং তার বেশিরভাগেরই চিকিৎসা করা হয় না। ১৫-১৯
বছর বয়সীদের মৃত্যুর ৩য় বৃহত্তম কারণ হচ্ছে আত্মহত্যা। আর সবচেয়ে বড়
কথা হলো প্রতি ছয়জনের একজন মানুষ ১০-১৯ বছর বয়সী হয় থাকে। এরপরও
বিশেষ করে
এত বড় সংখ্যক মানুষের মানসিক সমস্যা নিয়ে আমাদের সমাজ,
আমাদের এই ‘ব্রাউন কালচার’ একদমই মাথা ঘামায় না। এখানে ছেলেদের কাজ
সরকারি চাকরির জন্য পরিশ্রম করা, আর মেয়েদের তো স্বপ্ন দেখাও দুঃসাহস
জনক। রীতিমতো এখানে বিষণ্নতা মানেই অজুহাত! বয়ঃসন্ধিকালের সময়টুকু
খুব আবেগপ্রবণ ও পরিবর্তনশীল একটি পর্যায় বলে আমরা সবাই জানি। এসময়
ছেলে-মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক, দুই-ই পরিবর্তন হয়ে থাকে যার কারণে
তারা একটু অস্বস্তিবোধ করে। তখন মা-বাবার উচিত তাদের সঠিক দেখাশোনা
করা ও এই ধরণের প্রাকৃতিক পরিবর্তন সম্পর্কে তাদেরকে জানানো ও বোঝানো
যেটা আমাদের সমাজে খুবই কম হয়ে থাকে। দুঃখজনক কিন্তু সত্য যে আমাদের
চারপাশে ছেলেমেয়েরা এখনো তাদের মা-বাবার সাথে খুব একটা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক
রাখতে পারে না এবং এটাও বিষণ্নতার একটি বড় কারণ। এখন কীভাবে বুঝবো
যে একজন বিষণ্নতায় ভুগছে? কিছু পয়েন্ট দেখে নেওয়া যাক!
১. ক্রমাগত মনমরা ভাব, কখনো নির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই কান্না করা ।
২. অন্যদের প্রতি খিটখিটে ও অসহনীয় ভাব, ছোট-ছোট বিষয়ের ওপর রাগ
করা
৩. সামাজিক দূরত্ব বাড়িয়ে দেওয়া।
৪. আশেপাশের সবকিছুর প্রতি আগ্রহ কমে আসা।
৫. আশাহত ও অসহায়ত্ব ভাব প্রকাশ, আত্মবিশ্বাস কমে আসা,
সম্পর্কে ক্রমাগত দুঃশ্চিন্তা প্রকাশ করা।
ভবিষ্যৎ
৬. কারও ওপর চিৎকার করা, বদমেজাজি ভাব, খামখেয়ালী বা নিরাশভাব।
এগুলো ছাড়া আরও অনেক লক্ষণ আছে যেগুলো বলা হয়নি। একটু খেয়াল
করলে দেখা যাবে, আমাদের চারপাশের অনেকেই আছে যাদের মধ্যে এই
আজ আমাদের কাছে খুবই স্বাভাবিক এবং ‘এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে’ বলে
ধারণা করা হয়। কোন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া তো আমাদের
প্রয়োজনবোধ বলে মনে হয়ই না, এমনকি বয়ঃসন্ধিকালের উত্থান-পতন যেগুলো
একজন কিশোর হওয়া কিংবা কৈশোরকালীন বিষণ্নতার লক্ষণ সেগুলোও ঠিক
ভাবে বুঝতে চেষ্টা করা হয় না। খেয়াল রাখতে হবে যে আমাদের কিশোর-
কিশোরীরা এমন জটিল অনুভূতি সামাল দিতে পারবে কি পারবে না। আবার
তাদের আশেপাশে এমন কোন ঘটনা ঘটা থাকতে পারে কিংবা হতে পারে
তাদের পরিবেশের কারণ তাদের বিষণ্নতা আরও বেড়ে চলেছে। হতে পারে না,
সাধারণত এমনটাই হয়ে থাকে। পড়ালেখার চাপ, সঙ্গ দোষ, উদ্বেগ, অতিরিক্ত
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে থাকা, কারও ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল হওয়া,
সাথীদের কাছে বর্জিত হওয়া বা সহজ ভাষায় আমরা যেটাকে পচানো বলি, মা-
বাবার সাথে দূরত্ব কিংবা মা-বাবার মধ্যে অদৃঢ় সম্পর্ক থাকা, কোন কাছের
মানুষকে হারানো, মাদকের সাথে জড়িত হওয়া, কোন গুরুতর অসুখ থাকা,
অমসর্থিত সমাজে বিরল বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হওয়া যেমন— তৃতীয় লিঙ্গ বা
শারীরিক প্রতিবন্ধি, পারিবারিক দ্বন্দ্ব থাকা, কোন বন্ধু না থাকা ইত্যাদি কারণে
কৈশোরকালীন বিষণ্নতা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সকলের যথাসম্ভব চেষ্টা
করা উচিত যেন আমরা এই ঘটনাগুলোর ব্যাপারে সচতেন হই ও আশেপাশের
আবেগপ্রবণ কিশোরদেরকে মানসিকভাবে সহায়তা করি।
,
এবারে আসি বিষণ্নতার ফলাফল নিয়ে। ঠিক কী হয়ে থাকে যখন একজন কিশোর
বা কিশোরী হতাশ হয়ে পড়ে। সকলের ক্ষেত্রেই যেটা লক্ষণীয় সেটা হলো
অন্যদের সাথে খারাপ ব্যবহার। শুরু হতে পারে পারিবারিক সমস্যা ও সম্পর্কে
দ্বন্দ্ব। এছাড়া মাদক ও কিশোর অপরাধের মত ভয়ানক কর্মের সাথে জড়িত
হওয়ার সম্ভাবনা থাকে খুব বেশি। অধিকাংশ কিশোর কোনরকমভাবে এই
বিষণ্নতার অন্ধকার ঘর থেকে বের হয়ে আসতে পারলেও সংখ্যালঘুদের কারণে
পত্রিকার কাগজে আমাদেরকে পড়তে হয় আত্মহত্যা ও কিশোর গ্যাং সংক্রান্ত
লেখা।
তাহলে কী করা যেতে পারে, করণীয় কী? এই ব্যাপারে তো কেউই অস্বীকার
করবে না যে এই সমাজের অধিকাংশ মাতাপিতার সাথে সন্তানদের খুব একটা
ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক নেই। পরিসংখ্যান আমাদের বলে মা-বাবার থেকে বেশি দূরে থাকা
ছেলেমেয়েরা বিষণ্নতার স্বীকার বেশি হয়। শুধু পরিসংখ্যান নয়, কাণ্ডজ্ঞানও এটাই ,
বলে। দেখা যায় ছেলেমেয়েরা খুব একটা সাচ্ছন্দ্যবোধ করে না তাদের
অভিভাবকের সাথে সব বিষয়ের ব্যাপারে খুলে বলতে। কারণ আমাদের ব্রাউন
কালচারের মা-বাবারা তাদের সন্তানদের কথা বুঝতে চেষ্টা করেন না যার ফলে
অঘটন ঘটার দেরি থাকে না। তাই মা-বাবা ও অভিভাবকদের উচিত ‘মা-বাবার
চেয়ে বড় বন্ধু কেউ নেই’ এ কথাটি শুধু ঠোঁট পর্যন্ত না রেখে বাস্তবেও রূপান্তরিত
করা। বিষণ্নতার ক্ষেত্রে মেয়েরা সাধারণত ছেলেদের চেয়ে বেশি ভুক্তভোগী, খুবই
স্বাভাবিক কারণ আমাদের সমাজে ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে অনেক বেশি সুবিধা
পায়। তবে আত্মহত্যার কথা বলতে গেলে এ কাজটি ছেলেরাই বেশি করে থাকে,
কেননা তাদেরকে শেখানো হয় ‘ছেলেরা কাঁদতে নেই’ যার ফলে তাদের চাপা
অনুভূতি আর বাইরের আলো দেখে না। তাই সকলের ধরণের বৈষম্য পরিহার
করতে হবে। এছাড়া বন্ধুদেরকে হতে হবে সঠিক বন্ধু, বর্জন করা বা এড়িয়ে চলা
বা পচানোর কারণে ভয়াবহ একাকিত্বের স্বীকার হয় অনেকে। তাই উচিত হলো
কার ভেতরে কি কথা আছে সেটা জানার চেষ্টা করা, একজন ভালো শ্রোতা হওয়া
ও বিপদের সময় পাশে থাকা। আর এইটুকু না পারলে অন্তত চুপ থাকা, কাউকে
বর্জন না করা। আরও বলার বিষয় হলো আমরা আমাদের আশেপাশের
মানুষদেরকে সন্তুষ্ট করতে যেয়ে নিজেদের ঘারে এত মানসিক চাপ নিয়ে ফেলি যা
কল্পনার বাইরে। মনে রাখতে হবে যে আমাদের জীবন আমাদের কাছে। অন্যকে
ক্ষতি না করে যতি নিজের সুখ অর্জন করা যায় তবে এতে কে কী বলবে সেটা
নিয়ে আমার মাথা ঘামানোর প্রশ্নই উঠে না। কারণ সবসময় কিছু পরিস্থিতি ও
কিছু মানুষ থাকে যাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। আর লোকে
কী ভাববে সেটা যদি আমিই ভেবে ফেলি, তাহলে লোকে কী ভাববে? সুতরাং এই
বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা করা কমাতে হবে। বিষণ্নতায় ভুগছে এমন যারা আছে,
তাদের করণীয় হলো মানুষের সাথে মেশা, শারীরিকচর্চা করা, খোলামেলা
জায়গায় ঘুরতে যাওয়া, ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করা, ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা
করা ইত্যাদি। অবস্থা গুরুতর হলে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া।
অবস্থার অবনতি হবে। বলুক পাগল, আপনার সুস্থতা আগে! আর ডাক্তার যা
বলবেন সেটা অবশ্যই যথারীতি পালন করা। এভাবে আমরা বিষণ্নতা থেকে
বাঁচতে পারি। মনে রাখতে হবে, life’s too short to be unhappy !
এটা তো খুব ভালভাবেই বোঝা গেছে যে এতক্ষণ যা পড়লেন সেটা একজন
কলেজপড়ুয়া কিশোরেরই লেখা। রাত ৩টার বেশি বাজে, এখনো লিখছি।
এতক্ষণ যা লিখলাম সেগুলো অনেক উৎস ঘেটে পাওয়া তথ্য ও এই ১৭ বছরের জীবনের পর্যবেক্ষণের ছোট্ট মিশ্রণ। এবার না হয় পরিসংখ্যান ও সরাসরি তথ্যের
বাইরে গিয়ে কিছু কথা হয়ে যাক!
,
বিভিন্ন জায়গায় সহ-শিক্ষামূলক কার্যক্রমে যুক্ত থাকার সুবাদে মোটামুটি
অনেক মানুষের সাথে আমার পরিচয়, ফলে বন্ধু-বান্ধবের কোন কমতি নেই।
তাই অনেক ধরণের মানুষের সাথে কথা হয় এবং অনেকের মানসিক অবস্থাও
লক্ষ্য করা যায়। সবচেয়ে বেশি যেটা দেখা যায় সেটা হলো, তাদের কথা শোনার
কেউ থাকে না, তাদের পারিবারিক সমস্যা রয়েছে, তাদের অভিভাবক খুব কথা
শোনায়, বন্ধুদের সাথে অমুক সমস্যা হয়েছে এবং কারও প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়া;
এই কারণগুলোর কারণে তারা বিষণ্ন থাকে কি-না সেটা তো জানি না তবে খুব
একটা সুখে যে থাকে না এটা বলতে পারি। যদিও আমার এই কথায় কারও কিছু
যায় আসে না তাও বলি, ভেতরে চাপা অনুভূতি বের করুন। আপনার মনের
মধ্যে যে মিশ্র আবেগের কঠিন ঝড় বইছে, এগুলো কোন কাছের মানুষকে
শোনান। বন্ধু না থাকলে বন্ধু বানানোর চেষ্টা করুন, কথা বলে দেখুন মানুষের
সাথে, দূরত্ব কমে আসবে, গড়ে উঠবে বন্ধুত্ব। ঝড়ো একাকীত্বের কালিতে লেখা
বাসি কবিতাগুলোর শব্দগুলো কাউকে পড়ে শোনান, অন্তত হালকা লাগবে। তবে
আবেগ যেন আমাদেরকে নিয়ন্ত্রণ না করে, আমাদেরকে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করা
শিখতে হবে। পরামর্শের জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে দ্বিধাবোধ করলে চলবে না,
কেননা তারা এ ব্যাপারে বিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ। মূল কথা— চাপা পড়া অনুভূতি বের
হতে দিন। আর আমাদের সকলের উচিত ভালো শ্রোতা হওয়া। নিজেকে এমন
একজন মানুষ হিসেবে পরিণত করা যার কাছে কেউ নিজের দুঃখের কথা বলতে
পারে। কেননা বক্তা নয়, একজন শ্রোতাই পারে বহু মানুষের মন হালকা করতে।
অন্তর্মুখী মানুষেরা সহজে কথা বলে না, তাদের সাথে অত্যন্ত ধৈর্যশীল হয়ে কথা
বলে তাদের মনের অবস্থা বুঝতে হয়। করলাম না হয় একটু চেষ্টা, তবু একজন
ঘোর অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসুক। হ্যাঁ এটা ঠিক যে সবার খোঁজ তো নেওয়া
মুশকিল, তবে অন্তত কেউ কিছু বলতে চাইলে সেটায় যেন আমরা বিরক্ত না হই।
বরং তার অবস্থা বুঝে কথা বলার চেষ্টা করি। এভাবে যদি সকলে অন্যের জন্য
শ্রোতা হয়ে থাকতে পারি, তবে অনেকেরই এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব বলে
আশা করা যায়।
ভালো খবর এই যে এখন বিভিন্ন সংগঠনগুলোকে দেখা যায় মানসিক
সাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্কতা প্রচার করতে, মানুষের কাছে পৌছাতে, তাদেরকে
সচেতন করতে। এখন মানুষ অন্তত আগের চেয়ে বেশি সচেতন হচ্ছে যেটা
সুদিনের আশা দেখায়। কৈশোরকালীন বিষণ্নতা শুধু আমাদের সমাজেই না, পুরো
বিশ্বজুড়ে আলোচ্য বিষয়। সংবেদনশীল কালের এই কালো ছায়ার কারণে অনেক প্রতিভাবান আলোর পতন ঘটে। এই অমূল্য সম্পদদের না হারাতে চাইলে
আমাদেরকে বিষণ্নতা নিয়ে আরও সচেতন থাকতে হবে, নেতিবাচক মানসিকতা
বদলাতে হবে এবং কিশোরকিশোরীদের সমস্যার কথা বুঝতে হবে। ‘বিষণ্নতা’
এই শব্দটিকে আর অবমূল্যায়ণ না করে আসুন আমরা এটাকে স্বাভাবিকতার সাথে
গ্রহণ করি ও সকলের কৈশোরকে সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করি।
জি ৪টা বেজে গেছে, এখন ঘুমাতে যাব। ধন্যবাদ।
তো আজকে এই পর্যন্তই । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । অনেক কষ্ট করে টাইপ করেছি । কমেন্ট এ উৎসাহ দিলে পরের টা লিখব ।্যকোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমি
এটা পাওয়া যাবে ভাই???