বর্তমানে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় কৃতকার্যের জন্য ৩৩ নাম্বারটিকে পাস মার্ক হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু এই ৩৩ নাম্বারটি কারা ধার্য করে দিয়েছিল?
তখনকার সময় বৃটেনের পাস মার্ক ছিল ৬৫। অর্থাৎ ১০০ এরমধ্যে ৬৫ পেলে কৃতকার্য ধরা হতো। যা বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশের শিক্ষাথীদের জন্য একটা ভালো পরীক্ষার মার্ক হিসেবেই ধরা হয়।
কিন্তু বৃটেনের লর্ডরা মনে করতেন এই উপমহাদেশের মানুষরা তাদের চেয়ে চিন্তা-চেতনায় এবং জ্ঞানে অনেক পিছিয়ে। বড় জোড় তাদের অর্ধেক হতে পারে। আর সেই ভাবনা থেকেই তারা তাদের পাস মার্ক ৬৫ এর অর্ধেক ৩২.৫ করে এই উপমহাদেশের পরীক্ষার পাস মার্ক হিসেবে ধার্য করেন।
অনেকে এটিকে নিজেদের জন্য লজ্জাকর মনে করে থাকলেও শিক্ষা ব্যবস্থাপকরা এটি নিয়ে কখনো কোনো কথা বলেননি। আর এটি হলো অন্যতম একটি বিট্রিশদের এই উপমহাদেশে তাদের উত্তরাধিকারের অন্যতম একটি নির্দশন।
বহু-নির্বাচনি ৩০ মার্কের
।
আর লিখিত পরীক্ষা ৭০ মার্কের, তাই ৭০ এর ৩ ভাগের একভাগ ২৩.৩৩।
বহুনির্বাচনি ১০ এবং লিখিত ২৩.৩৩=৩৩.৩৩।
যে ব্যক্তি ৩ ভাগের এক ভাগ নিতে পারবে, তাকেই যোগ্য বলে পাস্ করানো হয়। ❤️?