আসসালমুআলাইকুম প্রিয় TRICKBD এর সকল ভিজিটর সবাইকে সালাম। পোস্ট শুরু করছি আজকে ভুল ত্রুটি ক্ষমা করবেন।
স্মার্টফোন হলো আমাদের সবার নিত্তদিনের সঙ্গী এটি ছাড়া চলাই মুশকিল বলা হয় বিশেষ করে বর্তমান সময়ের তরুণ তরুণীদের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যাবহার এর প্রচলন সব দিক দিয়ে বেশি। বিশেষ করে ব্যাবহার এর দিক দিয়ে আসক্তি হলো সব থেকে বেশি।
এমন হয়ে গেছে যেনো মোবাইল ছাড়া চলাটাই যেন বিরক্তিকর এবং অসস্তিকর মনে হয়। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগই আছেন যারা বাথরুমে গেলেও মোবাইল কে সাথে করে নিয়ে যান। হয়তো অনেকেই ধারণা করতেই পারে নাহ যে এর ফলে ব্যাবহারকারী নিজেই নিজের ক্ষতি করছে।
মোবাইল বিশেষ করে একটানা আমরা ব্যাবহার করি বাথরুমেও নিয়ে যায় কিন্তু আমরা মোবাইল চালানোর সময় আমরা ঘুড়ি বা সময় এর দিকে দেখি নাহ যার ফলে বাথরুম শেষ করলেও আমরা কমোড বা বাথ রুমে বসে থাকি। যার ফলে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ফলে এবং নিজেকে পরিস্কার না করলে মলদ্বার দিয়ে অনেক জীবাণু প্রবেশ করে যা পাইলস এর কারণ হয়ে দাড়ায়।
আমরা মোবাইল ফোন গুলো কে নিয়ে এতই বিজি হয়ে যায় যে দরকারি কাজ গুলো আমরা সম্পন্ন না করেই অদরকারি কাজ গুলোর জন্য ফেসবুক স্ক্রোল করতে থাকি বা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো তে সময় দেই বাথরুমে।টয়লেটে যাওয়ার সময় আপনার সারাদিনের সঙ্গী মোবাইল ফোনটি সঙ্গে নিয়ে যেতেই পারেন। কিন্তু আপনার এই সাধারণ অভ্যাসের কারণে শরীরে কীভাবে ক্ষতি হয় তা জানতেও পারবেন না। আপনি যখন ফোন বা ট্যাব সঙ্গে নিয়ে বাথরুমে যান তখন এর বাইরের কভারে ক্ষতিকর জীবাণু এসে জমা হয়। আমাদের টয়লেটের ভেতর সালমোনেল্লার মতো মারাত্মক ব্যাকটেরিয়াও থাকে। যা আপনাকে ধীরে ধীরে শারীরিক সুস্থতা থেকে অসুস্থ এর দিকে ধাবিত করবে।
সুতরাং বাথরুমে নিজের দরকার শেষ করে প্রয়োজনে অবস্থান না করাটা ভালো হবে। বাথরুমে অপ্রয়জনীয় সময় মোবাইল এর পেছনে না দিয়ে যত জলদি সম্ভব শেষ করতে হবে। ফলে রোগ জীবাণু এর শঙ্কা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এই ছিল বিস্তারিত ধন্যবাদ সবাইকে trickbd এর সাথেই থাকুন
You must be logged in to post a comment.
Tokee k author korse he
is this “TrickBD”?
পোস্ট দেখে আমি শিহরিত
বিষয়টা জানতে পেরে খুব উপকৃত হলাম।
সচরাচর আমাদের প্রতি ১০ জনের মধ্যে ২ জনই এই ভুলটি করে,,
আমার তো বাথরুমে একদম সময় দিতে ইচ্ছে করে না। মনে হয় কতক্ষন বের হবো