আগে জেনে নিন কেন বানাবেন ভার্চুয়াল নাম্বার–
এখন আমরা বেশিরভাগই স্মার্টফোন ইউজ করি। এই স্মার্টফোন গুলোতে আবার কিছু এপ্স আছে যেগুলো তে ফোন নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। বিপত্তিটা ঘটে তখনই যখন আপনার রেজিস্ট্রেশন করা নাম্বারে কেউ ফোন দেয়। আবার আপনাকে ব্ল্যাকমেইল ও করতে পারে। এমনকি আপনার ফোন নাম্বার ক্লোন করতে পারে। এছাড়াও আরো অনেক সমস্যা আছে।
এই সমস্যাগুলো থেকে বাচার জন্য অবশ্যই আপনাকে যেকোন একটা ভারচুয়াল নাম্বার ইউজ করতে হবে।
এই ভার্চুয়াল নাম্বার দিয়ে আপনি যেকোন কিছুতে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। আপনারা হয়তো ভাবছেন ফেইসবুক, হোয়াটস্যাপ, ভাইবার, কমোয়ো তে রেজিস্ট্রেশন করতে গেলে তো ফোনে কোড আসে মেসেজের মাধ্যমে, তাহলে এটাতে কিভাবে আসবে। আমি বলতেছি কোড আপনার ফোনেই আসবে। সেইজন্য আপনার ফোন নাম্বার সেট করতে হবে যা রেজিস্ট্রেশন করার সময়ই পাবেন। এখানে যে নাম্বার দিবেন মেসেজ বা কল সেই নাম্বারে ফরওয়ার্ড হবে।
এটার বেশকিছু সুবিধা আছে। আবার কিছু অসুবিধাও আছে।
সুবিধা:
১। এটা মূলত ইউকের নাম্বার। মানে আপনার আত্মীয় স্বজন কেউ যদি ইউকে থাকে তাহলে তারা এই ভার্চুয়াল নাম্বারে ফোন দিতে পারবে তাদের লোকাল কলরেটে। কল আপনার নাম্বারে ফরওয়ার্ড হবে।
২। ইউকে থেকে লোকাল রেটে মেসেজও পাঠাতে পারবে, যা আপনার নাম্বারে ফরওয়ার্ড হবে।
৩। ফেইসবুক, হোয়াটস্যাপ, ভাইবার, কমোয়ো তে আইডি খুলতে পারবেন।
৪। যাদের হোয়াটস্যাপের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তারা নাম্বার চেইঞ্জ করে এইটা দিন তাহলে দেখবেন মেয়াদ আরো একবছর বেড়ে গেছে।
অসুবিধা:
১। আপনি এই নাম্বার ইউজ করে কাউকে কল দিতে পারবেন না। এমনকি মেসেজও দিতে পারবেন না।
রেজিট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন
আজ এ পর্যন্তই। আগামীতে আবারো কোন টিউটোরিয়াল নিয়ে হাজির হবো। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন।
আরও গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পাবেন – TipsIT24.Com
খোদা হাফিজ
http:// goo.gl/HxAzYh
kisuito bujlam na.