এইচটিএমল ডকুমেন্টের যেকোনএলিমেন্টকে স্টাইলিং বা একটা রুপ দিতে সিএসএসব্যবহার হয়। একটা প্যারাগ্রাফ (

) বা হেডিং(

) বা যেকোন এলিমেন্টকে ধরুনরং করতে চান, ফন্ট বড় ছোট করতে হবে,অবস্থান এক দিক থেকে অন্যদিকেনিতেহবে, ব্যাকগ্রাউন্ড রং বদলাতেহবে এরুপ শতধরনের স্টাইল পরিবর্তন সিএসএস দিয়ে করা হয়।বিশেষ করে লেআউট তৈরীর জন্য সিএসএসসবচেয়ে বেশি জরুরি।বর্তমানে সিএসএস ৩ চলে এসেছে (এখনওকাজ চলছে)। এর আগের ভার্সন হল সিএসএস২.১। তবে সিএসএস ৩ এখন অধিকাংশব্রাউজারেসাপোর্ট করে এবং CSS 3 ব্যবহারদিন দিনবেড়েই চলছে।CSS – Cascading Style Sheetsএইচটিএমএল এলিমেন্টের বিপরীতে সিএসএসরুল লেখা হয়। ওয়েবকোচবিডিতে সিএসএস এরমৌলিক বিষয়াদি থেকে শুরু করে সিএসএস ৩ এরওপ্রয়োজনীয়গুলি নিয়ে টিউটোরিয়াল দেয়াহবে।আর একটি কথা না বললেই নয় সিএসএস শেখারআগে অবশ্যই এইচটিএমএল সম্বন্ধে ভালজানতে হবে। এইচটিএমএল না জানলে আমাদেরএইচটিএমএল টিউটোরিয়াল গুলি পড়ে আসুন।**একটা এইচটিএমএল পেজে ট্যাগেরভিতর ট্যাগ দিয়ে সিএসএস কোড যোগকরে পেজ স্টাইলিং করা যায়।এটাহচ্ছে ইন্টারনালসিএসএস আর যদি সিএসএস কোড বেশি হয়ে যায়তখন সিএসএস কোড আলাদা ফাইলে লেখা হয় এবং ট্যাগের ভিতর ট্যাগ দিয়ে সিএসএসফাইলটি ঢুকিয়ে দেয়া হয়। এই পদ্ধতি হচ্ছেএক্সটার্নাল সিএসএস। ওয়েবকোচবিডি সাইটেরঅধিকাংশ টিউটোরিয়ালের উদাহরনগুলিতে ইন্টারনালসিএসএস ব্যবহার করে দেখানো হয়েছেতবে বেশিরভাগ সময়ে এক্সটার্নাল সিএসএসলেখা ভাল।

Leave a Reply