আমি কয়েকদিন শুধু ট্রিকবিডির পোস্টগুলো দেখে হা-হুতাশ করছি।
সত্যিই, আপনি যদি নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত থাকতেন তাহলে কি ‘এড দেখে ইনকাম’, ‘গেম খেলে ইনকাম’, ‘এপ এডিট করে ইনকাম’ এসব করে বেড়াতেন?? আপনি কি ভেবে দেখেছেন কতগুলো সময় নষ্ট করছেন এসব ফালতু (আমি অথর দের যথেষ্ট সম্মান দিয়ে বলছি) কাজের পেছনে??
এই সময়টাতে আপনি ‘স্টিভ জবস’ হতে না পারলেও তার মত চিন্তা করতে হয়ত শিখতেন। আবার অনেকে অনেক কিছু শিখতে গিয়েও লং ওয়ের মাঝপথে থেমে যায়। তাই, ইচ্ছা থাকলেও কিছুই হয়ে ওঠে না।
তবে, এখন আমি একটা টিপস দিতে পারি আপনাকে। আপনার ইচ্ছা শক্তি, ধৈর্য, আর অধ্যবসায় থাকলেই আপনি অল্প সময়ে হয়ে উঠতে পারেন একজন ভালো ওয়েব ডেভেলপার। যদিও এখানে কিছু শর্ত আছে তবুও সেগুলো খুব সহজ। চলুন, শর্ত গুলো আগে দেখে নেই।
শর্ত – ১ঃ- মোটামুটি ইংরাজিতে পারদর্শী হলে ভালো হয়। বাংলাতে এখন অনেক ভালো রিসোর্স থাকলেও ইংরাজির কদরটা একটু বেশিই। শুধু, ইংরেজি পড়ে বুঝতে পারলেই হবে খুব আহামরি জানতে হবে না।
শর্ত – ২ঃ- প্রত্যেকদিন কমপক্ষে ২ ঘন্টা সময় দিতে হবে। বেশি কাজ করলে আরো ভালো। তবে, ২ ঘন্টা সময় দিলেই হবে।
শর্ত – ৩ঃ- এই শর্ত একটু কঠিন। আপনাকে ফেসবুক চালানো বাদ দিতে হবে। বাদ দিতে হবে মানে কোন খুব প্রয়োজন দরকার না হলে চালানো যাবে না। কেন বলছি কারণ, আমাদের শেখার সময় সবথেকে বাধা হয়ে দাড়ায় বিভিন্ন মতামত। আমি সত্যি বলছি আপনি নানা জনের মতে কনফিউশন হতে বাধ্য।
আমি জীবনের অনেক খানি সময় নষ্ট করেছি শুধু এই কনফিউশন এ পড়ে। তাই, এটা আমার আপনার কাছে অনুরোধ। যদি খুব কষ্ট হয়ে যায় তাহলে ফেসবুক চালাবেন কিন্তু এই বিষয়ে কারো কাছে কোন পরামর্শ বা উপদেশ নিবেন না।
কোন পেজ বা কোন কারো কাছে কিছুই জিজ্ঞাসা করবেন না। প্রয়োজন হলে গুগলে সার্চ করবেন তাও না হলে আমায় লিখবেন।
এখন তাহলে মূল কাজে ফিরে আসি।
ওয়েব সাইটঃ-
আমরা ইন্টারনেট বললেই যে জিনিস ভেশে আসে চোখের সামনে সেটাই হল ওয়েব সাইট। এক কথায় ইন্টারনেট বলতে যা কিছু দেখি সেটাই হল ওয়েব সাইট।
আর, এই ওয়েব সাইট যারা তৈরি করে তাদের বলা হয় ওয়েব ডেভেলপার।
ওয়েব সাইট এর মূল অংশ থাকে দুইটি।
- ফ্রন্টেন্ড — সামনের অংশ।
- ব্যাকেন্ড — পেছনের বা ভেতরের অংশ।
ফ্রন্টেড বলতে আমরা চোখের সামনে কোন ওয়েব সাইটের যেটুকু দেখি সেটুকুর যে ডিজাইন বা ডেভেলপমেন্ট তা হল ফ্রন্টেন্ড। যেমনঃ- এই ট্রিকবিডির আপনি যতটুকু দেখতে পারছেন সেটুকুর জন্য যে ডেভেলপমেন্ট সেটুকুই হল ফ্রন্টেন্ড।
এই ফ্রন্টেন্ড এর কাজটাই হল সবথেকে সহজ এবং মজার। আপনি শুধু HTML এবং CSS দিয়ে একটি সাইট এর ফ্রন্টেড ডেভেলপ করতে পারবেন। এবং আরো আকর্ষণীয় করতে ব্যবহার করতে হবে JAVASCRIPT ।
এটা দিয়ে আপনি সাইটের বিভিন্ন ডিজাইন, এনিমেশন ইত্যাদি সব করা হয় Js (JAVASCRIPT) দিয়ে। সাইটে যখনই দেখবেন কোন এনিমেশন জানবেন সেটা Js এর কেরামতি।।
একটা গাড়ির কথা চিন্তা করুন এখন গাড়িটাকে একটা সাইট ভাবুন। গাড়ির প্রথমে কাঠামো তৈরি করা হয় সেটার জন্য আমরা ব্যবহার করব HTML । এখন তো গাড়ির কালার না করলে ভালো লাগবে না মানে কেউ কিনবে না তার জন্য এখন স্টিকার লাগানো, রংচং করা ইত্যাদি ডিজাইন করা হয় CSS দিয়ে।
সাইটের কোন অংশ কোথায় হবে সেগুলোও তৈরি হয় CSS দিয়ে।
এখনও কিন্তু গাড়ি সম্পূর্ণ হয় নি। সম্পূর্ণ করতে এখনো গাড়িতে সিট লাগাতে হবে, স্টায়ারিং লাগাতে হবে, লাইট লাগাতে হবে, এসি লাগাতে হবে, হর্ন লাগাতে হবে এসব কিছুর জন্য লাগবে আমাদের Js।
এবার গাড়ির অর্ধেক শেষ হল। আপনি হয়ত জানেন, কোন গাড়ি তৈরিতে দুইটি ডিপার্টমেন্ট কাজ করে একটা ডিজাইন এবং অন্যটা মেকানিক্যাল। এখন মেক্যানিক্যাল কাজটা হল ইঞ্জিন লাগানো, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সেট-আপ করা ইত্যাদি ইত্যাদি।
এই গাড়ির এখন অবধি যতটুকু কাজ করা হল সেটুকুকে বলা হবে ফ্রন্টেন্ড ডেভেলপমেন্ট (ওয়েব সাইটের ক্ষেত্রে)।
আপনি কিন্তু, এটুকু করেই আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। নিশ্চয় ওয়েব সাইট এর থিম এর কথা শুনেছেন।
একজন ডেভেলপার শুধুমাত্র তার দক্ষতা দিয়ে একটা থিম ডিজাইন করে মিলিয়ন ডলার ইনকাম করেছিল। ডলার টাকা নয়। আপনি বিশ্বাস না হলে themeforest সাইটে গিয়ে খোঁজ নিয়ে দেখুন। ওরা হয়ত মাঝে মাঝে অনেকে BOOTSTRAP ব্যবহার করে।
BOOTSTRAP হল CSS এর একটা বাইন্ডিং। মানে, CSS কোড সব নিজে হাতে লেখা লাগে না, শুধু বলে দিতে হয় CSS এর কোন অংশ ব্যবহার করব। এটা শেখা মাত্র ১ ঘন্টার কাজ। তাই, এটা চিন্তার বাইরে রাখুন।
এখন আমরা দেখব ব্যাকেন্ড কি।।
ব্যাকেন্ড অর্থ পেছনের বা ভেতরের অংশ। আর, এই ব্যাকেন্ডে যারা কাজ করে তাদের বলা হয় ব্যাকেন্ড ডেভেলপার। এই ব্যাকেন্ড এর কাজ তেমন কঠিন না হলেও ফ্রন্টেন্ড এর থেকে একটু ঝামেলার।
ব্যাকেন্ড বলতে মনে করুন আপনি এই যে পোস্ট এ কমেন্ট করছেন, পোষ্ট করছেন, রিপোর্ট করছেন, এ গুলো করা হয় ব্যাকেন্ডে।
ব্যাকেন্ডের কাজ করতে প্রয়োজন হয় একটা ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক সাপোর্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। আপনি PHP, Js, Python যেকোন একটা ব্যবহার করতে পারেন।
Js দিয়ে ফ্রন্টেন্ড এবং ব্যাকেন্ড দুইটাই করা যায়। তবে, এখন PHP ব্যবহার করছে অনেকে। কিন্তু, মাত্র ৫ বছরে পাইথন তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
এখানে Js, PHP বা Python বলতে এদের ফ্রেমওয়ার্ক এর কথা বলা হচ্ছে। আমার রেকোমেন্ড হবে পাইথন শেখা। পাইথনের জনপ্রিয় দুইটা ফ্রেমওয়ার্ক হল Django এবং Flask। এই দুইটি ফ্রেমওয়ার্ক অনেক সহজ। আসলে, পাইথনই অনেক সহজ ল্যাঙ্গুয়েজ।
আর যারা এই ফ্রন্টেন্ড এবং ব্যাকেন্ড দুইটাতেই কাজ করে তাদের বলা হয় ফুল স্ট্যাক ডেভেলপার।
এখন হয়ত ভাবছেন আমি শিখে কিভাবে আয় করব।। তার জন্য নিচে দেখুন।
- আপনার যদি কোন একাডেমিক সার্টিফিকেট থাকে তাহলে বাংলাদেশে জব পেতে দেরি হবে না। এখন ব্যাকেন্ড এবং ফ্রন্টেন্ড দুই সাইডের ই খুব চাহিদা।
- যদি চাকুরি না করতে চান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। আপনি আপওয়ার্ক এ একটা প্রোফাইল খুলে কয়েকটা প্রজেক্ট গিটহাব এ রেখে সেটা উল্লেখ করলে আপনার কাজের অভাব হবে না। শুধু দরকার হবে আপনার একটু কমোন্সেন্স এবং ভালো দক্ষতা।
- আপনি একটা কোম্পানি করতে পারেন। কোন খরচ লাগবে না। শুধু একটা ডোমেইন কিনে একটা সাইট বানাতে হবে আর সেখানে আপনি সাইট বানিয়ে দেয়ার সার্ভিস করবেন। মানে, আপনি নিজে নিজে অর্ডার নিয়ে কাজ করবেন। এভাবে, আপনি শুধু নিজেই আয় করবেন তা নয় কয়েকজন কে চাকুরিও দিতে পারবেন। শুধু দরকার বিশ্বস্ততা এবং স্বচ্ছতা। এই সিস্টেম শিখেছি নিয়ন ভাই এর পোষ্ট থেকে।
আপনি বলতে পারেন যে, আমি কতটাকা আয় করেছি। হ্যাঁ, প্রশ্ন জুক্তিসগত। আমি ওয়েব সাইট ডিজাইন করেদিয়েছি তবে ফ্রিতে। কিছু ব্যাক্তিগত কারনে আমি টাকা নেই নি।
আরো অনেক সেক্টর আছে। তবে, সেগুলো আপনার আইডিয়া থেকে বের করেন।
এখন জানিয়ে দেই কোন সাইডে কাজ করতে কি কি শেখা লাগবে।
Front-end :-
- HTML — কাঠামো তৈরির জন্য।
- CSS — সাইট এর ডিজাইন, রংচং করা, রেস্পন্সিভ করা ইত্যাদি।
- BOOTSTRAP — এটা CSS এর ফ্রেমওয়ার্ক। এখানে, CSS এর কোড অত না লিখেই সাইট সুন্দর করে ডিজাইন করা যায়।
- JAVASCRIPT — এটা একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সাইটের যত এনিমেশন, স্লাইড সবকিছুই করা হয় Js দিয়ে।
শেখার সময় ঃ-
- HTML —> প্রত্যেকদিন ২ ঘণ্টা সময় দিলে এক সপ্তাহ যথেষ্ট।
- CSS —> প্রত্যেকদিন ১ ঘন্টা সময় দিলে ৩ দিনই যথেষ্ট।
- BOOTSTRAP —> মাত্র ১/২ ঘন্টাই যথেষ্ট।
- JAVASCRIPT —> যদি আগে থেকে কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উপর ধারণা বা ব্যাসিক অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে প্রতিদিন ২ ঘন্টা সময় দিলে ১৫ দিন যথেষ্ট। আর কোন অভিজ্ঞতা না থাকলে ১ বা দেড় মাস লাগতে পারে।
ব্যাস!! এখন আপনি একজন ফ্রন্টেন্ড ডেভেলপার। আপনি হয়ত থিম চিনে থাকবেন। themeforest এর মত সাইটে প্রচুর থিম বিক্রি করা হয়। সেসব থিম তৈরির জন্য উপরের দক্ষতা ঢেড় বেশি।
বিঃদ্রঃ- এই মুহূর্তে দেখলাম ট্রিকবিডিতে Rakib ভাই একটা পোষ্ট কর দিয়েছেন এই বিষয়ে “ওয়েব ডিজাইনার হতে পরিপুর্ন গাইডলাইন” এরকম শিরোনামে। উনার পোস্ট টা হয়েছে অনেক সুন্দর।
তাই, পোস্টটাকে একটু চেঞ্জ করে ফেলছি। নাহলে, একি রকম হয়ে যাচ্ছিল। আর, ভাবতে পারেন উনার ওই পোষ্ট এর এটা ২য় সংস্করণ । মানে, উনি যেই বিষয়গুলো ভুল করে ছেড়ে গেছেন সেগুলো এড করার চেষ্টা করছি। ধন্যবাদ!!
তাহলে?? এখন কি মনে হচ্ছে?? আপনি কি পারবেন, আপনার সময়কে কাজে লাগিয়ে দেশকে একটা ভালো যুবক উপহার দিতে??
এবার দেখি ব্যাকেন্ড এ কি কি শেখা লাগবে।
Back-end :-
- Python
- Django
শেখার সময় ঃ-
1… Python —> যেহেতু পাইথন একটা সম্পুর্ন অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ তাই সময় বেশি লাগার কথা। কিন্তু, আসলে পাইথন অনেক সহজ এবং মজার ল্যাঙ্গুয়েজ। আপনার যদি কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এ আগে থেকে অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে পুরো ব্যাসিক থেকে ইন্টারমিডিয়েট শিখতে ৩/৪ মাস সময় লাগবে। আর, অভিজ্ঞতা না থাকলে ৭/৮ মাসও লাগতে পারে।
চোখ কপালে তুলবেন না। সত্যি বলছি আপনি যদি পাইথন শিখে ফেলেন জীবনে অনেক সেক্টরে সহজে যেতে পারবেন। পাইথন অনেক বড় একটা ফিল্ড। আর, যত সময় লাগে দেন সমস্যা নায়। ব্যাসিক যার যত বেশি শক্ত সে তত দূর এগিয়ে যাবে। একটা কথা বলি আমি আর আমার এক বন্ধু একসাথে পাইথন শুরু করেছিলাম।
ও মাত্র ৩ মাসে পাইথন শেষ করে Django শেখা শুরু করে। আর, আমি লাগিয়েছি পুরো ৭ মাস শুধু ব্যাসিক শিখতে এবং আরো কিছু এডভান্স শিখতে লাগিয়েছি ৩ মাস। ও এখন Django শিখতে গিয়ে নানা রকম সমস্যায় পরে। তাই, আবার পাইথন প্রথম থেকে শুরু করছে। কিন্তু, মাশাল্লাহ আমার জ্যাঙ্গো শিখতে সময়ই লাগে নি।
জ্যাঙ্গো শিখতে সময় লেগেছে ১ সপ্তাহ। জ্যাঙ্গোর অফিশিয়াল DOC এ যে টিউটোরিয়াল দেয়া সেগুলো সব শেষ করেছি। আমার কোন সমস্যা হয় নি। (সত্যি বলছি কোন গর্ব করছি না) তাই, শিখলে প্লিজ ভালো ভাবে শিখবেন।
Django —> আগেই তো বললাম পাইথন যদি ভালো করে শিখেন Django শিখতে ১ সপ্তাহ!! মাত্র ১ সপ্তাহ!!
শিখবো কোথা থেকে??
Front-end :-
- HTML —> যদি মোটামুটি ইংরেজি পারেন মানে পড়ে ভালোমতো বুঝতে পারেন তাহলে খুব সহজে শিখতে পারবেন https://www.w3schools.com থেকে। খুব ভালো টিউটোরিয়াল ওগুলো। আর, বাংলাতে সেরা টিউটোরিয়াল পাবেন https://webcoachbd.com তে। শিখে ফেলেন যেখান থেকে ইচ্ছা হয়।
- CSS —> ঐ একি রিসোর্স।
- BOOTSTRAP —> ঐ একি রিসোর্স।
- JAVASCRIPT —> ঐ একি রিসোর্স।
আর, আরো সুন্দর একটা রিসোর্স দেই Android Phone থাকলে Play Store থেকে SOLO LEARN এপ ডাউনলোড করে নিন। এই এপ অফলাইনেও শিখতে পারবেন। আমার দেখা সেরা একটা এপ প্রোগ্রামিং সহ সকল কিছু শেখার জন্য।
Back-end :-
- Python —> আমার প্রোফাইল এ গিয়ে দেখুন একটা পোষ্ট আছে “An Effective Index For Learning Python Full Approach” এই শিরোনামের। পোষ্ট টা দেখুন বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।
- Django —> আমি ব্যাসিক শিখেছি ইউটিউব এর “অনিরুদ্ধ অধিকারির” ভিডিও দেখে। https://www.Django.howtocode.com.bd এই সাইটের ফুল কোর্স অসাধারণ। https://Pythonbangla.com থেকে ভিডিও টিউটোরিয়াল গুলো দেখুন অনেক ভালো বুঝতে পারবেন।
আর, সম্পুর্ন A-Z শিখতে হলে ভালো হবে এই কোর্স টা ডাউনলোড করা। Python and Django Full Stack Web Developer Bootcamp।
এটা ইউডেমির পেইড কোর্স। তবে, আপনি https://www.freecoursesonline.me/ এই ঠিকানায় গিয়ে সাইটের সার্চ বক্সে লিখুন ওই কোর্স এর নাম এবং ডাউনলোড করে ফেলুন। এমনি ডাউনলোড হবে না টরেন্ট দিয়ে দেয়া লাগবে।
এগুলো শিখলেই আপনি হয়ে উঠবেন একজন ব্যাকেন্ড ডেভ্লপার। আপনি শুধু গুগলে লিখুন, “Salary of Django Developer” বুঝতে পারবেন কতটা জ্রুরি শেখা।
আর, যদি দুইটাই শিখেন মানে ফ্রন্টেন্ড এবং ব্যাকেন্ড দুইটাই তাহলে তো সোনায় সোহাগা!!
আজকে আর লেখার মতো অবস্থা নেই। হাত ব্যাথা করছে। এখন বাজে ১১ঃ৫০ কাল সকালে পোষ্ট করে দেব। আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ পোস্ট লিখলাম। সবথেকে বড়।
আসসালামু আলাইকুম!! আমি শাহরিয়ার আহমেদ শোভন যেকোন মতামত বা যা খুশি বলুন কমেন্ট বক্সে। অথবা, হাই হেলো বাদ দিয়ে ডাইরেক্ট জানান আমায় ফেসবুকে, https://facebook.com/shovon.0.ahmed
???
ভাইয়া আমি এইবার HSC দিবো
আমাদের আইসিটি বই এবং ইউটিউব থেকে সম্পুর্ন HTML শিখেছি এখন কিছু ট্যাগ মুখাস্ত করলে ওকে
আশাকরি বাকি প্রোগ্রাম সম্পর্কে ধারণা দিবেন