কেমন চলছে আপনাদের? গতপর্বের মত আজকেও কিছু টিপস নিয়ে চলে এলাম জানি পোক করবেন প্রথমে । কিন্তু বিস্তারিত জানার পর পোক নাও করতে পারেন । যাই হোক মূল আলোচ্য বিষয়ে চলে যাওয়া যাক । আজকে মূলত তিনটা বিষয় নিয়ে লিখতে বসেছি। সেগুলা হলোঃ ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে কি কি জানা আবশ্যক, ফ্রিল্যান্সারদের কাজের হাল্কা উদাহরণ, কিছু হাইডিমান্ডেবল কাজ । পোস্ট বেশি বড় হয়ে গেলে দুই পার্ট করে দেবো ইনশাহ আল্লাহ ।

কথা না বারিয়ে শুরু করি । তার আগে আপনার আইডি ঠিক করতে হবে। আইডি ঠিক করতে হলে অবশ্যই সব কিছু ভেরিফাই করে নিতে হবে। পোর্টফলিও এড করতে হবে। বিড কিনতে হবে। অনেকেই দেখি ইন্ট্রো মেম্বারশীপ নিয়ে এতো লাফা লাফি করে। কয়েকদিন পর বলে ভাই ১৫টা বিড দিয়ে একটাও প্রোজেক্ট পেলাম না। আরে ভাই থামেন প্রথম প্রথম আমার আইডিতে ১৫০০ বিড নেওয়ার পরেও কাজ পেয়েছিলাম না। প্রথমে ৩০ ডলার এর একটা প্রোজেক্ট নিয়েছিলাম প্রায় ১ সপ্তাহ পরে। একটা ৫স্টার এর রিভিউ এর জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছিলো। যাই হোক, আপনি বিড কিনলেন এর পরে বিড দিলেন । এর পর ক্লায়েন্ট এর যেটা দরকার Exact সেইটা যদি তাকে বোঝাতে পারেন তাহলেই কাজ হয়ে যাবে আর কিছুই করা লাগবে না। তবে ভাল কাজ দিলে ক্লায়েন্ট ভাল রিভিউ দেবেই । তবে কিছু আছে ফাজিল । কাজ ভাল হলেও রিভিও বা রেটিং খারাপ দেয়। এসব নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই । পরের অংশে চলে যাচ্ছি তাহলে।

এখন কিছু ব্যাসিক প্রশ্ন করি।

  • ফ্রিল্যান্সিং কেন করবেন?
  • ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করতে পারবেন?
  • আপনি কোনো কাজ পারেন না, আপনি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং করবেন?
  • ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আপনার কোন ধারনা নেই। আপনি কি করবেন?
  • আপনার কি কি শিখা উচিত?
  • আপনি কোন মার্কেট প্লেসে কাজ শুরু করবেন?
  • আপনি মোটামুটি কাজ পারেন, কিন্তু কি করবেন পারছেন না?
  • কভার লেটার লেখার নিয়ম কি?
  • টাকা কিভাবে পাবেন?

এবার ধীরে ধীরে সব গুলা প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছি অপেক্ষা করে শুধু পড়েন আর মাথা খাটিয়ে বুঝেন।

ফ্রিল্যান্সিং কেন করবেন?

আপনার যদি স্বাধীনতা পছন্দ হয়, নিজ বাসায় বা যে কোন স্থান থেকে কাজ করতে ভালো লাগে, তাহলে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করতে পারবেন?

একদম সহজ থেকে শুরু করি, আপনি যা জানেন তা দিয়েই কাজ শুরু করতে পারবেন। লেখা লেখি, ডেটা এন্ট্রি, প্রোগ্রামিং, মার্কেটিং, টাইপিং, ডিজাইনিং, ইমেজ এডিটিং, প্রেজেন্টেশন তৈরি, ডেভেলপমেন্ট, ভার্চুলাল এসিস্ট্যান্ট সহ অনেক কিছু।  নিচে ফ্রিল্যান্সার এর কি কি জব পাওয়া যায় তার একটা স্কিনসর্ট। ছবির উপর ক্লিক করলে বড় করে দেখা যাবে।

প্রথমে ক্যাটাগরির স্ক্রিনশট দেই। তার পরে জবের স্ক্রিনশট দেই।

এবার কাজ গুলা দেখুন

দেখেছেন? এবার ভাবুন কোন কাজ আপনি পারেন আর কোন কাজ আপনি পারেন না  ।

 আপনি যদি উপরের যে কোন একটি কাজও পারেন, তাহলে আপনি অনলাইনে কাজ করতে পারবেন। আপনি যদি এ কাজ গুলোর একটিও ভালো মত না পারেন, তাহলে আপনার কাছে যে বিষয়টা  ভালো লাগে এমন একটা কাজ শিখে নিতে পারেন। তারপর আপনি কাজ শুরু করতে পারেন। কাজ শিখে নিতে বেশি সময় লাগবে না। ভয় পেলে বা শুরু না করলে কিভাবে শিখবেন? আজকের দিনটি  আপনার প্রিয় বিষয়টি শেখা শুরু করার জন্য কি একটি ভালো দিন নয়?

আপনি কোনো কাজ পারেন না, আপনি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং করবেন?

কোন কাজ না জানলে শিখে নিন। যে কোন কিছুই শিখতে পারেন। বা উপরের স্কিনশর্ট থেকে দেখে যে সব বিষয় ভালো লাগে, সে গুলো নিয়ে পড়ালেখা করতে পারেন

ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আপনার কোন ধারনা নেই। আপনি কি করবেন?

একটা কথা কি, মানুষ যা নিয়ে ঘটাঘাটি করে সে দিকেই এক্সপার্ট হয়। কেউ প্রথম দিন ই সফল হয় না। আপনি যদি আজ থেকেই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন তাহলে আজই না হোক কাল বা এক মাস পর অথবা এক বছর পর এক জন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। আর আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে ধোঁকা খান তাহলে আগামি কাল আপনি ঐসব দিক এড়িয়ে ভালো দিকে যেতে পারবেন। আপনি যদি প্রথাগত চাকরি করতে না চান, তাহলে আজ থেকেই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানা শুরু করুন। এখানে কাজের অভাব নেই। বিষয়ের ও অভাব নেই। আপনি সহযেই আপনার পছন্দের বিষয় নির্বাচন করে সামনে এগুতে পারবেন। অথবা একটা বিষয় নির্বাচন করলেন। তার পর দেখলেন আপনার ভালো লাগে না, আপনি সহজেই অন্য বিষয়ে পরিবর্তন করতে পারবেন। তবে একটা বিষয় কে নির্বাচিত করে সামনে এগুলে ভালো। একটা বিষয় নিয়ে যে যত ঘাটবে সে তত ঐ বিষয় নিয়ে দক্ষ হতে পারবে। সংক্ষেপে বলতে গেলে, আপনি যদি গ্রাফিক্সের কাজ জেনে থাকেন তাহলে চেষ্টা করবেন সব সময় গ্রাফিক্স রিলেটেড কাজ করার জন্য। দক্ষ মানুষের স্থান সব সময়েই উপরের দিকে, এবার তা যে বিষয়েই হোক না কেন। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে এক জন ফ্রিল্যান্সারকে এক সাথে অনেক কিছুর কাজ করতে হয়। সাজতে হয় ওয়ান ম্যান আর্মি। যাই করুন না কেন, আপনার লক্ষ্য কিন্তু স্থির রাখতে হবে।

আপনার কি কি শিখা উচিত?

আগে যে কোন একটা বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। এরপর? এরপর অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলতে একটু সময় দিতে হবে। ঘাটাঘাটি করতে হবে। যারা অনেক দিন থেকে কাজ করে, তাদের প্রোফাইল দেখতে হবে। তাদের প্রোফাইল দেকে তাদের প্রোফাইলের মত নিজের প্রোফাইল সাজাতে হবে। এবং ইংরেজীতে একটু দক্ষ হতে হবে। এমন না যে ফ্লুয়েন্টলি আপনাকে কথা বলতে হবে বা লিখতে হবে। অন্তত একটি জব পোস্ট পড়ে কি কি করতে বলছে, কি কি করতে হবে এবং ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলার মত ইংরেজী জ্ঞান থাকতে হবে।

আপনি কোন মার্কেট প্লেসে কাজ শুরু করবেন?

আপনি যদি কিছু কাজ জানেন, তাহলে নিচের যেকোন একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট খুলে ঐ মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আগে ভালো করে জানুন। প্রত্যেকটা মার্কেটপ্লেস এ নিজের প্রোফাইল সাজাতে হয়। প্রোফাইলে নিজে কি কি কাজ পারি তা যুক্ত করতে হয়। নিজে যেটা পারি, সেটা সত্যি পারি কিনা, তা জন্য অনলাইন পরীক্ষা দিতে হয়। এসব করতে পারলে বুঝতে পারবেন আপনি কাজ করার জন্য উপযুক্ত। এরপর কাজ পাওয়ার জন্য, কাজ করার জন্য বিড করতে থাকুন। যে কাজটি পারবেন বলে মনে হয় তাতে বিড করুন। ক্লায়েন্টকে সুন্দর একটা মেসেজ দিন। কাজ পেতে বেশি সময় লাগবে না। আমি এখানে কিছু মার্কেটপ্লেসের লিঙ্ক দিচ্ছি। এর বাহিরে আরো অনেক গুলো মার্কেটপ্লেস রয়েছে।

https://www.upwork.com/

http://www.freelancer.com/

http://www.guru.com/

http://99designs.com/

http://fiverr.com/

http://www.getacoder.com/  ইত্যাদি।

আপনি মোটামুটি কাজ পারেন, কিন্তু কি করবেন পারছেন না?

কাজের জন্য বিড করুন, নিয়মিত করবেন। যে কাজটা আপনি পারবেন বলে আপনি কনফিডেন্ট। যদি না পারেন, তাহলে বিড করার পূর্বে আগে গুগলে সার্চ করে ঐ কাজটি সম্পর্কে আইডিয়া নিন। আপনি শিখে নিতে পারেন। এভাবে শিখতে শিখতে এক্সপার্ট হয়ে যেতে পারবেন। সুন্দর করে যদি আপনি জবের জন্য এপ্লিকেশন করার সময় মেসেজ দিয়ে থাকেন, কেন আপনি কাজটা করতে চান, কিভাবে আপনি কাজটা সম্পুর্ণ করবেন, তা বুঝিয়ে দিলে একটা না একটা এপলিকেশনের রিপ্লাই পাবেনই। আর রিপ্লাতে সাধারনত জিজ্ঞেস করা হয় কখন কাজটি আপনি শুরু করতে পারবেন, কত দিন সময় লাগবে ইত্যাদি। এগুলো সুন্দর মত বুঝিয়ে দিলে ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিবে।

কভার লেটার লেখার নিয়ম কি?

আপনি যদি নিয়মিত বিড করে থাকেন, তারপর ও কোন কাজ না পান তাহলে আপনার কভার লেটার টা একটু অন্যরকম ভাবে লেখার চেষ্টা করুন। ক্লায়নেটের জাগায় আপনাকে চিন্তা করুন। কিভাবে একজন এপ্লাই করলে আপনি তাকে হারায় করতেন। আশাকরি কাজ হবে।   সবাই চায় অভিজ্ঞতা। আপনার কভার লেটারে আপনি নিজে শেখার সময় যে কাজ গুলো করেছেন, সেগুলো দিতে পারেন।

কভার লেখার নিয়ম বলতে আসলে কিছু না। বিশাল একটা মেসেজের থেকে সিম্পল, সরাসরি কাজের কথা দিয়ে কভার লেটার লিখলে সহজেই ক্লায়েন্টের আকর্ষন পাওয়া যায়। জব পোস্টটি পড়বেন, এরপর ক্লায়েন্ট কি কোন প্রশ্ন করেছে কিনা, সে গুলো কভার লেটারে উল্ল্যেখ করবেন। আপনার কোন প্রশ্ন আছে কিনা, সে প্রশ্ন করবেন। আপনি কিভাবে কাজটি সম্পুর্ণ করবেন তা লিখবেন। কেন আপনি জবটি কমপ্লিট করতে পারবেন, তা লিখবেন। এভাবেই পারফেক্ট কভার লেটার লিখে ফেলতে পারবেন।। অন্য কাউকে ফলো না করে নিজের মনের থেকে যেটা লিখতে ইচ্ছে করবে তাই লিখবেন কভার লেটারে।

টাকা কিভাবে পাবেন?

আশা করি আপনি কাজ পাবেন। যদি কাজ না পান, তাহলে হতাশ হবে না। নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন নিয়মিত। কাজ পান নাই বলে বসে থাকার কোন মানে হয় না। আর কাজ পেলে কাজ কমপ্লিট করার পর আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। সেখান থেকে আপনি ব্যাঙ্কে ট্রন্সফার করতে পারবেন।  ওডেস্ক, ইল্যান্স ইত্যাদি ব্যাঙ্ক সাফোর্ট করে। অন্যান্য মার্কেটপ্লেস থেকে আপনি মানিবুকার্স বা এমন কোন সিস্টেমে টাকা আনতে পারবেন। টাকা রুজি করলে দেখবেন হাতে আসার অনেক গুলো পথ পেয়ে যাবেন। কিভাবে টাকা হাতে পাবেন, সে চিন্তা আপাতত না করলেও হবে। সবার আগে কিভাবে একটি জব কমপ্লিট করতে পারবেন, তা নিয়ে কাজ করতে থাকুন। কাজ কমপ্লিট করার পর টাকা ক্লায়েন্ট রিলিজ দেওয়ার পর আপনার মার্কেটপ্লেসের একাউণ্টে জমা হবে। এবং ঐখান থেকে সহজেই অনেক গুলো পথে আপনার নিজের হাতে টাকা নিয়ে আসতে পারবেন। পেপাল নেই, বা আপনার কার্ড নেই, এসব নিয়ে এখন চিন্তা না করলে হবে। এবং এসব নেই বলে কাজ করা বন্ধ করার কোন মানে হয় না।

টাকা হাতে আনার জন্য আপনি মাস্টারকার্ডও ব্যবহার করতে পারেন। আপনাকে কার্ড দিবে। আপনি আপওয়ার্ক বা ফ্রিল্যান্সার  থেকে কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন। এবং বাংলাদেশের যে কোন এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন। কার্ডের জন্য ফ্রী আবেদন করার জন্য পেওনিয়ারের সাইটে গিয়ে সাইন আপ করুন। নাম, ঠিকানা, ইমেইল, ইত্যাদি দেওয়ার সম একটু নির্ভুল ভাবে দেওয়ার চেষ্টা করুন। এর পর আপনার ঠিকানায় কার্ড চলে আসবে। ফ্রি কার্ড। পরে যে কোন সময় কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করে একটিভ করতে পারবেন। আর একটিভ করার পর আপনি যে কোন মার্কেটপ্লেসে কার্ড যুক্ত করে কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন।

আজকের মত এখানেই থাক আগামী পর্বে বাকি টুকু শেষ করবো। আজকে প্রায় ১৬০০ ওয়ার্ড হয়ে গিয়েছে। এতো বড় লেখা পড়তেই মাথা খারাপ হয়ে যাবে। তবে ধৈর্য্য ধরে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আজকের মত বিদায় দেখা হবে আমাগীতে ইনশাহ আল্লাহ । ভাল থাকুন ।

ভাল লাগলে শেয়ার করতে ভুল করবেন না আশা করি ।

লেখা এবং রিসার্চঃ শিশির চৌধুরী

প্রথম প্রকাশিতঃ সি টেক ব্লগ

30 thoughts on "কিভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং। একদম ব্যাসিক থেকে প্রোফেশনাল পর্ব ০১"

  1. Avatar photo Alvee Author says:
    অসাধারণ।
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ ভাইয়া
  2. MohammedRuman Contributor says:
    Extraordinary…just wow..Shudo matro apnr post e comment korar jonno login korlam..amr onk valo laglo post ti..Carry on bro.
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই । সাথেই থাকুন ।
  3. Avatar photo Shahriar Ahmed Shovon Author says:
    ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে??
    ফ্রিল্যান্সার কাকে বলে??
    আউটসোর্সিং কাকে বলে??
    এগুলো জানতে চাই!!
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য। ফ্রিল্যান্সিং শব্দের মূল অর্থ হল মুক্ত পেশা। অর্থাৎ মুক্তভাবে কাজ করে আয় করার পেশা। আর একটু সহজ ভাবে বললে, ইন্টারনেটের ব্যাবস্থার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নেয়। নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে এসব কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে।
      যারা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে।

      আপনার প্রশ্ন গুলো সুন্দর ছিলো । ধন্যবাদ আপনাকে

    2. Avatar photo Shahriar Ahmed Shovon Author says:
      ধন্যবাদ!! আশা করি আপনার লক্ষ্যে সফল হবেন!!?
    3. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ আপনাকেও সাথেই থাকুন
  4. Avatar photo Md Himul Contributor says:
    wow, next part
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      নেক্সট পার্ট লেখা শেষ এখনি পোস্ট করবো। ধন্যবাদ ভাই
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ ভাই
  5. Avatar photo Eluveitiemehedi Contributor says:
    Waiting for next part
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      প্রকাশিত ভাই। দেখেন পোস্ট করেছি ।
  6. Avatar photo Rasel Mth Contributor says:
    Nice vai
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ ভাই
  7. Avatar photo Rasel Tips Contributor says:
    Good post
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ ভাই
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ ভাই
  8. Avatar photo Bdabulbasher Contributor says:
    vai apnar kaj er ja pic ta diyasen ta pc te dekhte parsi na,ar jodi kon ekta ta kaj kore tarpor tar sshot gulo next time e share korla khob valo hoto.karan ami asole jani nnna kajgolo kivabe korte hoy ar kivabe joma korte hoy etc.asole amar freelancing ba outsouresing somporke kon obiggata nei ar gyan o nai.ar ami mone kori amar moto amon onek ei thakbe.ami kinto word excel powerpoint egulor kaj janni ar amar certificate o ase,vul hole kkhamar dristite dekhben ar boro comment korate otantto dukhitto.
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ভাই এতো কাজের শট কিভাবে দেবো বলেন?
  9. Avatar photo MD MUNNAF Contributor says:
    অসাধারন
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ ভাই
  10. Avatar photo MD MUNNAF Contributor says:
    অসাধারন পোষ্ট
    1. Innovations Insight Logo শিশির Author Post Creator says:
      ধন্যবাদ ভাই
    1. Innovations Insight Logo এম এইচ মামুন Author Post Creator says:
      Thank you vai
    2. mrfarhanisrak Levi Author says:
      স্বাগত।

Leave a Reply