বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
কি খবর সবার? আশা করি ভাল আছেন সবাই?
একটু শারীরিক সমস্যার জন্য শুক্রবারের টিউন শনিবারে লিখতে হচ্ছে এজন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
আজকের পর্ব দিয়ে আমরা চলে যাবো ০৭ম পর্বে।
আমাদের কাজও অনেক দূরে এগিয়ে এসছে।
সতর্কতা করি আগেই
ব্যাকাপ নামে কিছু জানেন?
কিভাবে ব্যাকাপ করতে হয়?
আজকে আমাদের টিউনের আলোচ্য বিষয় হলো ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডিজাইন এবং অ্যাপারেন্স কাস্টোমাইজেশন।
তো চলুন মূল আলোচনায় যাওয়া যাকঃ
থিমস কি?
থিমস হলো আপনার ব্যবহার করা ইন্সটারফেস যেটা আপনি দেখছেন বিভিন্ন ডিইজাইনের।
আমরা আমাদের সাইট গুলোতে যে সব ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহার করি সেগুলোই হলো থিমস।
আমরা আমাদের সাইটের সুন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্যেই মূলত থিমস ব্যবহার করে থাকি।
আমরা আমাদের পছন্দ মত থিমস ডিজাইন করতে পারি আবার একদম নতুন ভাবে ক্রিয়েটও করতে পারি।
অবশ্যই দেখাবো কিভাবে থিমস ডিজাইন করতে হয়।
তো থিমস এর ব্যাপারগুলো ভিন্ন। একেকটা থিমে একেকর ধরনের ফিচার যুক্ত করা থাকে।
ওয়ার্ডপ্রেসে অনেক থিমস পাবেন ফ্রিতে।
আবার এই একই থিমস পাবেন পেইড ভাবে ক্রয় করলে।
কারণ থিমস ক্রয় করে অনেক বেশি ফিচার পাবেন এবং ইচ্ছা মত কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন।
থিমসের প্রকারভেদ আছে অনেক গুলো
আমরা যদি ই-কমার্স সাইট বানাই তাহলে ই-কমার্সের জন্য ভিন্ন থিমস ব্যবহার করতে হবে ভিন্ন কলামের থিমস ডেভেলপ করতে পারি।
যদি টেকনোলজি নিয়ে সাইট তৈরি করি, তাহলে অবশ্যই টেকনোলজি বিষয়ক থিমস সিলেকট করে ভিন্ন কলামে সেটাপ করবো।
আজকে আমি সে গুলো নিয়েই টিউটোরিয়াল বানিয়েছি। যেগুলো অবশ্যই আপনাদের কাজে আসবে।
এবার আসি অ্যাপারেন্স এর ব্যাপারে। অ্যাপারেন্স হলো
থিমস এর ভেতরের বিষয় বস্তু। থিমসের ভেতর আরও থাকবে ইডিট, কাস্টোমাইজ, প্লাগিন, ইত্যাদি।
আবার ভেবে নিয়েন না এই প্লাগিন আবার মূল প্লাগিনের বিষয়। তাহলে ভুল হবে।
টিউটোরিয়াল দেখুনঃ
অনুরোধ থাকবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার।
সাবস্ক্রাইব করুন, শেয়ার করুন
লাইক করুন।
তো তাহলে ডিজাইন করুন। আমি আজকে আসি
দেখা হবে আগামী টিউনে। সে পর্যন্ত ভাল থাকুন সুন্দর সুস্থ্য থাকুন
সাথে থাকুন টেকনোলজির।
যদি কোনো সমস্যা হয় তাহলে
ফেসবুকে মেসেজ করবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে
28 thoughts on "ফ্রি হোস্টিং দিয়ে বানিয়ে নিন ব্যাসিক থেকে প্রোফেশনাল মানের ওয়েব সাইট পর্ব ০৭ থিমস এবং অ্যাপারেন্স ডিজাইন"