ছোটবেলা থেকেইসাবিলা নাচেরসাথে জড়িত। তাই স্বপ্নসাধনা যত ছিলো তার সবইছিলো যেন নাচকে ঘিরে।নাচের মাঝেই তিনি যেনতার তৃপ্তি খুঁজে পেতেন।সময়টা ২০০৭ কিংবা ২০০৮ ,সেই বছরই সাবিলা নূরএকটি জনপ্রিয় স্যাটেলাইটচ্যানেলের নাচেরঅনুষ্ঠানে পারফর্মকরে জীবনে প্রথম উপার্জনকরেন। পারিশ্রমিকছিলো ২০০০ টাকা। সেইটাকা দিয়ে ভাই বিহু আরবোন কুহুকে নিয়ে ছোট্টএকটা পার্টি দিয়েছেন।
সাবিলা সবসময়ই এরকম,যা কিছু আনন্দেও তার সবকিছুপরিবারের মানষেরসাথে শেয়ার করা। কারণতিনি জানেন একদনি এইপরিবারেরসবাইকেছেড়েচলেযেতেহবেপরেরঘরে। মানসিকভাবে এখনইপ্রস্তুত হলেও মনথেকেকখনোতামেনেনিতেপারেননা। কারণ বাবা মায়েরআদরে আদরে বেড়ে উঠেছেনতিনি। ভাই বোনের দুষ্টুমিরমাঝে সময় কেটেছে তার।কিন্তু চিরচেনা এই পরিবেশচেড়ে একদিন অন্য কোথাওচলে যেতে হবে যেনএটা ভাবতেই সকল কষ্টএসে বুকে জমাট বাধে। তবুওসাবিলা এগিয়ে চলেননিজের মতো করে।সাবিলার গ্রামেরবাড়ি চট্টগ্রাম। ২৭ মে জন্মনেয়া এই মডেল তারকারবাবা নূরুল করিম আরমা মূসরাত জাহান। বিশিষ্টআলোকচিত্রগ্রাহক আশীষসেনগুপ্তের ক্যামেরায়বন্দী হয় তার প্রথম কাজ। ২০১০সালের কথা। গ্রামীণফোনের ওয়ান-টু-থ্রি’ এরফটোস্যুটের প্রথম কাজছিলো সাবিলার। এরপরএকেএকেআরোকয়েকটিকাজকরার পর তিনি হাসমার্কা নারকেলতেলে বিজ্ঞাপনে কাজকরেন কমল চৌধুরীরনির্দেশনায়।চলতি সময়ে একটি সেল ফোনকোম্পানীর একটি সংলাপএখন হরহামেশাই মানুষেরমুখে মুখে শোনা যায়। আরতা হচ্ছে ‘বাঁশে তেলমাখানো বন্ধ করেনআরামচে উঠে যাবে’।
A amraito.com Post.