আ গামী ২ অক্টোবর রাজধানী ও ৩
অক্টোবর কুড়িগ্রামের রৌমারীতে
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মাধ্যমে বহুল
আকাঙ্খিত উন্নতমানের জাতীয় পরিচয়পত্র
(স্মার্টকার্ড) নাগরিকদের হাতে আসছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২
অক্টোবর রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানের
মাধ্যমে স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম
উদ্বোধন করবেন। আর পরদিন ৩ অক্টোবর
কুড়িগ্রামে উদ্বোধন করবেন প্রধান নির্বাচন
কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমদ। এরপরই
ঢাকা ও কুড়িগ্রামে একযোগে কার্ড বিতরণ
শুরু হবে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন
সচিবালয়ে ‘স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম
উদ্বোধন’ উপলক্ষে সোমবার প্রস্তুতিমূলক
সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান
ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম। কার্ড
বিতরণে ৭৫টি টিমে দেড় হাজার জন কর্মী
কাজ করবেন জানিয়ে তিনি বলেন,
রাজধানীর ৯৭টি ওয়ার্ডে একটি করে ক্যাম্প
থাকবে। ভোটাররা সংশ্লিষ্ট ক্যাম্পে
গিয়ে এখনকার লেমিনেটেড কার্ড জমা
রেখে ও ১০ আঙুলের ছাপ ও চোখের
আইরিশের প্রতিচ্ছবি দিয়ে নিজের
স্মার্টকার্ড নিতে পারবেন।
ইসি সচিব জানান, ২০১৭ সালের ডিসেম্বরের
মধ্যে পর্যায়ক্রমে দেশের ৯ কোটি
এরপর বাকি ভোটারদের স্মার্টকার্ড দিতে
আলাদা প্রকল্প নেয়া হবে। প্রধানমন্ত্রীর
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে ইসি সচিবালয়ে
বিভিন্ন কমিটি, উপ-কমিটি গঠন ও দায়িত্ব
বণ্টনের কাজ চলছে জানিয়ে তিনি বলেন,
বিতরণ কাজ দ্রুত ও সুচারুভাবে করতে মাঠ
পর্যায়ের প্রস্তুতিও গুছিয়ে আনা হচ্ছে।
প্রচার কাজের সুবিধার্থে কিছু নতুন কৌশলও
নিয়েছে ইসি। উদ্বোধনী কার্যক্রমের দিন
কিছু কর্মপরিকল্পনা রয়েছে। এসব অনুমোদন
হলেই গণমাধ্যমে জানানো হবে। সেইসঙ্গে
কোন এলাকায় কতদিন বিতরণ কাজ চলবে,
প্রয়োজনীয় যোগাযোগের নম্বরসহ
আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শিগগিরই জানিয়ে
দেয়া হবে।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, আয়কর দাতা
শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) প্রাপ্তি,
ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর প্রাপ্তি ও নবায়ন,
পাসপোর্ট প্রাপ্তি ও নবায়ন, চাকরির জন্য
আবেদন, স্থাবর সম্পত্তি কেনা-বেচা,
ব্যাংক হিসাব খোলা ও ঋণ প্রাপ্তি,
সরকারি বিভিন্ন ভাতা উত্তোলন, সরকারি
ভর্তুকি, সাহায্য, সহায়তা প্রাপ্তি, শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, বিমানবন্দরে ই-গেইট এর
মাধ্যমে আগমন ও বহির্গমন সুবিধা, শেয়ার
আবেদন ও বিও অ্যাকাউন্ট খোলা, ট্রেড
লাইসেন্স প্রাপ্তি, যানবাহন রেজিস্ট্রেশন,
বিয়ে ও তালাক রেজিস্ট্রেশন, গ্যাস,
বিদ্যুত্, পানি সংযোগ গ্রহণ, মোবাইল ও
টেলিফোন সংযোগ গ্রহণ, বিভিন্ন ধরনের ই-
টিকেটিং, সিকিউরড ওয়েব লগ ইন, ই-ফরম
পূরণে নাগরিকের সঠিক ও নির্ভুল তথ্য
ডিজিটের এই স্মার্টকার্ড ব্যবহার করা
যাবে।
আইডিইএ প্রকল্পের আওতায় ২০১৬ সালের জুন
মাসের মধ্যে সাড়ে ৯ কোটি নাগরিকের
হাতে স্মার্টকার্ড পৌঁছে দেয়ার কথা ছিল।
এ জন্য উৎপাদন শুরুর কথা ছিল ২০১৪ সালের
আগস্টেই। কিন্তু কোনো কোম্পানির সঙ্গে
চুক্তি না হওয়ার কারণে উৎপাদন কার্যক্রম
শুরু হয়নি। ২০১৫ সালে ১৪ জানুয়ারিতে
স্মার্টকার্ড তৈরি ও বিতরণের বিষয়ে
ফ্রান্সের ওবার্থার টেকনোলজিস নামে
একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর
করে ইসি। সেই চুক্তি অনুযায়ী, স্মার্টকার্ড
উৎপাদনের জন্য ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে
১০টি মেশিন বসানো শুরু হয় এনআইডি
উইংয়ে। এর পরেই এনআইডি চিপে তথ্য
পার্সোনালাইজেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
ডিসেম্বরে স্মার্টকার্ড উৎপাদন কার্যক্রম
শুরু হয়।
diya je vai e10 root korechen tai help
korun.
e10 root
korbo kivabe.amake janiye din ar
flexi nin…..