আলোচনা:
যারা এন্ড্রয়েড ডিভাইস ইউজ করেন তাদের প্রায় সবারই Root শব্দটার সাথে পরিচয় আছে।
কিন্তু বেশিরভাগ লোকেই এ সম্বন্ধে ভালোভাবে বুঝেনা।
তাই রুট করতে গিয়ে এবং রুট করার পর অনেক ভুলভাল কাজ করে।
যার ফলে ডিভাইস ব্রিক হয় এবং ফলশ্রুতিতে বলা হয় যে, রুট করলে ফোনের ক্ষতি হয়।
অনলাইনে ছেড়া ছেড়া লাখ লাখ পোস্ট পাবেন রুট নিয়ে।
কিন্তু সঠিক মতামত, পদ্ধতি ও পরামর্শ নিয়ে কমপ্লিট কোনো পোস্ট নেই।
তাই আমার এই আর্টিকেলটি লেখা।
এই লাইনে নতুন হলে বা এক্সপার্ট না হলে এই আর্টিকেল আপনার জন্য অবশ্যপাঠ্য।
তাই আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমেই বলি–
রুট কী?
আপনি যখন ডিকশনারিতে Root লিখে সার্চ দিবেন, তখন এর অর্থ পাবেন গাছের শেকড় বা মূল।
কিন্তু লিনাক্সের (এন্ড্রয়েড হলো লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম) জগতে এর ব্যাখ্যা কিছুটা ভিন্ন।
এখানে রুট অর্থ বুঝায় Administrator বা প্রশাসকের ক্ষমতা।
অর্থাৎ, রুট হলো এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে ডিভাইসের মালিক ঐ ডিভাইসের সম্পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহারের অনুমতি পায়।
রুট কেনো?
Root শব্দের অর্থের (মূল) সাথে এর কাজের ও মিল রয়েছে।
সাধারণত আমরা যখন এন্ড্রয়েড ডিভাইস ইউজ করি, তখন এর বাইরের ফাইলগুলো দেখতে পাই।
সিস্টেমের কিছু ফাইল আলাদা সফটওয়্যার ব্যবহার করে দেখা গেলেও মূল ফাইলগুলো কিন্তু দেখা বা মোডিফাই করা যায়না।
যার ফলে ফোনে কোম্পানির দেয়া রেস্ট্রিকশন ভেঙে অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া সম্ভব হয়না।
কিন্তু আপনি যখন Root করবেন তখন আপনি হয়ে যাবেন SuperUser.
আপনি আপনার ডিভাইসটিকে এর হার্ডওয়্যারের ধারণক্ষমতার মধ্যে ইচ্ছেমত ইউজ করতে পারবেন।
রুট করার সুবিধা কী?
রুট কিভাবে করে?
SuperSU আর Magisk দুটোর মধ্যে কোনটা ভালো?
কাস্টম রিকভারি ও এর সুবিধা সমূহ:
রুট করার আগে করণীয় কী?
- কাস্টম রিকভারি খুঁজে বের করা বা বানিয়ে নেয়া।
- SuperSU অথবা Magisk এর zip ফাইল ডাউনলোড করে রাখা।
- বুটলোডার আনলক করতে হলে তা করে নেয়া।
- কম্পিউটারের মাধ্যমে কাস্টম রিকভারি ফ্লাশ দেয়া।
- কাস্টম রিকভারিতে ঢুকে রুট করার আগেই একবার পুরো রমের ব্যাকাপ নেয়া।
- এবার রিকভারির ইন্সটল অপশন থেকে SuperSU অথবা Magisk ফ্লাশ দিয়ে ফোন চালু করা।
- যদি কোনো কারণে ফোন চালু না হয়, তাহলে আগে থেকেই ব্যাকাপ নেয়া ফাইল রিস্টোর করলেই আবার আগের মতো হয়ে যাবে।
এই স্টেপগুলো ফলো করলে একদম শতভাগ সফল হওয়ার আশা করা যায়।
রুট করার পরে করণীয়:
অনেকেই বলে থাকেন রুট করার পরে ডিভাইস নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
এটা আসলে সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা।
রুট করার পর আপনি এই ডিভাইসের পুরোপুরি মালিক বনে গেছেন।
আপনি যদি এটাকে ঠিকভাবে কন্ট্রোল করতে পারেন, তাহলে এটি আপনার বশ্যতা স্বীকার করবে।
অন্যথায় বেয়াড়া দাসের মতো আপনাকে ফেলে পালাবে।
রুট করার পর আপনার প্রথম ও শেষ কাজ হলো কাস্টম রিকভারি থেকে একবার ব্যাকাপ নেয়া।
এই ব্যাকাপ ফাইলের সাইজ ১ থেকে ২০/৩০ জিবি পর্যন্ত হতে পারে।
এটি আপনার সিস্টেম ফাইল ও ইন্সটল করা এপ এর উপর নির্ভর করবে।
তবে আমি একদম ফ্রেশ ব্যাকাপ নেয়ার পরামর্শ দিবো।
এতে ডিফল্ট অ্যাপস ছাড়া কোনো এক্সট্রা এপ ইন্সটল করা থাকবেনা।
ফলে সাইজ ও কম হবে।
এই ব্যাকাপ ফাইল আলাদাভাবে কোথাও আপলোড দিয়ে বা আলাদা মেমোরিতে রাখলে ভালো হয়।
যাতে করে পরে কোনো সমস্যা হলে রিস্টোর দিয়ে ফোন ঠিক করে নেয়া যায়।
আর কোনো কারণে এই ব্যাকাপ ফাইল ডিলিট হয়ে গেলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই।
কম্পিউটার দিয়ে স্টক রম ফ্লাশ দিলেই আবার ঠিক হয়ে যাবে।
তাই রুট করার পরে আর কোনো টেনশন নয়।
শুধু রুট করার পরেই না, কাস্টম রিকভারি ইন্সটল করার পরে আর কোনো টেনশন নেই।
আনরুট করতে চাই, কিভাবে?
অনেক তো হলো রুট নিয়ে কারবার। আর ভালো লাগছেনা। এবার আনরুট করতে চাই।
নিরাপদ পদ্ধতি কোনটা?
আটকে গেলেন?
কোনো সমস্যা নেই। স্টক রম ফ্লাশ দিয়ে ফেলুন। কেনার সময় ফোন যেমন ছিলো ঠিক তেমনই পাবেন।
– নাহ! হাতের কাছে পিসি নেই। অন্যকোনো সিস্টেমে করা যায়না?
-অবশ্যই যায়। আগে থেকে মেমোরিতে রাখা ফ্রেশ ব্যাকআপটা রিস্টোর করে নিন।
-ব্যাকআপ তো রুট করার পরে নিয়েছিলাম। এখন উপায়?
–Magisk Manager/SuperSU এর সেটিং থেকে UnRoot/UnInstall করে নিন। অথবা চাইলে .zip ফ্ল্যাশ ফাইল ডাউনলোড করে রিকভারিতে ফ্ল্যাশ করেও আনরুট করে নিতে পারেন আপনার সাধের এন্ড্রয়েড ডিভাইসটি।
বুট লোডার কী ও কিভাবে আনলক করে?
বুট লোডার হলো সিস্টেমের দরজা।
যা নরমাল ইউজার ও সুপার ইউজারকে আলাদা করে রাখে।
এটি দিয়ে বর্তমান সময়ের ফোনগুলো লক করে দেয়া হয়ে থাকে।
অনেকসময় অনেকে না বুঝে হুটহাট ডিভাইস রুট করে ফেলে/অন্যকোনো সিস্টেম লেভেলের কাজ করে ফেলে।
তখন ডিভাইসে সমস্যা দেখা দেয়।
তাই ডেভেলপাররা একটি প্রাইমারি সিকিউরিটি লক দিয়ে রাখে, যাতে কেউ সহজে সিস্টেমের কোনো ফাইলে এক্সেস না পায়।
যাকে আমরা বুটলোডার হিসেবে জানি।
যেসব ডিভাইসে বুটলোডার লক করা থাকে, সেগুলোতে Custom Recovery ইন্সটল থেকে শুরু করে যেকোনো কাজ করার করার পূর্বে আনলক করে নিতে হয়।
তানাহলে এসব ইন্সটল করা যাবেনা।
বুট লোডার আনলকের পদ্ধতি একেক ডিভাইসে একেকরম।
তাই এটিও সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায়না।
তবে প্রত্যেক কোম্পানি বুটলোডার আনলক সাপোর্ট করে এবং নিজেরাই অনলাইনে এটা করে দেয়।
তাই এটা নিয়ে বেশি চিন্তার কিছু নেই।
তবে আমার মতে MI ব্রান্ডের ফোনগুলোতে এই কাজগুলো করা সহজ।
এশিয়ান ইউজার বেশি+ভালোভালো ডেভেলপাররা প্রায়ই এশিয়ান।
তাই খুব ভালো সাপোর্ট পাওয়া যায়।
কাস্টম রম কী ও কেনো?
একটা ডিভাইস কেনার সময় যেই রম দেয়া থাকে, সেটা হলো Stock Rom.
কিন্তু আপনার হঠাৎ মনে হলো যে আইফোনের মত ডিজাইন ও ফিচার থাকলে কতই না ভালো হতো।
অথবা আপনি Samsung ইউজার হয়েও MI এর সব ফিচার ব্যবহার করতে চান।
তাহলে আপনাকে কাস্টম রমের দ্বারস্থ হতে হবে।
কাস্টম রম আপনার ডিভাইসের হার্ডওয়্যার বাড়াতে পারবেনা ঠিকই, কিন্তু অনেক অতিরিক্ত সুবিধা পাবেন যা আগে ছিলোনা।
যেমন, আপনার বন্ধুর OnePlus 7 Pro আছে।
তার ফোনের ইউজার ইন্টারফেস আপনার খুব ভালো লাগে।
কিন্তু এতো দামি ফোন কেনার সামর্থ্য নেই।
তাই আপনি OnePlus 7 Pro এর রমটাকে পোর্ট করে কাস্টম রম হিসেবে আপনার ফোনে ইন্সটল করলেন।
ফলে আপনার ফোনটি বাহ্যিকভাবে আগের মত থাকলেও ইউজ কতে গেলে দেখবেন পুরো ফোনটাই OnePlus 7 Pro হয়ে গেছে।
ফলে আপনিও আপনার বন্ধুর মতো তার ফোনের সব ফিচার ইউজ করতে পারবেন।
অর্থাৎ, কাস্টম রম হলো স্টক রমের বাইরে সেসব রম যা আপনার ডিভাইসে স্টক রমের পরিবর্তে ইউজ করতে পারেন।
এই রম অন্য ডিভাইস থেকে পোর্ট করা হতে পারে। আবার কোনো ডেভেলপারের তৈরি ও হতে পারে।
মোদ্দাকথা, স্টক রমের বাইরের সব রমই কাস্টম রম।
কাস্টম কার্নেলের সংজ্ঞা ও এর ব্যবহার:
কোনোকিছু চালনা করতে একজন চালক লাগে।
ইঞ্জিনের ক্ষমতার বাইরে যত দক্ষ হয় ঐ জিনিসটাও ঠিক ততটাই ভালোভাবে চলে।
এন্ড্রয়েড সিস্টেমের জগতে kernel -কে ও আমরা সিস্টেমের চালক হিসেবে বিবেচনা করতে পারি।
কারণ, এন্ড্রয়েড সিস্টেমের সব প্রসেসিং এর অধীনেই হয়ে থাকে।
তাই কার্নেল চাইলেই কোনো কাজকে ধীর বা গতিশীল করতে পারে।
স্টক রমে অফিসিয়ালি সবকিছু একটি নির্দিষ্ট প্যারামিটারে সেট করা থাকে।
ফলে সবকিছু ব্যালেন্সড পর্যায়ে থাকে।
অনেকসময় হয় কী, নির্দিষ্ট গতিতে চলতে থাকা ফোনটাকে বোরিং লাগতে শুরু করে।
তাই ইচ্ছে করে কিছুটা গতি বাড়ানোর। আবার অনেকসময় মনে হয় গতি না বাড়িয়ে বরঞ্চ ব্যাটারি ব্যাকাপটা বাড়াই।
আর এই কাজগুলো করার জন্য দরকার হয় Kernel এর দ্বারস্থ হওয়ার।
কার্নেলকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে চাইলে এই কাজগুলো করিয়ে নেয়া সম্ভব।
সেজন্য দরকার সিস্টেমের মালিক হিসেবে নিজেকে প্রমাণের।
অর্থাৎ, রুট ইউজার/সুপার ইউজার হতে হবে আপনাকে।
তারপর কিছু ভ্যালু চেঞ্জ করে Kernel -কে আপনার কথায় নাচাতে পারবেন।
আবার চাইলে ডেভেলপারদের তৈরি কাস্টম কার্নেল ফ্লাশ দিয়েও আপনার কাজগুলো করিয়ে নিতে পারেন।
কাস্টম কার্নেল দিয়ে চালক পরিবর্তন করিয়ে নিলেন আর সে তার কাজ শুরু করলো।
ব্যাস!
সিস্টেম লেভেলের কাজের আরো কিছু সুবিধা:
- GCam বা Google Camera – বর্তমানে গুগল ক্যামেরা একটি হট টপিক। গুগলের ডেভেলপ করা এই ক্যামেরা এপ্লিকেশনের সফটওয়্যার অপ্টিমাইজেশন এতটাই উন্নত যে, এই ক্যামেরায় ছবি তুললে অন্য যেকোনো ক্যামেরায় তোলা ছবির চেয়ে কয়েকগুণ ভালো ছবি আসবে। আর এর নাইটমোড নিয়ে তো কোনো কথা-ই হবেনা। রাতের অন্ধকারেও দিনের মতো ছবি আসলেই ভালো দেখায়। যাইহোক, এই ক্যামেরাটি ইন্সটল করতে গেলে প্রয়োজন হয় camera2api enable থাকার। বর্তমান বাজারের কিছু ফোনে এটি চালু করা থাকলেও অধিকাংশ ফোনেই এটি চালু থাকেনা। ফলে রুট করে/কাস্টম রিকভারির সাহায্যে এটি চালু করতে হয়। অন্যথায় GCam ঠিকমতো কাজ করেনা।
- Hacking – বর্তমানে হ্যাকিং এন্ড্রেয়েডেও চলে এসেছে। যেহেতু এটি লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম তাই এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। ওয়াইফাই হ্যাকিং/এটাকিং থেকে শুরু করে MITM – Man in the Middle এর মতো অ্য়াটাকে ও রুট পারমিশন লাগে। আবার Termux এর কাজেও লাগে। এরকম শতশত কাজে রুট পারমিশন অবশ্যই প্রয়োজন।
- Spoofing -অনেকসময় বিভিন্ন কাজে নিজেদের লোকেশন স্পুফিং/ফেইক লোকেশন শো করাতে হয়। VPN ইউজ করলে সুনির্দিষ্ট কোনো যায়গার লোকেশন পাওয়া যায়না। তাই স্পুফিং ই একমাত্র ভরসা। এছাড়াও Mac ID, Device ID ইত্যাদি পরিবর্তনেও রুট পারমিশনের প্রয়োজন।
- Modding -বিভিন্ন এপ মোডাইফাই করার এপ্লিকেশন, যেমন: Lucky Patcher, Jasi Patcher ইত্যাদি ব্যবহার করে এক্সট্রা সুবিধা নিতে গেলেও ডিভাইস রুট করতে হয়।
বর্তমানে কিছু Virtual OS এপ আছে যা দিয়ে একই ফোনে দুটো এন্ড্রয়েড ফোনের মতো সুবিধা নেয়া যায় এবং এগুলোতে রুট ও অটো দেয়া থাকে। ফলে রুট লেভেলের ছোটখাটো কাজগুলো এই এপগুলো দিয়েই সারানো যায়।
নোট:
এন্ড্রয়েডের জগত এতটাই বিশাল যে এতে ঢুকলে কুলকিনারা খুঁজে পাবেনা কেউ-ই। আপনি যতই ঘাটাঘাটি করবেন ততই নতুন দিগন্ত উম্মোচন করবেন। তাই এই জগতে কেউই সবজান্তা নয়। নতুন নতুন সমস্যা আসছে, আবার এর সমাধান ও বের হচ্ছে। তবে এতদিনে একটা বিষয় আমি ভালোভাবেই বুঝেছি, এন্ড্রয়েড ডিভাইসের হার্ডওয়্যার যতক্ষণ পর্যন্ত ঠিক থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত ডিভাইস নষ্ট হওয়ার কোনো চান্স নেই। বড়জোর ব্রিক করবে। এরপর এটা বাইপাস করে একবার ফ্ল্যাশ দিলেই খেল খতম। তাই অযথা টেনশন না নিয়ে সবকিছু ভালোভাবে জেনে লেগে পড়ুন কাস্টমাইজেশনে।
আর ততক্ষণে পড়ে নিন পূর্ববর্তী সময়ে আমার লেখা রুট সম্পর্কিত কিছু আর্টিকেল।
[Root & Non Root] Lucky Patcher এর কাজ এবং ব্যবহার (সম্পূর্ণ)!
[RooT-Custom Recovery]ফোন স্লো?নো টেনশন!RawRZ (all in one) tweak আছেনা?
[Xposed/Root] বেস্ট মডিউল Wanam Xposed রিভিউ ও বিস্তারিত।
[Root/Xposed] Xposed Framework এবং Xposed Module বৃত্তান্ত (সম্পূর্ণ)।
বিঃদ্রঃ
প্রায় ১ বছর ধরে ড্রাফটে অবহেলিতভাবে পড়ে থাকা এই আর্টিকেলটি Shakib Molla ভাইয়ের বারবার অনুরোধে সম্পন্ন করলাম।
দীর্ঘ বিরতিতে থাকায় শেষটা যতটা ভালো হওয়ার কথা ছিলো ততটা হয়নি।
কিছু তথ্যের ঘাটতিও থাকতে পারে। আশাকরি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
এই আর্টিকেলে সংযুক্ত সবগুলো ছবি-ই অনলাইন থেকে সংগৃহীত।
কিন্তু প্রতিটা অক্ষর আমার আঙ্গুলের চাপেই সৃষ্টি।
দৃষ্টি আকর্ষণঃ
বরাবরের মত আবারও বলছি,
আমার লেখা কপি করার চিন্তাও করবেন না।
সুস্থ্য মস্তিকের মানুষ হলে,
আশা করি মনে রাখবেন কথাটা।
আর একান্তই যদি কোনো প্রয়োজন হয়,তবে ফেইসবুকে ও টেলিগ্রামে নক করতে পারেন।
আর ইচ্ছে করলে আমার YouTube চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন।
নিয়মিত আপডেট পেতে আশা করি Subscribe করে রাখবেন।
ভালোবাসা ভাই! <3
আমি Vivo ইউজ করিনি এখনো।
এটা হয় কিনা দেখুন।
https://youtu.be/qnJtKmcXzfE
tokhon ami chilam contributor
akhon hoyechi author
অনেককিছুই চেঞ্জ হয়েছে এতোদিনে।
যদিও আমি একজন Advance user, ২-৩ দিন পর পর ই রম চেঞ্জ করি ??
Beginner দের জন্য আপনার লেখাটা পুরোপুরি হেল্পফুল হবে ☺
পরে আর করা হয়নি।
vai amar j2 core er custom recovery kutai pabo and install without pc ????????????
plse ans
পাশাপাশি ইউটিউবে ও খুঁজে দেখুন।
আশাকরি পেয়ে যাবেন।
আর স্যামসাং ফোনের জন্য খুব সম্ভবত পিসি লাগবেই।
আসলে আমার নোকিয়া ২ এন্ডোয়েড ফোনটি আপডেটের সময় অফ হয়ে যায়, এরপর থেকে অন করতে গেলে অটোমেটিক রিকোভারি মোডে চলে আসে,অথবা লোগোতে হ্যাং হয়ে থাকে।
এটার একটি সলিউশন দিন প্লিজ।??
গুগল/ইউটিউবের সাহায্য নিন।
ধন্যবাদ।
vai aponar aro post chai..
asa kori niomito hoben…
আগের মতো একটিভিটি নেই কারো।
লেখকদের কেউ উৎসাহ দেয়না এখন।
ইমরুজ ভাই একটা রিকোয়েস্ট,
Lava iris 88 (Oreo 8.1)এর জন্য একটা কাস্টম রিকভারি পোর্ট করে দিবেন প্লিজ?
সরি।
আর কেউ আগে থেকে করে শেয়ার করলে গুগলসার্চ করে পাবেন।
একটু নতুন প্রজন্মের ফোন হলে এটা নিয়ে ঘাটাঘাটি না করা-ই বেটার হবে।
Xposed Magisk ভার্সন ট্রাই করুন।
Android 7+ হলে।
তাই রিকভারি ইন্সটল করে রুট করার ট্রাই করুন
এখন কি ডেভলপার অপশনের allow bootloader to unlocked এই অপশন অফ করে রাখা যাবে??
এধরণের অপশনগুলো চালু রাখা-ই উত্তম।
অবশেষে নতুন জীবন পিরে পেল।
Ekhon ami ki korte pari
ami custrom Room+Root o korte chai apatouto king root diye root kora
plz help me vai
fb te contract korle valo hoi:www.facebook.com/SOHAN8448
বিস্তারিত গুগল ও ইউটিউবে।
sob golmal bepar.
Twrp paoya jai na phoner model moto.
kivabe twrp port korbo, tar tutorial daw. ager post gula not working
কমেন্ট চেক করুন।
রিকভারি পোর্টিং নিয়ে RiadRox ভাই পোস্ট করেছিলেন।
এ বিষয়ে আমার অভিজ্ঞতা কম।
ধন্যবাদ।
?
পোস্টে উল্লেখ আছে, প্রত্যেক ডিভাইসের ক্ষেত্রে মেথড ভিন্ন ভিন্ন।
তাই আগে রিকভারি খুঁজে বের করুন।
তারপর ফ্লাশ দিয়ে কাজ শুরু করুন।
একদম সহজ, যদি আপনার ফোনের জন্য কাস্টম রিকভারি খুঁজে পান, তবে।
কাস্টম রিকভারি ইন্সটল করে রিকভারি দিয়ে SuperSu/Magisk ফ্লাশ করলেই কাজ হবে।
এন্ড্রয়েড 5 এর নিচে হলে এপ দিয়ে ট্রাই করতে পারেন।
তবে এখনকার ফোনগুলো এই মেথড কাজ করেনা বললেই চলে।
তাই উল্লেখ করিনি।
এরকম আরো পোষ্ট চাই
না-ও পেতে পারেন।
তাই লেখা হয়না।
একটিভ থাকা হয়না আগের মতো।
Vai OTG unsupported phone e OTG enable korar kono way ase…..root korar por….or any how.?
Symphony V99+ bootloader unlock korte partsina. Kivabe unlock korbo? Kinba plz give a solution for root symphony v99+.
Plz bro plz, it will be helpful. Thanks
একেক ফোনের সিস্টেম একেক রকম।
Super su change kore…
Magisk Manager nite chai!
Magisk manager er link pls….!!!!!
তাও একবার পিসি দিয়ে স্টক রম ফ্লাশ করে দেখতে পারেন।
২০২০ এর রিপ্লাই ২০২৪ এ দিলাম।
এটি হার্ডওয়্যার রিলেটেড।
তবে OTG ডিএক্টিভেট থাকলে রুট করে পারা যায়।
vaiya custom kernel or kernel change kore kivabe ektu bolben?? ?
একেক ফোনের সিস্টেম একেক রকম হয়।
কম্পিউটার দিয়ে স্টক রম ফ্লাশ দিলেই আবার ঠিক হয়ে যাবে।”
“তাই রুট করার পরে আর কোনো টেনশন নয়।
শুধু রুট করার পরেই না, কাস্টম রিকভারি ইন্সটল করার পরে আর কোনো টেনশন নেই।”
এই দুইটার মানে বুঝলাম না, ভাইয়া?
আগে ব্যাকাপ নিবেন।
তাহলে, পরে যদি ফোন ব্রিক করে, তবুও কোনো সমস্যা নেই।
ব্যাকাপটা রিস্টোর করলেই ঠিক হয়ে যাবে।
তারপরেও ঠিক না হলে অফিসিয়াল যে রম ইন্টারনেটে পাওয়া যায় সেটি পিসি দিয়ে ফ্লাশ দিলেই ফোন আবার আগের মত চলবে।
যদিও হেল্প কতটা পাবেন জানিনা।🥲
কিন্তু রিস্ক নিতে হবে। পারবেন রিস্ক নিতে?😁
অনেকে ভয় পায়, আবার অনেকের পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকায় ভুল জানে।
আর্টিকেল পড়লে মোটামুটি ক্লিয়ার হওয়ার কথা সবার।