১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সবচেয়ে বড়
সুবিধা হলো, একে নিজের ইচ্ছেমতো
সাজাতে পারবেন। এ ছাড়া অসংখ্য
অ্যাপের ব্যবহারে ব্যাপক সুবিধা
ভোগ করা যায়। আবার লঞ্চার
ব্যবহারের মাধ্যমে মোবাইলের
অ্যাপগুলোকে সাজিয়ে রাখতে
পারবেন।

২. গুগলের পুরো সুবিধা মিলবে
কেবলমাত্র অ্যান্ড্রয়েডে। জিমেইল,
ক্যালেন্ডার, ফটোস এবং অন্যান্য
দারুণ কিছু অ্যাপ পাবেন। আরো আছে
গুগলের ভয়েস অ্যাসিস্টেন্ট। এ ছাড়া
সর্বসাম্প্রতিক সংস্করণ
মার্শমেলোতে গুগল নাউ নামের
লঞ্চার দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া
মার্শমেলোর সঙ্গে গুগল সার্চ অপশন
পাবেন। সেখান থেকে যখন তখন সার্চ
দেওয়া সম্ভব।

৩. অ্যাপগুলোর সঙ্গে আপনি কি
শেয়ার করছেন তা সহজে জানা যায়।
সেটিং মেনুতে গিয়ে
অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজারে গিয়ে
নির্দিষ্ট অ্যাপের ক্ষেত্রে
‘পারমিশন’-এর তালিকা পাবেন। নতুন
অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণে পারমিশনের
ওপর কিছুটা নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাবেন
আপনি।

৪.আরেকটি মজার বিষয় হলো, বিভিন্ন
অ্যাপের বিশেষ কিছু ফাংশন

অটোমেটিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে
পারবেন। যে ব্রাউজার ভালো লাগে
বা যে পিডিএফ রিডারটি পছন্দ তা
এমনিতেই চলে আসবে। ফোনটি
আপনাকে ডিফল্ট অ্যাপ সেটআপ করে
নিতে বলবে। করে নিলেও পরে
সেটিংস থেকে ‘ক্লিয়ার ডিফল্টস’
করে নিতে পারবেন।

৫. মোবাইলের ডেটা ব্যবহার
পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। সেটিংস
মেনুতে ডেটা ইউজেস নামে অপশন
পাবেন। অ্যান্ড্রয়েডে আছে বিল্ট-ইন
ডেটা ট্র্যাকার।

৬. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলোকে
নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারবেন। অনেক
অ্যাপ রয়েছে যা ব্যবহার করা হয় না।
এদের কিছু আবার মুছেও ফেলা যায়
না। তবে এদের ডিসঅ্যাবল করা যায়।

৭. ব্যাটারির শক্তি আধুনিক
স্মার্টফোনের বড় সমস্যা। তবে
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ব্যাটারির শক্তি
বাঁচানোর মোড দেওয়া হয়েছে।

৮. যেকোনো বিষয়কে আরো উন্নততর ও
দ্রুত ব্যবহার করতে নিজেই একজন
ডেভেলপার হয়ে উঠতে পারেন।
সেটিংসয়-এ ‘অ্যাবাউট দিস ফোন’
অপশন থেকে ডেভেলপার হয়ে যেতে
পারেন। সেখানে পাবেন বিল্ড নম্বর।
সেখানে আই অ্যাম কমপ্লিটলি
সিরিয়াস অ্যাবাউট দিস অংশে সাত
বার চাপ দিলেই ডেভেলপার বনে
যাবেন।

৯. সেটিংস-এ যেতে পারবেন খুব দ্রুত।
নোটিফিকেশন মেনু থেকে দ্রুত

সেটিংস পেয়ে যাবেন।
অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণে কুইক সেটিংস
মেনু পাবেন অনয়াসে।

১০. একযোগে একাধিক কাজ করতে
পারবেন। একসঙ্গে দুটো অ্যাপ্লিকেশন
চলবে এতে। সম্প্রতি যে অ্যাপগুলো
নিয়ে কাজ করেছেন তা একটি হোম
বাটনে থাকে। সেখানে চাপ দিয়ে
ধরে রাখুন। বিচ্ছিন্ন স্ক্রিন আকারে
অ্যাপগুলো চলে আসবে। সেখান
থেকে বাছাই করে নিতে পারবেন।

১১. গেসচার সার্চ একটি দারুণ পদ্ধতি।
আঙুলের আঁকিবুকিতে নানা কমান্ড
দিতে পারবেন। আপনি স্মার্টফোনে
প্রায় সবাই খুঁজে পাবেন। শুধু নির্দিষ্ট
নির্দেশের জন্যে গেসচার ঠিক করে
নিন।

১২. দ্রুত ক্যামেরায় ঢুকতে পারবেন।
অনেক মডেলের স্মার্টফোনে আঙুলের
এক স্পর্শেই ক্যামেরা চালু অবস্থায়
পাওয়া সম্ভব। এ ছাড়া অ্যান্ড্রয়েড
ডিভাইসের লক স্ক্রিনেই ক্যামেরার
শর্টকাট রয়েছে।

5 thoughts on "অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ১২টি সুবিধাজনক কৌশল"

  1. IFthekhar ahamed Subscriber says:
    ভাই অ্যাবাউট দিস অংশে সাত
    বার চাপ দিছি এর সুবিধা কি বলবেন please
  2. errorrr@3 Contributor says:
    vai 8 no. ongse বিষয়কে আরো উন্নততর ও
    দ্রুত ব্যবহার করতে bisoyta aktu bujiye bolben built number e koyekbar click deoyar por likha dilo you are now develper kintu kisui bujte parlam na
  3. MD MOSHIUR Author says:
    Good post bro.Go ahed
  4. nk tanim Contributor says:
    আচ্ছা ভাই আমার মোবাইল সম্পনি ললিপপ আমি কি আমার ফোনে মার্সোলো আপডেট দিতে পারবো,,,,,প্লিজ একটু জানান।
    1. Rouf Author Post Creator says:
      Na

Leave a Reply