আস্সালামু আলাইকুম।
সবাই কেমন আছেন।
এতক্ষণে নিশ্চয়ই উপরের টাইটেল দেখেছেন।
সীমিত পরিসরে যখন ফেসবুকের যাত্রা
শুরু হয়েছিলো তখন থেকে আজ পর্যন্ত
দীর্ঘ সময় জনপ্রিয় সামাজিক
যোগাযোগের এই মাধ্যমটি বন্ধ রাখার
নীতিগত কোন সিদ্ধান্ত হয়নি,তবে
বিভিন্ন কারনে 2008 সালে একবার
একটানা সাত ঘন্টা বন্ধ ছিলো
সার্ভারের সমস্যার কারনে. এরপর 2011
সালে দুই ঘন্টার জন্য বিশ্ব ব্যাপী কেউ
এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমটি
ব্যাবহার করতে পারেনি.
ফেসবুক অফিস (জেনসলার) ফেসবুক
তখন মার্ক জুকারবার্গ ঘোষণা
দিয়েছিলো সামাজিক যোগাযোগের
এই
মাধ্যমটি আর কখনো সার্ভারের
কিংবা
অন্য কোন কারণে বিনা নোটিশে বন্ধ
থাকবে না.সেই থেকে ফেসবুক নিরন্তন
ভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছে সমগ্র
বিশ্ববাসী কে.
নির্মাতা কয়েকটি প্রতিষ্ঠান গুরুতর
অভিযোগ তুলেছেন,ফেসবুকের যে apps
টি আছে সেখানে কিছু উচ্চমাত্রার
সংকেত আছে এবং এই কারনেই স্মার্ট
ফোনের চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়.
এই অভিযোগের ব্যাপারে ফেসবুক
কতৃপক্ষ প্রথমে কিছু না বললেও
গতকালের এক কার্যবিবরনী সভায়
রিস্ক
অপারেশন ম্যানেজমেন্ট থেকে
ডোনাল্ড ডি জেনি বিষয়টি উপস্থাপন
করেন এবং এই বিষয়ে অতিদ্রুত কি
সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে সেটি
মার্কের
কাছে জানতে চান.
মিটিংয়ে যাবার পথ
যৌথ আলো আলোচনা শেষে
পরবর্তীতে
কয়েকটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং
ব্লগ পোষ্টের মাধ্যমে সেটা ফেসবুক
সকলকে জানিয়ে দিয়েছেন ইতোমধ্যে.
ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে ফেসবুক
জানিয়েছেন,অতি উন্নত সেবা সবার
কাছে পোঁছে দেবার জন্য ফেসবুক
কতৃপক্ষের চেষ্টা অব্যাহত আছে,সেই
সুত্র ধরে আগামী মার্চে কয়েকটি
দেশে
করা
হবে,সার্ভার রি লোড এবং ফেসবুক
apps
সময়োপযোগী করার জন্য বিশ্বব্যাপী
তিন দিন ফেসবুক ব্যাবহার করতে
বিড়ম্বনার শিকার হতে পারেন
ব্যাবহারকারীরা,মার্চের 22 থেকে 25
তারিখ পর্যন্ত বন্ধ থাকতে পারে,তবে
একনাগাড়ে 72 ঘন্টা বন্ধ থাকবে কিনা
সেটা মার্ক জুকারবার্গ পিতৃত্বকালীন
ছুটি শেষে সিদ্ধান্ত নিবে এবং
সবাইকেই পুনরায় জানিয়ে দিবেন.
সবাইকে ধন্যবাদ । সুস্থ্য থাকুন ভাল
থাকুন এবং সব সময় TrickBDএর
সাথেই থাকুন
সৌজন্যঃ
ট্রিকপ্রিয় ডট কম
পৃথিবী র সব মানুষ তো হা কইরা থাকবে?
🙂