১. নিজের প্রকৃত নাম কিংবা
মানুষের
নাম হয় এমন নাম ব্যবহার করুন। পথহারা
পাখি বা এই টাইপের নাম ব্যবহার
না
করা উচিত। নামের আগে ডাক্তার,
ইঞ্জিয়ার, এমপি, ডক্টর বা এ ধরণের
কিছু থাকলে ফেসবুক অথরিটি তা
চেক
করে।
২. মূল নাম এবং ইউজার নেম যেন মিল
থাকে। যেমন নাম জসীম উদ্দীন আর
ইউজার নেম যদি করিম উদ্দিন হয়
তাহলে ফেসবুকের নিয়ম ভঙ্গ করা হয়।
দুই
বা তার বেশি বার নাম চেঞ্জ
করলে
আইডি বন্ধ করে দিতে পারে।
৩. আইডি অবশ্যই মোবাইল দিয়ে
ভেরিফাই করে রাখবেন। টু স্টেপ
ভেরিফিকেশন বা লগইন এপ্রুভাল
একটিভ করে রাখবেন যেন কেউ বা
নতুন
কোন ডিভাইস/কম্পিউটার থেকে
এক্সেস করতে হলে এসএমএস-এর
মাধ্যমে
আসা কোড দিতে হয়। পাসওয়ার্ড ও
রিমেম্বার কম্পিউটার/ডিভাইস
দিলে
বার বার কোড দেয়া লাগবে না।

৪. প্রোফাইলে নিজের ছবি প্রকৃত
ছবি
ব্যবহার করা ভাল। এতে করে অন্য
কেউ
আপনার ছবি ব্যবহার করতে পারবে
না।
৫. ফেসবুকের পাসওয়ার্ডের সাথে
যেন
অন্য কোন ইমেইল বা ওয়েবসাইটের
পাসওয়ার্ড যেন এক না হয়।
৬. একটি মোবাইল/ল্যাপটপ/
কম্পিউটারে
একটি আইডি ব্যবহার করা। যদি
একাধিক
আইডি ব্যবহার করতে হয় তাহলে
ভিন্ন
ব্রাউজার ব্যবহার করা উচিত। যেমন
মোজিলা ফায়ার ফক্সে কোনো
আইডি ব্যবহার হলে অন্য আইডি
ব্যবহারের সময় ক্রোম বা অপেরা
ব্যবহার
করুন। মোবাইলে ফেসবুক এপস ব্যবহার
করলে একাধিক আইডি যেন লগইন না
করা হয়।
৭. কোন ধরণের সন্দেহজনক লিংকে
ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন।
পর্নো
সাইট দেখতে হলে ভিন্ন ব্রাউজার
ব্যবহার করুন। তবে কাউকে পর্নো ছবি
পাঠালে সে যদি রিপোর্ট করে
তাহলে ফেসবুক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা
নিবে।
৮. বিভিন্ন ফেসবুক এ্যাপস আছে
যেমন
বেস্ট ফ্রেন্ড, ভাগ্য গণনা, ফটো
এডিটিং, লাকি নম্বর, অটো লাইক
ইত্যাদি। এগুলো থেকে বিরত থাকুন।
সবচেয়ে ভাল উপায় – সেটিংস এ
এপ্লিকেশন প্লাটফরম ডিজেবল করে
দেয়া।
৯. একটি নির্দিষ্ট পোস্ট বা সংবাদ
দুই
বারের বেশি কোন গ্রুপ বা
আইডিতে
পোস্ট করা উচিত নয়। এতে ফেসবুকের
ব্লগ একে স্প্যাম মনে করে।
১০. অনেক সময় লাইক দেয়া ব্লক করে
দেয়া হয়। এর কারণ কারো পোস্টে
কমেন্ট করলে সে যদি ঐ কমেন্ট
রিপোর্ট করে তাহলে লাইক লক করে
দেয়া হয়।
১১. এক সাথে বেশি সংখ্যক
মানুষকে
ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানো
অনুচিত।
অপরিচিত কাউকে রিকোয়েস্ট
পাঠালে সে যদি ইগনোর করে
রিপোর্ট করে তাহলে শাস্তিমূলক
ব্যবস্থা নেয়া হয়।

Leave a Reply