ইকুইফ্যাক্স-এর পক্ষ থেকে বলা হয়, অপরাধীরা এই ঘটনায়
গ্রাহকদের সামাজিক নিরাপত্তা নাম্বার, জন্ম তারিখ
ও ঠিকানার মতো তথ্যের নাগাল পেয়েছে। এতে
ক্ষতিগ্রস্থ যুক্তরাজ্য ও কানাডার নাগরিকরাও
ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে বিবিসি’র প্রতিবেদনে উল্লেখ
করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির মূল গ্রাহক আর বাণিজ্যিক ক্রেডিট
ডেটাবেইসগুলো বেহাত হয়নি।
ইকুইফ্যাক্স জানিয়েছে, হ্যাকাররা চলতি বছরের মে
মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে জুলাইয়ের মধ্যে তথ্য
লঙ্ঘনের ঘটনাটি টের পায়।
অন্যান্য তথ্যের সঙ্গে হ্যাকাররা প্রায় ২০৯০০০ জন
গ্রাহকের ক্রেডিট কার্ডের তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি বলে, তারা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য আর
কানাডার নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে পরবর্তী পদক্ষেপ
নিয়ে কাজ করবে। সেই সঙ্গে এক বছরের জন্য বিনামূল্যে
ক্রেডিট পর্যবেক্ষণ ও চুরি ঠেকানোর সুরক্ষা দেবে
তারা।
যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার নিরাপত্তা লঙ্ঘনগুলো মধ্যে এটি
সবচেয়ে বড় ঘটনাগুলোর মধ্যে একটি– বলা হয়েছে
প্রতিবেদনটিতে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী রিচার্ড স্মিথ এই
ঘটনাকে ‘হতাশাজনক’ ও ‘আমরা যা আর আমরা যা করি
আখ্যা দিয়েছেন।
সুত্রঃBDnews24
Share:
please আমাকে tuner করেন
please আমাকে tuner করেন