মহান আল্লাহ তা’য়ালা শেষ নবী
হযরত
মুহাম্মদ (সা.) এর উম্মতদের জান্নাত
লাভের
পথকে করেছেন অত্যন্ত সহজতর। আর
জাহান্নামের আগুনের পথকে
করেছেন খুবই
কঠিন। আর এ কারণে কোন ভাল
কাজের
নিয়্যত করলেই শুরু হয় সওয়াব।
অপরদিকে
খারাপ কাজ সংগঠিত হওয়ার পর
লেখা হয়
পাপ। জান্নাত লাভের সহজ
রাস্তাগুলো
সম্পর্কে একাধিক হাদিস রয়েছে।
তার
মধ্যে একটি হাদিস নিম্নরূপ:
আবূ উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে
বর্ণিত,
তিনি বলেন: আল্লাহর রাসূল
বলেছেন: “যে
ব্যক্তি প্রতি ফরয নামায শেষে
আয়াতুল
করতে
মৃত্যু ছাড়া কোন কিছু বাধা হবে না।
(সহীহ
আল্ জামে :৬৪৬৪)
দোয়াটি নিম্নরূপ:
দোয়াটির বাংলা উচ্চারণ:
আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল
হাইয়্যুল
ক্বইয়্যুমু লা তা খুজুহু সিনাত্যু ওয়ালা
নাউম।
লাহু মা ফিছছামা ওয়াতি ওয়ামা
ফিল
আরদ্। মান যাল্লাযী ইয়াস ফায়ু ইন
দাহু
ইল্লা বি ইজনিহি ইয়া লামু মা
বাইনা
আইদিহিম ওয়ামা খল ফাহুম ওয়ালা
ইউ
হিতুনা বিশাই ইম্ মিন ইল্ মিহি
ইল্লা
বিমা সাআ ওয়াসিয়া কুরসিইউ হুস
ছামা
ওয়াতি ওয়াল আরদ্ ওয়ালা ইয়া উদুহু
হিফজুহুমা ওয়াহুয়াল আলিয়্যূল
আজীম।
হজরত আলী (রা.) বলেন, আমি
রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি,
ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ সালাতের পর
আয়াতুল
কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাত
প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় হয়ে
আছে। যে
ব্যক্তি এ আয়াতটি বিছানায় শয়নের
সময়
পড়বে আল্লাহ তার ঘরে,
প্রতিবেশীর ঘরে
এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি
বজায়
রাখবেন। (সুনানে বাইহাকী)