আসসালামুয়ালাইকুম
, আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমি আপনাদের কয়েকটি পর্বে জানাবো কোরআন শরীফের ও হাদীসের আলোকে নারীকে যে যে সম্মান দেয়া হোয়েছে সে সম্পর্কে।
চলুন শুরু করি:
কন্যা হিসেবে নারীর সম্মান
মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘মেয়েশিশু বরকত (প্রাচুর্য) ও কল্যাণের প্রতীক।’ হাদিস শরিফে আরও আছে, ‘যার তিনটি, দুটি বা একটি কন্যাসন্তান থাকবে; আর সে ব্যক্তি যদি তার কন্যাসন্তানকে সুশিক্ষিত ও সুপাত্রস্থ করে, তার জান্নাত নিশ্চিত হয়ে যায়।’
বোন হিসেবে নারীর সম্মান
মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘কারও যদি কন্যাসন্তান ও পুত্রসন্তান থাকে আর তিনি যদি সন্তানদের জন্য কোনো কিছু নিয়ে আসেন, তবে প্রথমে তা মেয়ের হাতে দেবেন এবং মেয়ে বেছে নিয়ে তারপর তার ভাইকে দেবে।’ হাদিস শরিফে আছে, বোনকে সেবাযত্ন করলে আল্লাহ প্রাচুর্য দান করেন।
আমি আপনাদের হাদিসের আলোকে বিষয়টি বুঝিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছি সবাই ভাল থাকবেন খোদা হাফেজ।
5 thoughts on "কোরআন ও হাদিসের আলোকে নারীর অবস্থান পর্ব ২: কন্যা ও বোন হিসেবে নারীদের সম্মান"