এই বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত
মোট ২টি পাতার মধ্যে ২টি
পাতা নিচে দেখানো হল।

ইসলামি স্বর্ণযুগ

বাইতুল হিকমাহ

ইসলামি স্বর্ণযুগ

খিলাফতেরি সম্প্রসারণ, ৬২২-৭৫০।
মুহাম্মদ (সা) এর অধীনে
সম্প্রসারণ, ৬২২-৬৩২
রাশিদুন খিলাফতের
অধীনে সম্প্রসারণ, ৬৩২-৬৬১
উমাইয়া খিলাফতের
অধীনে সম্প্রসারণ, ৬৬১-৭৫০

ইসলামি স্বর্ণযুগ ৬২২ সালে
মদিনায় প্রথম ইসলামি রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠা ও ইসলামি শক্তির
উত্থানের সময় থেকে শুরু হয়। ১২৫৮
সালে মঙ্গোলদের দ্বারা
বাগদাদ অবরোধের সময়কে এর
শেষ ধরা হয়। ১৪৯২ সালে

ইবেরিয়ান উপদ্বীপের
আন্দালুসে খ্রিষ্টান
রিকনকোয়েস্টার ফলে
গ্রানাডা আমিরাতের
পতনকেও এর সমাপ্তিকাল
হিসেবে গণ্য করা হয়।
আব্বাসীয় খলিফা হারুনুর
রশিদের (৭৮৬-৮০৯) সময়
বাগদাদে বাইতুল হিকমাহর
প্রতিষ্ঠার ফলে জ্ঞানচর্চার
প্রভূত সুযোগ সৃষ্টি হয়।
ফাতেমীয় যুগে (৯০৯-১১৭১)
মিশর সাম্রাজ্যের কেন্দ্রে
পরিণত হয় এবং উত্তর আফ্রিকা ,
সিসিলি , ফিলিস্তিন , জর্ডান,
লেবানন , সিরিয়া, আফ্রিকার
লোহিত সাগর উপকূল, তিহামা ,
হেজাজ ও ইয়েমেন এর অন্তর্গত
ছিল। এই যুগে মুসলিম বিশ্বের
রাজধানী শহর বাগদাদ ,
কায়রো ও কর্ডোবা বিজ্ঞান ,
দর্শন, চিকিৎসাবিজ্ঞান,
বাণিজ্য ও শিক্ষার
বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্রে পরিণত হয়
আরবরা তাদের অধিকৃত
অঞ্চলের বৈজ্ঞানিক
জ্ঞানের প্রতি আগ্রহী ছিল।
হারিয়ে যেতে থাকা অনেক
ধ্রুপদি রচনা আরবি ও
ফারসিতে অনূদিত হয়। আরো
পরে এগুলো তুর্কি, হিব্রু ও
ল্যাটিনে অনূদিত হয়েছিল।
প্রাচীন গ্রিক, রোমান,
পারসিয়ান, ভারতীয় , চৈনিক ,
মিশরীয় ও ফিনিশিয় সভ্যতা
থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান তারা
গ্রহণ, পর্যালোচনা ও
অগ্রগতিতে অবদান রাখে।
তথ্যসূত্র
Hill, Donald R. (1993). Islamic Science
and Engineering . Edinburgh University
Press. ISBN 0-7486-0455-3 .
বাকি পোস্ট দেখুন বাইতুল হিকমাহ

Leave a Reply