অমুসলিম ব্যক্তির যদি কোরআনের প্রতি
ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখে এবং এই বিষয় যদি
নিশ্চিত হওয়া যায় তাহলে তাকে কোরআন হাদিয়া
দেয়া যাবে কারণ হতে পারে তাকে এই কুরআন
দেয়ার কারণে সে দ্বীনের আলো পেয়ে যেতে
পারে।
একজন অমুসলিম কুরআন পড়তে চায়। আমার মনে হয়

তাকে কুরআন দিলে সে কুরআনের সাথে বেয়ায়াবী
করবে না। এমন ব্যক্তিকে কি কুরআন হাদিয়া দেয়া
যাবে?
অমুসলিম ব্যক্তির যদি কোরআনের প্রতি
ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখে এবং এই বিষয় যদি
নিশ্চিত হওয়া যায় তাহলে তাকে কোরআন হাদিয়া
দেয়া যাবে কারণ হতে পারে তাকে এই কুরআন
দেয়ার কারণে সে দ্বীনের আলো পেয়ে যেতে
পারে। অবশ্য সে নাপাক থাকলে সে অজু ও গোসলের
মাধ্যমে পবিত্র হয়ে তবেই সে কোরআন ধরবে। এই
পদ্ধতি তাকে অবশ্যই শিখিয়ে দিতে হবে।
[ফাতাওয়া রহীমিয়া ৬-২৮৩]

9 thoughts on "কোনো অমুসলিমকে কোরআন হাদিয়া দেয়া যাবে কী?"

  1. Shamim Ahmed Shovo Contributor Post Creator says:
    tnx…MD
  2. Nuruzzaman Murad Contributor says:
    al quraner osomman na hole deya jete pare
  3. Shamim Ahmed Shovo Contributor Post Creator says:
    ঠিক কথা বড় ভাই?
  4. Md Khalid Author says:
    ধন্যবাদ ইসলামিক পোস্টের জন্য, একটা বিষয় অবশ্যবাদযোগ করতে হয়, = যতই সম্মান করুক, যত্ন করুক, যদি সে মুর্তি পূজা, গাছ পূজা , কোন ধরণের পূজা না করে তবে দেয়া যায়, আর পূজা করলে এক কথার শিরক করলে দেয়া যাবেনা, কেননা কুরআনের বাণই “নিশ্চয়ই মুশরিক রা নাপাক”, আর এই নাপাকই ওযু গোসলে দূর হয়না। একই ভাবে বা কোন মুসলিম কবর পূজা কবরে সেজদা , কবরের মুর্দার কাছে চাওয়া ইত্যাদিতে লিপ্ত থাকলেও সে মুশরিক।
  5. Md Khalid Author says:
    এডিটেডঃ ———- ধন্যবাদ ইসলামিক পোস্টের জন্য, একটা বিষয় অবশ্য যোগ করতে হয়, = যতই সম্মান করুক, যত্ন করুক, যদি সে মুর্তি পূজা, গাছ পূজা , কোন ধরণের পূজা না করে তবে দেয়া যায়, আর পূজা করলে এক কথার শিরক করলে দেয়া যাবেনা, কেননা কুরআনের বাণই “নিশ্চয়ই মুশরিক রা নাপাক”, আর এই নাপাকই ওযু গোসলে দূর হয়না। একই ভাবে বা কোন মুসলিম কবর পূজা কবরে সেজদা , কবরের মুর্দার কাছে চাওয়া ইত্যাদিতে লিপ্ত থাকলেও সে মুশরিক।
  6. Shamim Ahmed Shovo Contributor Post Creator says:
    md khalid apnake onok tnx…..

Leave a Reply