“”বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম””

.

আস্সালামুআলাইকুম

.


.
আমরা পড়া মুখস্থ করার জন্য কত টিপ্স ব্যবহার করে থাকি। আমরা পরিক্ষার আগে পড়তে বসি তবুও পড়া মুখস্থ হয়না। পড়শোনা করতে হতে সঠিক পদ্ধতি জানতে হবে।

.
যারা স্টুডেন্ট তারা আমার পোস্টটির
AZ সব দেখবেন

.
.
আমাদেরকে কুরআন হাদিস অধ্যায়ন করতে হবে। পড়া বেশি সময় ধরে রাখার জন্য আল্লাহর কাছে চাইতে হবে। হাদিস র্চচা করতে হবে।

কি করলে ব্রেইন সহজে মুখস্থ করতে পারে বা কোন সময় পড়া লেখা করার সময় তা জানতে হবে। আবার কি খেলে আমাদের ব্রেইন এর মেধা বিকাশ হয়। কোন জিনিস করলে আমাদের স্মরণ শক্তি বাড়ে।

.

আমাদের মস্তিষ্ক সতেজ রাখার জন্য কুরআন ও সুন্নাহ প্রতি সজাগ থাকতে হবে। সকালে পড়াশোনা করা উত্তম। আমাদেরকে পড়ালেখা বেশি করতে হবে । যারা পড়লে অতি তাড়াতাড়ি ভুলে যায়। যাদের স্মরন শক্তি কম। তারা কি করবে?

.

.
যাদের মস্তিষ্কে সমস্যা পড়ে তাদের এই টিপস পালন করতে হবে। ব্রেইন ভালো ও সতেজ রাখতে কোরআন ও সুন্নাহ বেশি বেশি পড়তে হবে। আর আল্লাহ কাছে চাইতে হবে।

.

.
আমরা মেধা বাড়ানোর জন্য কত ঔষধ বড়ি খাবার ভিটামিন খাবার খাই । কিন্তু আমাদের মস্তিষ্ক সঠিক রাখার জন্য আমাদেরকে কোরআন ও হাদিস পড়তে হবে। আর মেধা বিবেক স্মরন শক্তি বাড়ানের চরম ঔষধ হলো এই কুরআন।
.

আমরা যত এই কুরআনকে পড়বো ততো আমাদের বিবেক শক্তি মেধা বিবেক ধারনা চিন্তা শক্তি স্মরন শক্তি মস্তিষ্ক পরিষ্কার থাকবে।

.
আপনি যেকোনো পড়া পড়লে মুখস্থ হয়ে যাবে । পড়া মুখস্থ করার বা বেশি সময় ব্রেইনে রাখার জন্য আর কাবার ভিটামিন হরলিক্স ঔষধ নয়।

.
কোরআন পড়লে আল্লাহ আপনার মেধা বিকাশ মেধা শক্তি ব্রেইন সতেজ স্মরন শক্তি ইচ্ছা শক্তি বাড়িয়ে দিবে।

.
মনে রাখার ক্ষমতা বাড়ানের জন্য আমাদেরকে স্মৃতি শক্তি বাড়াতে হবে। মন বুদ্ধি বাড়ানো যায় কোরআনের মাধ্যমে। স্মৃতি শক্তি বা মেধা শক্তি বাড়ানের জন্য কুরআনে সহজ টিপ্স আছে। পরিক্ষা মনোযোগ ও মেধা দিতে কুরআন আমাদের বড় ঔষধ। আবার স্মৃতি শক্তি চিন্তা ধারা সহজে বাড়ানো সম্ভব।

.
তো চলুন যেনে নেই আমাদের কোন সময় এবং কিভাবে এই নিয়ম গুলি পালন করতে হবে একজন সহিহ্ আলেমের মুখে শুনে নেই।

.

লিংক

(কোরআন ও হাদিস দ্বারা জেনে নিন কোন সময় পাড়ালেখা করলে আমরা কখনো ভুলে যাই না।)

.
(ধন্যবাদ পোস্ট টি পড়ার জন্য আমল করতে পাড়লেই আমার লেখা সার্থক)

.
আপনি যদি এরকম ইসলামিক সহিহ্ হেল্থ টিপস পেতে চান! তবেই আমাদের চ্যনেলে Subscribe করবেন। এখানে ক্লিক করুন

16 thoughts on "কোরআন ও হাদিস দ্বারা জেনে নিন কোন সময় পাড়ালেখা করলে আমরা কখনো ভুলে যাই না।(সবাই দেখুন)"

  1. সুন্দর মন্তব্য আশা করি
    1. ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যর জন্য
    1. ধন্যবাদ
  2. Biplop420 Contributor says:
    এক কথা এত বার।
    1. কেন! কোরআন হাদিসের কথা এক কথা দুইবার পড়তে ভালো লাগেনা বুঝি!
  3. Mahbub Subscriber says:
    vai ঠিক বলছেন। আমি আগে যখন কুরয়ান হাদিস পড়তাম তখন পড়া অনেক টাড়াতাড়ি মুখস্থ হইত। কিন্তু এখন আর হয় না। অনেক উপকার করলেন।।। Thnx
    1. (আল্লাহ) আমাদের দ্বিনের সহিহ্ বুঝ দান করুক।
  4. Md Khalid Author says:
    আলহামদুলিল্লাহ, এরকম খুব কমই দেখি যারা পরকাল কে গুরুত্ব দেয়। আল্লাহ মালিক……………… আর অথর ভাই খুব গুরুত্ব পূর্ন কয়েকটি পয়েন্ট ইয়ে এসেছেন। আরোও বিস্তারীত লিখুন।
    1. Md Khalid Author says:
      সরি —— ভাই খুব গুরুত্ব পূর্ন কয়েকটি পয়েন্ট নিয়ে এসেছেন।
    2. আমার অত্যন্ত কষ্টের সাথে বলতে হচ্ছে যে এই পোস্টের ভিও মাএ ৪০০ আর অন্য পোস্ট ছাড়া সাথে সাথে ৯০০+ ভিউ হয়। মানুস ইসলামের প্রতি আগ্রহ না। এটা খুবেই দু:খের বিষয়।
    3. Md Khalid Author says:
      valo manush kom e hoy 😀 keu jodi na dekhe dukkho paben na.NOBI NUH alaihiwsallam 900 bochor dawat diye muslim hoichilo 80 jon. ete tini kintu berthi non. keu take bertho bolle se kufuri korbe.
    4. Md Khalid Author says:
      tobe ek sathe onek point na ene, ekek Ta point ene se somporke bistarito likhle valo hoy. ete apnio khujte gele geyan barbe. Quran, hadis o pora hobe. prochar o hobe.
  5. মো: সোহেল Subscriber says:
    আল্লাহ আপনার ভালো করুক। চালিয়ে যান। ইসলাম আমাদের শান্তির পথ
    1. এরকম মন্তব্য পেলে আজ আরেক টি পোস্ট করবো

Leave a Reply