সম্মানিত পাঠকবৃন্দ এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা বারসিসা এর
ঘটনাটা আলোচনা করছি। এখন আমরা আলোচনা করব বারসিসার এই গল্প থেকে আমাদের জন্য কি কি শিক্ষার বিষয় রয়েছে ।
—————————————-
এই ঘটনা থেকে আমরা অনেক কিছু শিক্ষা পাই।
পথম যে শিক্ষা পাই তা হলো নারী ফেতনা।
নারী ফেতনার ভয়াবহতা বুঝতে হলে আমাদেরকে
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদিসকে উপলব্ধি করতে হবে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: আমি আমার উম্মতের জন্য নারীর থেকে অধিক ফেতনা আর রেখে যাচ্ছি না এ হাদীসটি বুখারী শরীফে বর্ণিত হয়েছে।
অন্য হাদীসে বর্ণিত হয়েছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যখন দুইজন নারী ও পুরুষ একাকীত্ব স্থানে অবস্থান করে তখন তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে শয়তান উপস্থিত হয়। সুতারাং উল্লেখিত হাদীসের মধ্যে দিয়ে আমরা বুঝতে পারি নারি ফেতনা অত্যান্ত ভয়াবহ ফেতনা। এবং শয়তান সবসময় চায় ঈমানদার ব্যক্তিদেরকে নারী ফেতনায় সবসময় নিমজ্জিত করতে।
অনেক সময় আমাদের ঈমানদার ভাইয়দেরকে শয়তান নেক সূরতে ধোঁকা দিয়ে থাকে। শয়তান তাদেরকে এসে বুঝাই, তুমি তো দ্বিনদার মানুষ সুতরাং তোমার উচিত
তোমার মত দ্বীনদার কাউকে বিবাহ করা। তুমি এক কাজ কর তোমার মতো কোনো-এক মেয়েকে দ্বীনদার বাড়িয়ে নাও। তখন সে ওই ফেতনায় নিমজ্জিত হয়, তখন কাউকে অনলাইন বা অফলাইন এ দ্বীনদার বানাতে গিয়ে সে নিজেও ঐ নিমজ্জিত হয়। আর এটাই হচ্ছে শয়তানের ধোকা সুতারাং আমাদের উচিত বরসিসার ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়া। এবং নারীদের ফিতনা থেকে বেঁচে থাকা। বারসিসার ঘটনার থেকে আমরা যে ২য় শিক্ষা টা পায়। সেটা হচ্ছে বৈরাগ্যতা তথা একাকীত্ব থাকা। একাকিত্বের দিক থেকে সতর্ক হওয়া। উল্লেখিত ঘটনাটি লক্ষ্য করুন মেয়েটি যদি বারসিসার স্ত্রী হত অথবা বারসিসার পরিবার থাকত, তাহলে শয়তান তাকে এভাবে ধোকা দিতে পারত না। সুতান সবার উচিত একাকীত্ব না থাকে প্রাপ্তবয়স্ক হলে বিবাহ করে নেওয়া।
তাহলে নিজেকে অনেকাংশিক নিরাপদ মনে হবে ।ইনশাআল্লাহ। এই ঘটনা থেকে আমরা সর্বশেষ যে বিষয়টি পায় তা হলো।
শয়তান মানুষকে ধাপে ধাপে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে, এমনকি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত শয়তান মানুষের পিছুই লেগে থাকে। মানুষকে ঈমান বিচ্যুত করা করার চেষ্টা করে।
সে চাই মানুষ যেন মুশরিক অবস্থানই মৃত্যু বারণ করে।
যাহোক আর বাড়ালাম না post টা এমনিতে ও অনেক অনেক বড় হয়ে গেছে। বেশিরভাগ লোক বড় পোস্ট দেখলে পড়ে না। আমিও ঠিক তাই এর ব্যতিক্রম না বড় পোস্ট দেখলে পড়তে বিরত আসে।
>>> আর হ্যাঁ একটা কথা কেউ যদি আমাকে এই পোস্ট টার reference চাই দুঃখিত আমি দিতে পারবো না । কারন আমি এই পোস্টা কোন বই থেকে পড়ে দি নাই।
এটা আমি একটা লেকচার থেকে শুনে শুনে লেখচি।
এই ঘটনাটি আমার কাছে অনেক ভালো লাগছে তাই এখানেও শেয়ার করে দিলাম।
চাইলে নিচের ভিডিওটা আপনারা দেখতে পারেন
আল্লাহ হাফেজ সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সব সময় trickbd এর সাথে থাকবেন। আর যদি কোথাও যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা করবেন।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।
সহীহ রেফারেন্স ছাড়া ইসলামিক পোষ্ট দেয়া একদমই অনুচিত।
এমনিতেই ইসলামিক পোষ্ট বেশি হয়ে যাচ্ছে।
এর জন্য ও নিয়ম করা দরকার।
আপনারা ধর্ম প্রচার না করে আবার এর বিরোধিতা করছেন। আবার বিভিন্ন নিয়ম করছেন।
আমি জানেন না মহানবি সাঃ বলেছেন আমার একটি কথা জানা থাকলেও তা প্রচার করো।
তাই আমরা চাই রেফারেন্স সহ আরও ভালো ভালো ইসলামিক পোষ্ট হোক।
কিন্ত ট্রিকবিডিতে সবাই আসে টেকনোলজিক্যাল ট্রিকস পেতে।
ঘনঘন ইসলামিক পোষ্ট দেখলে বিরক্ত হতেই পারে।তাই আমরা রিপোর্ট পাই।
আর আমরা যে ইসলাম প্রচারে বাঁধা দিচ্ছি,এটা আপনাকে কে বললো?সবগুলো ইসলামিক পোষ্টই সরাসরি কপি করা।
কিন্তু আমরা এখনো পর্যন্ত একটি পোষ্ট ও ডিলিট করিনি।অনুমতি দিয়েছি।
কিন্তু তাই বলে সবাই তো আর ইসলামিক পোষ্ট করতে পারেনা!
রুবেল করছে বর্তমানে।সে করুক।তাকে নোটিশ দিয়ে সব নিয়মকানুন জানিয়ে দেয়া হয়েছে।তাই সেই বর্তমানে এক্ষেত্রে ভেরিফাইড।
রুবেল ভাইয়ের মাধ্যমে করাচ্ছি।
আমাকে তো আর অথর করলেন না।
সেটি করতে পারেন।
আর আপনার সবগুলো পোষ্টই ইসলামিক।
নোটিশ পড়েননি?
তাছাড়া একটা পোষ্টেও থাম্বনেইল নেই।