আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আমার বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য মূলত কিছু মাস পোস্ট দেওয়া বন্ধ ছিল। তবে আবার রেগুলার আপনাদের মাঝে হাজির হব।

বর্তমানের বাজারে ১৭০টির-ও বেশি স্মার্টফোন কোম্পানি রয়েছে। যারা প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছে নতুন নতুন ফিচার উদ্ভাবনের মাধ্যমে ক্রেতাদের আকর্ষণ করতে। আজকে আমরা এই প্রতিযোগিতামূলক বাজারের দুইটি সব থেকে বড় ও প্রতিদ্বন্দ্বী টেক জায়েন্ট নিয়ে আলোচনা করব।স্যামসাং এবং অ্যাপল, আজকে আমরা বিভিন্ন বিষয় এবং ফ্যাক্ট বিশ্লেষণের মাঝে এই দুটি কোম্পানি মধ্যে তুলনা করব আর দেখব স্মার্টফোন জগতে কে কতটুকু এগিয়ে।

অনেক গুলো ব্র‍্যান্ড থাকা সত্ত্বেও সাউথ কোরিয়ার স্যামসাং আর আমেরিকার অ্যাপল নানা ভাবে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। ডেটা অনুযায়ী পৃথিবীর প্রতি ৩ জন স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীর মধ্যে ১ জন স্যামসাং ব্যাবহার করেন। আর বিশ্বের ৬ বিলিয়ন স্মার্টফোন ব্যাবহার কারীর মধ্যে ১ বিলিয়ন ব্যবহারকারী অ্যাপলের আইফোন ব্যাবহার করেন। একদিকে যেমন কোম্পানি দুটি একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতায় রয়েছে, তেমনি তাদের ব্যাবহারকারীদের মধ্যেও নানা সময়ে চলে নানা রকম তর্ক-বিতর্ক। তাই চলুন আমরাও এই কোম্পানি দুটির বিভিন্ন বিষয় যেমন:সেলস, মার্কেট শেয়ার, রেভেনিউ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে একটি তুলনামূলক আলোচনা দেখি।

প্রথমেই দুই কোম্পানির ইতিহাস ছোট্ট করে জেনে নেই।
অ্যাপলের প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে আপনারা সবাই টুকটাক জানেন। স্টিভ জবস, স্টিভ ওয়াজনিয়াক ও রোনাল্ড ওয়েন নামের তিনজন ছেলে তাদের গ্যারেজে বসে অ্যাপল-১ নামের কম্পিউটার বানানো শুরু করে। আর ১ এপ্রিল ১৯৭৬ সালে তারা অ্যাপলের প্রতিষ্ঠা করে। তারপর ১৯৭৭ সালে পৃথিবীর প্রথম কালার গ্রাফিক্স কম্পিউটার হিসেবে অ্যাপল-২, কম্পিউটার জগতে এক রেভুলোশন নিয়ে আসে। তিন যুগ পরে অ্যাপল ২০০৭ এ তাদের প্রথম স্মার্টফোন বাজারে আনে। যা অনেক সাকসেসফুল হয়। এমনকি এই সাকসেস এর কারণে এখনো অ্যাপল তাদের মোট মুনাফার অর্ধেক এই স্মার্টফোন থেকেই আয় করে। অ্যাপলের আইফোন এত সাকসেস হয় যে, এখন এইটি গ্লোবালি এরিস্ট্রোক্রেসি এবং প্রিমিয়ামের একটি সিম্বল হিসেবে উঠে এসেছে।
অন্যদিকে যদি আমরা স্যামসাং এর কথা বলি, তাহলে আপনার জেনে অবাক লাগবে এইটি প্রথমে একটি ট্রেডিং কোম্পানি ছিল। ১৯৩৪ সালে বায়ুং চুল নুডলস,ড্রাই ফিশ এবং বিভিন্ন দ্রব্য বিক্রি শুরু করে।তারপর ইন্সুরেন্স সিকিউরিটি রিটেইল ইত্যাদি ইন্ড্রাস্ট্রিতেও ব্যাবসাকে সম্প্রসারণ করে। ১৯৬০ এর দিকে স্যামসাং বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস ম্যানুফেকচার করা শুরু করে। ১৯৮৮ সালে স্যামসাং তাদের প্রথম সেলফোন বাজারে ছাড়ে। এর পর বিভিন্ন ধরনের ফোন বাজারে এলেও তা আইফোনের ধারে কাছেও ছিল না। কিন্তু ২০০৯ এ যখন তাদের গ্যালাক্সি সিরিজ বাজারে আসে তখন তা অনেক জনপ্রিয় হয়। ফল সরূপ অ্যাপলের একটি ভালো প্রতিযোগী সৃষ্টি হয়।

যদিও অ্যাপল আগে থেকেই বিভিন্ন ফোন পার্টসের জন্য স্যামসাং এর উপর ডিপেন্ডেবল ছিল এবং এখনো রয়েছে। যার ফলে এই দুই কোম্পানি বাজারে প্রতিযোগী হলেও এদের মধ্যে ভালো পার্টনারশিপ দেখা যায়। কিন্তু ২০০৯ এ গ্যালাক্সি ফোন বাজারে আসার পর যখন ভালো হাইপ সৃষ্টি হয় তখন স্টিভ জবস বলেছিল স্যামসাং অ্যাপলের সম্পূর্ণ কপি এবং স্টিভ জবস এড্রোয়েডের উপর থার্মোনিউক্লিয়ার ওয়ারের ইঙ্গিত দিয়েছিল। সে সময় সে বলেছিল, স্যামসাং ডিরেক্ট অ্যাপলের ডিরেক্ট কপি এবং তাই তিনি এর বিরুদ্ধে মামলা করবেন। তবে স্যামসাং যেহেতু অ্যাপল স্মার্টফোন তৈরি সরঞ্জামের মেজর সাপ্লায়ার ছিল তাই রিলেশন খারাপ হওয়ার ভয়ে স্টিভ জব সেই সিন্ধান্ত থেকে পিছু হটে যায়।

কিন্তু ২০১১ তে অ্যাপল পেটেন্ট ইম্প্রিজমেন্ট এর জন্য স্যামসাং-এর বিরুদ্ধে ২.৫ বিলিয়ন ডলারের একটি মামলা দায়ের করে। যার কাউন্টার সরূপ স্যামসাং – ও অ্যাপলের বিরুদ্ধে ৫টি পেটেন্ট ইম্ফ্রিজমেন্টের মামলা দায়ের করে। এভাবে বেশ কয়েকবার মামলা কাউন্টার মামলা চলার পর আল্টিমেটলি আদালত অ্যাপলের দিকে রায় দেয় এবং স্যামসাং-কে ১ বিলিয়ন ডলার জরিমানা করে।তবে পরবর্তীতে বেশ কিছু ট্রায়াল হওয়ার পর এই এমাউন্ট কমায় স্যামসাং। এই ট্রেজেডিকে স্যামসাং অ্যাপল পেটেন্ট ব্যাটেল নামেও পরিচিত। এত কিছুর পরেও স্যামসাং তাদের জায়গায় টিকে থাকে, প্রতিনিয়ত নানা ধরনের ফিচার এড করে নতুন নতুন ফোন বাজারে আনে এবং তা ক্রেতাদের দৃষ্টি তাদের দিকে রাখতে সক্ষম হয়।

এতক্ষণ আমরা অতীতের কিছু হিস্ট্রি জানলাম। এখন আমরা বর্তমানের কিছু ডেটা এনালাইস করার চেষ্টা করব।

মার্কেট শেয়ার:

যদি মার্কেট শেয়ারের কথায় আসি তাহলে লেটেস্ট ডেটা অনুযায়ী স্যামসাং ২০২২ এর প্রথম কোয়াটারে হাইয়েস্ট সেলস এর রেকর্ড করে। স্যামসাং প্রায় ৭৩ মিলিয়ন সেল ফোন বিক্রির মাধ্যমে গ্লোবাল মার্কেটের ২৩% দখল করে।

অন্যদিকে অ্যাপল ৫৬ মিলিয়ন সেল ফোন বিক্রি করে ১৮% মার্কেট শেয়ার নিয়ে স্যামসাং এর পরে ২য় স্থানে রয়েছে। আর যদি আমাদের দেশের হিসেব করি তবে এখানে ২৪.৩১% শেয়ার নিয়ে সবথেকে বড় সরবরাহকারী হিসেবে ১ম স্থানে রয়েছে। আমাদের লিস্ট ডেভোলোপিং দেশে অ্যাপল তেমন সুবিধা করতে পারে নি। অ্যাপলের মার্কেট শেয়ার ৩.৮১%।
তবে হ্যা এখানে অনেক এক্সপার্ট বলেন, যদিও স্যামসাং গ্লোবাল মার্কেট শেয়ারে এগিয়ে তবে প্রিমিয়াম সেগমেন্টে ১ম স্থানে অ্যাপলই রয়েছে।এমনকি অ্যাপলের IPhone 13 এর স্মার্টফোনগুলো ২০২২ এর ১ম কোয়াটারে প্রিমিয়াম সেগমেন্টে মোট বিক্রি ২/৩ ভাগ দখল করে । যা মূলত ইউএস, চাইনা আর ইউরোপীয় দেশগুলোতে বিক্রি ফলে এচিভ করতে পেরেছে।

মার্কেট ক্যাপ ও রেভেনিউ:

যদিও গ্লোবালি স্মার্টফোন সেলিং এর দিকে স্যামসাং এগিয়ে তবে মার্কেট ক্যাপ আর রেভেনিউয়ের দিকে ১ম পজিশনে স্যামসাংই রয়েছে।অ্যাপলের টোটাল মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশ ২.২২ ট্রিলিয়ন ডলার। যা অ্যাপলকে বিশ্বের মোস্ট ভ্যালুএবল কোম্পানি করে। অ্যাপল যদি একটি দেশ হতো তাহলে তা হতো বিশ্বের ৮ম বৃহৎ GPD। অ্যাপল দুনিয়ার সব থেকে রিচয়েস্ট কোম্পানি এটা বলাই যায়। অন্যদিকে স্যামসাং এর মার্কেট ক্যাপ ২৪৭ বিলিয়ন ডলার যা ১০ম সব থেকে বড় টেক জায়েন্ট কোম্পানির জায়গায় বসিয়েছে এবং বিশ্বের ২৮তম সব থেকে বড় কোম্পানি।

যদি মুনাফার দিক বিবেচনা করি, তাহলে অ্যাপল স্মার্টফোন বিক্রির মাধ্যমে ২০২১ সালে বার্ষিক ১৯৬ বিলিয়ন ডলার মুনাফা জেনারেট করে, যা স্মার্টফোন মার্কেটে টোটাল রেভেনিউ এর ৪৪%। অন্যদিকে স্যামসাং স্মার্টফোন বিক্রি করে প্রায় ৭২ বিলিয়ন ডলার মুনাফা করে। যা ২০২০ সালের তুলনায় ১১% বেশি।এই আয়ে সব থেকে বেশি কন্ট্রিবিউট করে স্যামসাং এর S, M ও A সিরিজের ফোন গুলো। স্যামসাং এর ফোল্ডিং ফোনও ভালো পারফরম্যান্স দিচ্ছে বলে জানিয়েছে তারা। তাদের এখন পর্যন্ত প্রায় ১০ মিলিয়ন ফোল্ডিং ফোন বিক্রি হয়েছে বলে জানিয়েছে। যা নিঃসন্দেহে স্যামসাং-কে ফোল্ডিং ফোনের দুনিয়ায় রাজা বানিয়ে রেখেছে বলা যায়। এবং কোম্পানি আশা করে সামনে প্রিমিয়াম সেগমেন্টে এই ফোন অ্যাপলকে ভালো টক্কর দিবে।সামনে স্যামসাং এর প্রিমিয়াম স্মার্টফোন সেগমেন্ট এর ৫০% এই ফোল্ডিং ফোন দখল করবে বলে জানিয়েছেন কোম্পানির অফিসিয়ালরা।

সিকিউরিটি:

সবার ধারণা অনুযায়ী অ্যাপলের ফোন গুলো বেশি সিকিউরিটি প্রোভাইড করে। যা বলতে গেলে সত্যি। কেননা যদি সিকিউরিটিএর দিকে তাকাই তবে অ্যাপল অনেক খানি এগিয়ে। অ্যাপল তাদের নিজেদের অ্যাপ ইকোসিস্টেম ব্যাবহার করে।তাদের রয়েছে নিজেদের অ্যাপ স্টোর। অন্যদিকে স্যামসাং এর জন্য সমস্যা হলো তাদের অ্যাপ সার্ভিসের জন্য গুগলের উপর নির্ভর করতে হয়।তবে গুগলের সার্ভিস যে খারাপ তা নয়, তবে অ্যাপল এর কাছে তা সব সময় জুনিয়র হিসেবেই থেকে এসেছে। যদিও স্যামসাং এর রয়েছে নিজেদের সিকিউরিটি সিস্টেম নক্স তবে তা সত্ত্বেও যেহেতু গুগলের সার্ভিস ব্যাবহার করছে তাই গুভল এডভার্টাইজমেন্ট এর জন্য ইউজারদের পার্সোনাল ডেটা বরাবরই কালেক্ট করে আসছে। আর ইউজার ইনফরমেশন সিকিউরিটি এর দিক থেকেও অ্যাপলকেই সুপিরিওর মানা হয়।

অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবদান:

দেশের মোট GDP তে অবদানের ক্ষেত্রে স্যামসাং অনেক এগিয়ে। কিছু ওয়েব সাইটের তথ্যর মতে স্যামসাং-এর সাউথ কোরিয়ার GDP-তে ২০% অবদান রয়েছে। অন্যদিকে ইউএস এর GDP তে অ্যাপলের কন্ট্রিবিউশান প্রায় ৫ শতাংশ। অনেক তথ্যর মতে তা আরো কম। তবে এখানে এই দুটি কোম্পানির এত বড় পার্থক্যর কারণ হলো দুটি দেশের মোট GDP। ইউএস এর GDP ২২ ট্রিলিয়ন ডলারের চেয়ে বেশি। অন্যদিকে সাউথ কোরিয়ার GDP ১.৮৮ ট্রিলিয়ন ডলারের।
অ্যাপল বলেছে যে তারা ইউএস এর ইকোনমিতে ৪৩০ বিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করবে এবং বিশ হাজার নতুন জব তৈরি করবে। বর্তমানে অ্যাপলে টোটাল ১লাখ ৫৪ হাজার লোক কাজ করছে। এসবের পর অ্যাপল হচ্ছে ইউএস এর সব থেকে বড় টেক্সপেয়ার কোম্পানি। অন্যদিকে স্যামসাং- টোটাল আড়াই লাখেরও বেশি লোক কাজ করছে বিশ্বব্যাপী। তাছাড়া তাড়া বলেছে যে সামনে তারা ৩৫০ বিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করবে যার সাথে নতুন ৮০হাজার জব অফার তৈরি হবে।

পরিবেশ রক্ষা

এই সব দিকের পরেও দুটি কোম্পানি নিজ নিজ জায়গা থেকে এনভায়রনমেন্ট উন্নয়ন ও রক্ষায় ভূমিকা পালন করছে। তবে এই সেক্টরে অ্যাপল এনভায়রনমেন্টকে টপ পাইরোটিতে রেখেছে। তারা তাদের বক্স ছোট ও বক্সে কম প্লাস্টিক ব্যাবহার করার জন্য চার্জার সহ বিভিন্ন এক্সেসোরিস দেওয়া বন্ধ করেছে। তাছাড়া তারা বলেছে সামনে অ্যাপল সম্পূর্ণ ১০০% রিসাইকল মেটেরিয়াল দিয়ে বানানো হবে।ইতোমধ্যেই অ্যাপল পুরাতন ওয়েস্ট ফোন গুলো থেকে নানা নানান পার্টস সংগ্রহ করে পুনরায় ব্যাবহার করছে। তারা এই কাজের জন্য দুটি স্পেশাল রোবট-ও বানিয়েছে। তাছাড়া ম্যাকে ব্যাবহার করা এলুমিনিয়াম এর ৪০% রিসাইকেল করা হয় বলে জানিয়েছে অ্যাপল। অ্যাপলের আইফোন-১২ প্রায় ৯৮% রিসাইকল মেটেরিয়াল দিয়ে বানানো হয়েছে বলে জানিয়েছে অ্যাপল কতৃপক্ষ। রিসেন্ট অ্যাপল ফাইবার বেইসড প্যাকেজিং-ও শুরু করেছে যাতে প্লাস্টিকের উপর নির্ভরশীলতা কমেছে অনেকাংশেই। অপরদিকে স্যামসাং নিজে এখনো এমন কোনো উদ্যোগের কথা অফিসিয়ালি বলে নি। তবে তারাও এমন কাজ অনেক আগে থেকেই শুরু করেছে। তারা ২০১০ এ ইকো রিসাইকল নামের একটি প্রজেক্ট স্টার্ট করেছিলো, যেখানে রাশিয়ার স্যামসাং আউটলেট গুলোতে স্পেশাল ওয়েস্ট বক্স ইন্সটল করা হয়। যার ফলে এখন পর্যন্ত রাশিয়াতে প্রায় ৫০০ টন ইলেকট্রনিক ওয়েস্ট কালেক্ট করেছে। তাছাড়া তারা বলেছে তারা ১৯৯৮ সাল থেকেই পরিবেশ রক্ষার্থে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে, যেমন ১৯৯৮ সালে তারা রিসাইকেল সেন্টার স্ট্যাবলিশ করে।বেশ কিছুদিন আগে স্যামসাং RE-100 নামের একটি প্রজেক্টে নিজেদের যুক্ত করে। যেখানে স্যামসাং আগামী ৫ বছরে সম্পূর্ণভাবে রিনিউএবল এনার্জি কাজে লাগাবে।

এখন পর্যন্ত আমরা বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে দুটি কোম্পানির নানা বিষয় বিশ্লেষণ করেছি। তবুও এসবের পরও এইটা ডিসাইড করা কষ্ট সাধ্য যে কোন কোম্পানি বিশ্বের বাজারে ১ম স্থানে রয়েছে। একদিকে যেমন অ্যাপল তাদের আইফোন দিয়ে বিশ্বের প্রিমিয়াম সেগমেন্টে রাজত্ব করছে, অপরদিকে স্যামসাং প্রিমিয়াম ও মিডরেঞ্জ বাজার মিলিয়ে অধিক মার্কেট শেয়ার দখল করে আছে। দুটি কোম্পানিই নানা ভাবে সোস্যাল ও এনভায়রনমেন্টাল এক্টিভিটি চালিয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া দুটি কোম্পানিই গবেষণার মাধ্যমে বিশ্বের মধ্যে নতুন নতুন প্রযুক্তির ছোয়া এনে দিচ্ছে।

সর্বোপরি আমাদের এই দুটি কোম্পানি থেকে ব্যাক্তি, সামাজিক ও কর্পোরেট পর্যায়ে অনেক কিছু শিখার রয়েছে।
আশা করছি আপনাদের এই আলোচনা ভালো লেগেছে। আপনাদের মতামত বা এই রিলেটেড নতুন কোনো ফ্যাক্ট জানান কমেন্ট করে। ভালো থাকুক সুস্থ থাকুন।

একরাম আহমেদ শিশির (২/১০/২০২২)

22 thoughts on "Apple vs Samsung | | বিশ্ব বাজারে কে এগিয়ে রয়েছে? Deep Analysis"

  1. Xein Ahmed Author says:
    apple er theke samsung er competitor beshi, cause apple has its own os
  2. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
    Samsung হলো একটা গ্লোবাল ব্র্যান্ড এই ব্র্যান্ডের সকল ফোন প্রায় হাতের নাগালের মধ্যেই থাকে কিন্তু অ্যাপল ব্র্যান্ডের স্মার্ট ফোন গুলো একটু এক্সপেনসিভ
  3. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
    স্যামসাং হলো একটা গ্লোবাল ব্র্যান্ড এই ব্র্যান্ডের সকল ফোন প্রায় হাতের নাগালের মধ্যেই থাকে কিন্তু অ্যাপল ব্র্যান্ডের স্মার্ট ফোন গুলো একটু এক্সপেনসিভ
  4. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
    স্যামসাং হলো একটা গ্লোবাল ব্র্যান্ড এই ব্র্যান্ডের সকল ফোন প্রায় হাতের নাগালের মধ্যেই থাকে ।

    কিন্তু অ্যাপল ব্র্যান্ডের স্মার্ট ফোন গুলো একটু এক্সপেনসিভ হয়ে থাকে।

  5. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
    স্যামসাং হলো একটা গ্লোবাল ব্র্যান্ড এই ব্র্যান্ডের সকল ফোন প্রায় হাতের নাগালের মধ্যেই থাকে । কিন্তু অ্যাপল ভিন্ন
  6. MD Musabbir Kabir Ovi Author says:
    স্যামসাং টা বেস্ট আমার কাছে মনে হয়
    1. Shishir Author Post Creator says:
      হ্যা, নানা ক্ষেত্রে স্যামসাং এগিয়ে অনেক।
    2. Jack Contributor says:
      Yes
  7. Nishat Contributor says:
    Samsung phone amar kasew best mone hoy
  8. Rakib Author says:
    Samsung Sob somoy valo?
  9. Shakib Expert Author says:
    The “verge” always Best Tech Info Site, keep sharing amazing info with us
  10. Md Mahabub Khan Author says:
    ভালো ক্যামেরার জন্য কোনটা ইউজ করব?
  11. Rubel Mini Contributor says:
    Namber 1 a jehetu samsung ace tai samsung onek valo akti phone…
  12. AMIT✪ Author says:
    Amader Kace Samsung he sera?
  13. Sajid Blue Author says:
    পারফরমেন্স – আইফোন
  14. Sohag21 Author says:
    স্যামস্যাংয়ের প্রতিষ্ঠাতা লি বিউং চুল ! ?
  15. Sohag21 Author says:
    Apple জনপ্রিয় হলেও। আমার কাছে Samsung বেশি ভালো লাগে, আর আমি Samsung ফোন‌ই ব্যবহার করি।
    1. Jack Contributor says:
      জি স্যামসাং এর সার্ভিস অনেক ভালো
  16. Jack Contributor says:
    samsung মানেই বেস্ট
  17. Ashraful Author says:
    Informative ekta post. Nice.

Leave a Reply