ওয়েবসাইট তৈরির সময় যে ব্যাপার গুলি মাথায় রাখা প্রয়োজন
ওয়েব সাইট আপনার প্রতিষ্টানের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম । ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠান ভেদে বিভিন্ন ভূমিকা পালন করে । আপনার ওয়েব সাইট একটি শক্তিশালী মার্কেটিং মাধ্যম , ক্রেতাকে প্রভাবিত করার অন্যতম উপায় , আন্তর্জাতিক ভাবে লেনদেন এবং পরিচিতির অন্যতম মাধ্যম , বর্তমান বাজার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের অন্যতম মাধ্যম । আমরা অনেকেই ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাই নিজ প্রতিষ্টান এর জন্য । এই পোস্ট টি তে বিস্তারিত আলোচনা করতে চাই কিভাবে আমাদের ওয়েবসাইট তৈরির ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত । পোস্টটিতে একটি ওয়েবসাইট প্রস্তুত করনের সময় যে ব্যাপার গুলি মাথায় রাখা প্রয়োজন তা বিস্তারিত আলোচনা করায় পোস্ট টি অনেক লম্বা হবে । আপনি যদি একান্তই আপনার প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে আপনার পুরো পোস্ট টি পড়ার ধৈর্য আছে বলে ধরে নিচ্ছি ।
ওয়েব সাইট তৈরির আগে নিজেকে প্রস্তুত করুনঃ ওয়েব সাইট তৈরির জন্য বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি পাবেন কেউ অনেক কম দামে ওয়েব সাইট বানিয়ে দিবে , কেউবা অনেক দামে । এসকল দামের তারতম্যের অনেক গুলি কারন আছে । আপনার যদি সাম্যক ধারনা থাকে তাহলে আপনার ওয়েব সাইট এর ধরন বা আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য বাজেট করতে আপনার সুবিধা হবে । নিম্নের পয়েন্ট গুলি আপনাকে প্রস্তুত করার জন্য ।
ওয়েবসাইট এর ব্যাপারে আপনাকে সাম্যক ধারনা দিতে হলে আপনাকে আমাদের দেশীয় ভাষায় বোঝানোর চেস্টা – আপনার প্রতিষ্ঠানের অনলাইন রুপই আপনার ওয়েবসাইট । এখানে আপনার প্রতিষ্ঠান যেমন কিছু উপকরন দিয়ে তৈরি তেমনি ওয়েবসাইট ও কিছু উপকরন দ্বারা তৈরি হয়ে থাকে ।
ডোমেইনঃ একটা প্রতিষ্টান বা দোকান বানাবার আগে সবার আগে যেই জিনিস টি মাথায় আসে তা হচ্ছে আপনার দোকানের নাম কি হবে মানে সাইন বোর্ড টি কি হবে , ওয়েব সাইট এর ক্ষেত্রে আপনার সাইন বোর্ড টি হচ্ছে আপনার ডোমেইন । আপনার দোকানের নাম কোন কিছুর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত না বিধায় আপনি চাইলেই একই নামে ৫ টি দোকান খুলতে পারেন কিন্তু অনলাইন এর ক্ষেত্রে ডোমেইন একটি সংস্থা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং একই নাম দুই জন ব্যবহার করতে পারেন না । এই ক্ষেত্রে নামের আগে পিছে ১ , ২৪ , বিডি ওমক তকম লাগিয়ে অনেক নাম নির্ধারন করেন । সুতরাং আপনার উপকরন নং ১ হচ্ছে আপনার সাইন বোর্ড বা নাম । ডোমেইন কিনতে আপনার ২০০ থেকে ২৫০০ খরচ হতে পারে । কিন্তু আপনি যদি অন্য কারো কাছ থেকে তার ডোমেইন কিনতে চান তাহলে আপনাদের আলোচনার ভিত্তিতে এর মুল্য যে কোন সংখ্যা হতে পারে ।
হোস্টিংঃ আপনার দোকানের নাম ঠিক করার পর আপনাকে দোকান এর জন্য জায়গা খুজতে হয় । অনুরুপ ভাবে আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য ভার্চুয়াল জায়গা প্রয়োজন । এখন আসা যাক প্রকার ভেদ নিয়ে – ধরুন জমির হিসাবের একক শতাংশ এবং ভার্চুয়াল জমির (হোস্টিং) এর একক হচ্ছে জিবি । আপনার প্রতিষ্টানের ধারন ক্ষমতা ও তা পরিচালনার জন্য যেমন ভিন্ন ভিন্ন পরিমান জমির প্রয়োজন , যেমন স্কুলের জন্য একরকম , ছোট দোকানের জন্য একরকম আবার শপিং কমপ্লেক্স এর জন্য আরেক রকম । তেমনই ওয়েব সাইট এর ধরন অনুযায়ী আপনার হোস্টিং এর জায়গা নির্ধারন করতে হয় ।
জায়গা আবার কয়েক প্রকার হয় – যেমন আপনার নিজের জমি ( বাবা কেলে আর কি ) হলে তার ও একটা নির্দিষ্ট পরিমাপ থাকে ধরুন আপনার জমি ৯০ শতাংশ তাহলে এই নব্বই শতাংশ হচ্ছে আপনার নিজের জমি – যা হোস্টিং এর ক্ষেত্রে লোকাল সার্ভার হিসেবে পরিচিত । মান কোন সার্ভার যতি আপনি নিজেই প্রস্তুত করেন তাহলে তা আপনার নিজের সার্ভার । কিন্তু আপনার জমি যদি পুকুরের মাঝে হয় সেখানে যেমন আপনি দোকান দিতে পারবেন না তেমনি বাংলাদেশ থেকে সার্ভার পরিচালনা করা কিছুটা কস্টসাধ্য ও কোয়ালিটির দিক দিয়ে পুকুরের মধ্যে থাকার মত ।
ধরুন আপনি ওমুকের জমি লিজ নিলেন – এটাকে বলে সার্ভার ভাড়া নেওয়া । লিজ নেওয়ার সময় আপনি কয়েক ভাবে লিজ নিতে পারেন যেমন প্লট আকারে – মানে একটা নির্দিষ্ট জমি কয়েকটি প্লটে ভাগ করে ভাড়া দেওয়া হচ্ছে আপনি তার কোন একটি অংশ ভাড়া নিলেন । এটা ওয়েব সাইট এর ক্ষেত্রে শেয়ার্ড হোস্টিং হিসেবে পরিচিত । ধরুন আপনি পুরো জমিটিই ভাড়া নিলেন তাহলে এটাকে ওয়েব এর ভাষায় প্রাইভেট সার্ভার বলে । পুরো জমিটি আপনি চাইলেই প্লট আকারে ভাগ করতে পারেন আবার পুরো জমিটি একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যবহার করতে পারেন ।
জায়গা নেবার ক্ষেত্রে আপনি যেমন কয়েকটি ব্যাপার মাথায় রাখেনঃ একসাথে কত জনের জন্য আপনার প্রতিষ্টান তার সেবা প্রদান করতে চাই । এখন জায়গা ২ শতাংশ নিলেন প্রতিষ্ঠানে একসাথে প্রবেশ করাতে চান ৯০ জন – সেক্ষেত্রে হয় প্রতিষ্টান পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে পড়বে ঠিক তেমনি হোস্টিং নেবার সময় বান্ডউইথ দেখে নিতে হবে প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ এককালীন ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে ।
এর পরে যেই ব্যাপার টা আসে সেটা হলো আপনার প্রতিষ্টান এবং হাদাভোদার প্রতিষ্টান একই পরিমান জায়গা একই পরিমান লোকের বসার জায়গা নিয়ে তৈরি । আপনাদের পন্য বা সেবাও একই । আপনার দোকানের কর্মী সংখ্যা ২ জন এবং হাদাভোদার দোকানের কর্মী সংখ্যা ৬ জন সেক্ষেত্রে হাদাভোদার দোকানের সেবা বা পন্য দ্রুত বিক্রি করা যাবে এটায় স্বাভাবিক এবং তার প্রতিষ্টানে ভীড় কম হবে এটাও স্বাভাবিক কারন ক্রেতা বা সেবা গ্রহিতারা এসেই তার কাংখিত সেবা পেয়ে যাবে । হোস্টিং নেবার ক্ষেত্রে সার্ভার এর র্যাম অনেকটাই এধরনের ভুমিকা রাখে । র্যামের আধিক্য ওয়েব কে দ্রুত গতির করে তুলে ও অধিক ট্রাফিক নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে ।
এখন ধরুন আপনার প্রতিষ্টানে আসার রাস্তা নিয়ে – রাস্তা আপনার নিজের এবং সেটা আপনিই ব্যবহার করেন অর্থাৎ ঐ রাস্তায় গেলে আপনার প্রতিষ্ঠান ব্যতিরেকে অন্য প্রতিষ্ঠান পাওয়া যাবে না । এটাকে প্রাইভেট আই পি বলে । রাস্তাও যদি ভাড়ার হয় এবং একই রাস্তায় যদি কয়েকটি প্রতিষ্টান থাকে তাহলে তা শেয়ার্ড আইপি ।
আপনার প্রতিষ্ঠান টি তৈরির সময় যেমন খুবই বিচক্ষনতার পরিচয় দিয়ে থাকেন উপরের সাম্যক জ্ঞান থাকলে ওয়েব বানাবার ক্ষেত্রেও তেমন ভুমিকা রাখতে পারবেন বলে মনে করি । এখন আসেন কোয়ালিটি নিয়ে – আপনার ব্যবসা ছোট বা বড় , ব্যবসায়ের ধরন , ক্রেতা বিচার করেই আপনি দোকানের জন্য জায়গা ঠিক করে থাকেন । আপনি এমাজন মহাবনে নাপিতের দোকান দিলে দিতে পারবেন কিন্তু ক্রেতা পাবেন না এটা পনি ট্রেডিশনাল ব্যবসার ক্ষেত্রে ইতিমদ্ধ্যে জানেন । তেমনি ওয়েব সাইট এর ক্ষেত্রে এই সকল দিক গুলি অবশ্যই প্রয়োজন মাফিক নিয়েই ওয়েব সাইট বানাবার দিকে হাত দিবেন ।
প্রতিষ্টানের অপারেশন ম্যাপঃ আপনার প্রতিষ্টান কিভাবে পরিচালিত হয় । কোন কর্মি কি করে , কোন সেবা গ্রহিতার জন্য আপনি কি কি সুবিধা প্রদান করেন এবং করতে চান , আপনার মিশন ভিশন , আপনার প্রতিষ্ঠানের সেবা বা পন্যের তালিকা ইত্যাদি প্রস্তুত করুন । যা ডেভেলপার কে আপনার প্রয়োজন বোঝাতে বা ডেভেলপার থেকে সাজেশন নিতে আপনাকে সাহায্য করবে ।
ওয়েব ডেভেলপমেন্টঃ ধরুন আপনার নাম ঠিক করা হয়ে গিয়েছে , জায়গা ও প্রয়োজন অনুসারে নির্ধারন করেছেন । এখন যে জিনিস টি দরকার পড়ে তা হলো আপনার প্রতিষ্টান নির্মান । প্রতিষ্ঠান নির্মানের ক্ষেত্রে আপনি যেমন চিন্তা করেন কংক্রিট দিয়ে বানাবেন , নাকি কাঠ , নাকি কাচ ইত্যাদি ইত্যাদি । ওয়েব সাইট বানানোর ক্ষেত্রেও এধরনের বিভিন্ন উপকরন দরকার হয় , আপনার প্রয়োজন অনুসারে বিচক্ষনতার সাথে আপনাকে তা নির্বাচন করতে হয় । এক্ষেত্রে আপনার বাজেটের সাথে সামঞ্জস্য রেখে উপ করন নির্ধারন করা উভয় ক্ষেত্রেই বিচক্ষন সিদ্ধান্ত ।
ডেভেলপমেন্ট এর ধরনঃ ধরুন আপনি একটি প্রতিষ্টান ৫ তালার করতে চান মানে বৃহৎ আকারে করতে চান তাহলে আপনি কংক্রিট বা পাথরের ব্যবহার করেন । একটু ছোট হলে ইট আরো ছোট হলে কাঠের ব্যবহার করে থাকেন । তেমনি আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন অনুসারে টেকনোলজি নির্ধারন করুন ।
১. ধরুন আপনি একটি বড় কাঠামো বানাবেন তার অপারেশন ম্যাপ প্রস্তুতের পর আপনি ইট খোয়া সিমেন্ট ইত্যাদি ইত্যাদি দিয়ে আপনার কাঠামো তৈরি করেন তেমনি আপনার ওয়েবের কাঠামো যদি একেবারে আপনার অপারেশন ম্যাপের সাথে মিলে যাবে এমন ভাবেই তৈরি করেন তাহলে ডেভেলপমেন্ট টি শুরু থেকেই একটি টিম এর কাছে দিয়ে দেয়া হয় তারা ইট বালু মিশিয়ে স্ক্রাচ থেকে কাঠামো বানানো শুরু করেন । ওয়েব এর ক্ষেত্রেও এমন যদি ওয়েব সাইট বা ওয়েব সিস্টেম একান্তই নিজের মত করে তৈরি করতে হয় তাহলে বিভিন্ন ল্যাংগুয়েজ ও টেকনোলজির উপর নির্ভর করে একেবারে শুরু থেকেই ডেভেলপ করতে হয় এটাকে কাস্টম ডেভেলপমেন্ট বলা হয় ।
২. আপনি রেডিমেড বোর্ড কিনে নিয়ে বা গ্লাস কিনে নিয়ে কাঠামো তৈরি করতে পারেন । এক্ষেত্রেও আপনি পছন্দ মত পার্টিশন করতে পারেন , বা বোর্ড এর আকারের উপর নির্ভর করে আপনার অপারেশন এর সাথে কাঠামোর সামঞ্জস্যতা তৈরি করেন । ওয়েব এর ক্ষেত্রে এরকম বিভিন্ন রেডি মেড সিস্টেম পাওয়া যায় যেমন ওয়ার্ডপ্রেস , ওপেন কার্ট , মেজেন্টো , প্রেস্তা শপ ইত্যাদি । যা দিয়ে আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের ধরন অনুযায়ী সিস্টেম ডেভেলপ করতে পারবেন । এক্ষেত্রেও আপনাকে কাঠের মিস্ত্রি ( ওয়েব ডিজাইনার ) এর নিকট যেতে হতে পারে । কেননা আপনি নিজেই বোর্ড বা গ্লাস গুলি ব্যবহার করে কাঠামো বানাতে গেলে তা অসুন্দর হতে পারে , টেকশই না হতে পারে ।
৩. আপনি একেবারে রেডিমেড স্টল , টং , বা ওয়ার্ক স্টেশন দিয়েও প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারেন , সেক্ষেত্রে আপনাকে ঐ ওয়ার্ক স্টেশন বা সিস্টেম অনুযায়ী আপনার প্রতিষ্ঠান সাজাতে হবে । অনেক ওয়েব সাইট ডিজাইনিং সাইট আছে যারা রেডিমেড সিস্টেম ইউজ করতে দেয় যেমন উইক্স । একেবারে ছোট প্রতিষ্ঠান গুলি বা যারা ঝামেলা পছন্দ করেন না তাদের জন্য এই সিস্টেম গুলি উপকারী ।
সিকিউরিটিঃ ধরুন আপনার প্রতিষ্ঠান তৈরি শেষ , এর পরেই যে ব্যাপার টা আপনাকে সর্ব প্রথম ভাবাবে তা হচ্ছে আপনার প্রতিষ্টানের সিকিউরিটি – আপনার প্রতিষ্ঠানের সম্পদ , তথ্য , কাস্টমার তথ্য , সেবা পরিচালনার ব্যবস্থা ইত্যাদি সিকিউর রাখা সকল প্রতিষ্টানের জন্য অন্যতম ভাবনার বিষয় । তেমন ওয়েব সাইট এর বিভিন্ন তথ্য সিকিউর করার জন্য বিভিন্ন ( সিকিউরিটি গার্ড ) সেবা পাওয়া যায় , যা অফলাইন এ দারোয়ান এর ক্যাপাসিটির মত করেই তুলনা যোগ্য ।
এখন আসুন দামা দামি নিয়েঃ
১. ১০০০ টাকায় / ২০০০ টাকায় / ৫০০০ টাকায় ওয়েবসাইট এরকম অবশ্যই শুনে থাকবেন । এতক্ষনে বুঝে যাবার কথা তারা কিভাবে এগুলো প্রোভাইড করে – তার পরেও না বুঝলে একটু বলি – একটি রাস্তার পাশের একটি জমি ( ধরি ৫০০০০ টাকা দিয়ে নিয়েছে ) তাকে ৫০০ প্লটে ভাগ করে ( প্রতি প্লট এর দাম পড়লো ১০০ টাকা ) তার একটি প্লট এ একটি টং দোকান ( যা তারা ফ্রিতে বা অতি অল্প মুল্যে সংগ্রহ করেছে ) বসিয়ে আপনাকে দিবে । আপনি মনের অজান্তেই সাত তলা বা করাইল বস্তিতে একটি পানের স্টল কিনে সেখানে আপনার প্রতিষ্ঠান পরিচালনার কথা চিন্তা করে থাকবেন ।
যেহেতু জায়গা ভেদে জমির দাম ( হোস্টিং এর মুল্য ) নির্ধারিত হয় সেহেতু প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে জমির , উপকরনের ধরন, প্রস্তুতকারীর স্কিল ইত্যাদি ভেদে ওয়েবসাইট তৈরির মুল্য নির্ধারিত হয়ে থাকে ।
আরো ভালো ভাবে ধারনা দিতে গেলেঃ ভাল জমি , বড় কাঠামো বানাতে খরচ হবে বসুন্ধরা সিটি টাইপ এর খরচ হবে ধরুন লক্ষ থেকে কোটি । ভাল জমি মিডিয়াম কাঠামো হলে প্রতিষ্ঠান অনুযায়ী অপেক্ষাকৃত কম দামে ধরুন হাজার থেকে লাখ এ হতে পারে ।
আপনার প্রজেক্ট এর ব্যাপারে আমাদের সাথে বিনামূল্যে আলোচনা করতে পারেনঃ
পরবর্তি পোস্ট গুলিঃ
১. ওয়েব সাইট এর ধরন
২. ধরন অনুযায়ী ওয়েবসাইট এর স্ট্রাকচার ও ফিচার
৩. ওয়েবসাইট টেকনোলজি গুলি নিয়ে আলোচনা
৪. ওয়েব সাইট বানাবার সময় সীমা
৫. কেন ২, ৩ টি ওয়েবসাইট মিক্স করা উচিত না
৬. ওয়েব সাইট সিকিরিটি নিয়ে ৯ , ৬
৭. ওয়েব প্লাটফর্ম গুলির পোস্ট মোর্টাম
৮. ওয়েব সাইট এর পোস্ট মোর্টাম
ইত্যাদি ইত্যাদি।
সহায়তা করেছেন
Jarin Sultana Sanramoni আপু
6 thoughts on "ওয়েবসাইট তৈরির সময় যে ব্যাপার গুলো মাথায় রাখা প্রয়োজন"