স্পিকার কেনার আগে জানতে হবে
আপনার কম্পিউটারে কোন ধরনের
স্পিকার সমর্থন করে। সাধারণত, ২:১, ৪:১,
৫:১ বা ৭:১ হয়ে থাকে। স্মার্ট যন্ত্র
থেকে তারহীন ব্লুটুথের মাধ্যমে
স্পিকারে বাজাতে চাইলে ব্লুটুথ
সুবিধা আছে এমন স্পিকার কিনতে
হবে। অনেক স্পিকার আছে পেনড্রাইভ
বা মেমরি কার্ড থেকে শব্দ বাজানো
যায়, প্রয়োজন মনে করলে এই সুবিধাসহ
স্পিকার কিনতে পারেন। শব্দ
নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা আছে কি না, সেটা
অবশ্যই দেখে নেবেন।

স্পেসিফিকেশন দেখে নিন
কেনার সময় দেখবেন মোড়কের গায়ে
স্পিকারের স্পেসিফিকেশন উল্লেখ
করা আছে। ওয়াট, ফ্রিকোয়েন্সি,
সিগন্যাল রেশিও, ইনপুট-আউটপুট ব্যবস্থা

লেখা থাকে। এগুলোর অর্থ জানা
থাকলে নিজেই ঠিক করতে পারবেন,
কোন স্পিকারটি আপনার জন্য ভালো।
ফ্রিকোয়েন্সি অনুপাতের হিসাবটা
সাধারণত হার্টজে দেওয়া থাকে।
সংখ্যাটা যত বেশি, স্পিকার তত
বেশি শব্দ উৎপন্ন করতে পারে।
সাধারণত ওয়াটে বিদ্যুৎ গ্রহণের
হিসাব দেওয়া থাকে। কোন স্পিকার
কী পরিমাণ বিদ্যুতে কাজ করে, তা
নির্দেশ করে এটি।

সেনিসটিভিটি বা সংবেদনশীলতা
প্রতি ওয়াটে ডেসিবলে উল্লেখ করা
থাকে। প্রতি ওয়াটে কোন স্পিকার
কত বেশি শব্দ করতে পারে, সেটিই
নির্দেশ করে এটি।
দেখেশুনে বেশি প্রচলিত
ব্র্যান্ডগুলোর স্পিকার কেনা উচিত।
বর্তমানে বাজারে মাইক্রোল্যাব,
ক্রিয়েটিভ, লজিটেক, অ্যাল্টেক
ল্যান্সিং, এফ অ্যান্ড ডি, ডিজিটাল
এক্সের স্পিকার ভালো চলছে।

কম্পিউটারে ব্যবহারের জন্য চার
থেকে ছয় হাজার টাকার মধ্যেই
ভালো স্পিকার পাওয়া যায়।
স্পিকার পরিষ্কার স্থানে রাখতে
হবে, সাউন্ড বুসটার আছে এমন প্লেয়ার
ব্যবহার না করাই ভালো। স্পিকারের
জন্য ভালো মাল্টিপ্লাগ ব্যবহার করতে
হবে।

ধন্যবাদ


তথ্য প্রযুক্তি সেবায়, আপনাদের পাশে।

(….★★..ফেসবুকে আমি…★★.)

Leave a Reply