বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সব মিলে ১০
কোটি ৪৮ লাখ ৬৫ হাজার ৩০৬টি সিম
নিবন্ধিত হয়েছে। যদিও গ্রাহকের
হাতে থাকা সিমের সংখ্যা ছিল ১৩
কোটি ২০ লাখের মতো। সে হিসেবে
এখনও অনিবন্ধিত সিমের সংখ্যা ২
কোটি ৭০ লাখ।
বিটিআরসির দেওয়া হিসেবে এখন
পর্যন্ত গ্রামীণফোনের ৪ কোটি ৯০
লাখ ১৫ হাজার ৮৯৬টি, বাংলালিংক
২ কোটি ৬৬ লাখ ৪৬ হাজার ৪৭৬, রবি ২
কোটি ১০ লাখ ৪ হাজার ৩২২,
রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর টেলিটকের ১২
লাখ ৭৪ হাজার ২৫২টি এবং
সিটিসেলের ১ লাখ ৪৩ হাজার ৭০৯টি
সিম নিবন্ধিত হয়েছে।
অনিবন্ধিত সিম মঙ্গলবার রাত থেকেই
বন্ধ হতে শুরু করেছে। তবে বন্ধ হলেও ৪৫০
দিনের মধ্যে বায়োমেট্রিক
ভেরিফিকেশন করে পুনরায় সিম চালু
করা যাবে। বন্ধ হয়ে যাওয়া সিম
পুনরায় পেতে প্রমাণ সাপেক্ষে
কিনতে হবে হবে নিজের সিমটি।
৪৫০ দিন পার হওয়ার পর বিজ্ঞপ্তির
মাধ্যমে সংযোগ বিক্রির ঘোষণা
দিতে পারবে অপারেটর। এরপর
ভেরিফিকেশন করে সংযোগ পেতে
৯০ দিন সময় পাবেন গ্রাহক। তবে সিম
পর অন্য গ্রাহকের কাছে সিমটি
বিক্রি করা যাবে।